ত্যাগ
Stories
ফাল্গুনের প্রথম পূর্ণিমায় আম্রমুকুলের গন্ধ লইয়া নব বসন্তের বাতাস বহিতেছে। পুষ্করিণীতীরের একটি পুরাতন লিচুগাছের ঘন পল্লবের মধ্য হইতে একটি নিদ্রাহীন অশ্রান্ত পাপিয়ার গান মুখুজ্যেদের বাড়ির একটি নিদ্রাহীন শয়নগৃহের মধ্যে গিয়া প্রবেশ করিতেছে। হেমন্ত কিছু চঞ্চলভাবে কখনো তার স্ত্রীর একগুচ্ছ চুল খোঁপা হইতে বিশ্লিষ্ট করিয়া লইয়া আঙুলে জড়াইতেছে, কখনো তাহার বালাতে চুড়িতে সংঘাত করিয়া ঠুং ঠুং শব্দ করিতেছে, কখনো তাহার মাথার ফুলের মালাটা টানিয়া স্বস্থানচ্যুত করিয়া তাহার মুখের উপর আনিয়া ফেলিতেছে। সন্ধ্যাবেলাকার নিস্তব্ধ ফুলের গাছটিকে সচেতন করিয়া তুলিবার জন্য বাতাস যেমন একবার এপাশ হইতে একবার ওপাশ হইতে একটু-আধটু নাড়াচাড়া করিতে থাকে, হেমন্তের কতকটা সেই ভাব।
কিন্তু কুসুম সম্মুখের চন্দ্রালোকপ্লাবিত অসীম শূন্যের মধ্যে দুই নেত্রকে নিমগ্ন করিয়া দিয়া স্থির হইয়া বসিয়া আছে। স্বামীর চাঞ্চল্য তাহাকে স্পর্শ করিয়া প্রতিহত হইয়া ফিরিয়া যাইতেছে। অবশেষে হেমন্ত কিছু অধীরভাবে কুসুমের দুই হাত নাড়া দিয়া বলিল, 'কুসুম, তুমি আছ কোথায়? তোমাকে যেন একটা মস্ত দুরবীন কষিয়া বিস্তর ঠাহর করিয়া বিন্দুমাত্র দেখা যাইবে এমনি দূরে গিয়া পড়িয়াছ। আমার ইচ্ছা, তুমি আজ একটু কাছাকাছি এসো। দেখো দেখি কেমন চমৎকার রাত্রি।'
আরো দেখুন
প্রশ্ন
Stories
শ্মাশান হতে বাপ ফিরে এল।
তখন সাত বছরের ছেলেটি-- গা খোলা, গলায় সোনার তাবিজ--একলা গলির উপরকার জানলার ধারে।
আরো দেখুন
ফেল
Stories
ল্যাজা এবং মুড়া, রাহু এবং কেতু, পরস্পরের সঙ্গে আড়াআড়ি করিলে যেমন দেখিতে হইত এও ঠিক সেইরকম। প্রাচীন হালদার বংশ দুই খণ্ডে পৃথক হইয়া প্রকাণ্ড বসত-বাড়ির মাঝখানে এক ভিত্তি তুলিয়া পরস্পর পিঠাপিঠি করিয়া বসিয়া আছে; কেহ কাহারো মুখদর্শন করে না।
নবগোপালের ছেলে নলিন এবং ননীগোপালের ছেলে নন্দ একবংশজাত, একবয়সি, এক ইস্কুলে যায় এবং পারিবারিক বিদ্বেষ ও রেষারেষিতেও উভয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ ঐক্য।
আরো দেখুন
আপদ
Stories
সন্ধ্যার দিকে ঝড় ক্রমশ প্রবল হইতে লাগিল। বৃষ্টির ঝাপট, বজ্রের শব্দ এবং বিদ্যুতের ঝিকমিকিতে আকাশে যেন সুরাসুরের যুদ্ধ বাধিয়া গেল। কালো কালো মেঘগুলো মহাপ্রলয়ের জয়পতাকার মতো দিগ্‌বিদিকে উড়িতে আরম্ভ করিল, গঙ্গার এপারে ওপারে বিদ্রোহী ঢেউগুলো কলশব্দে নৃত্য জুড়িয়া দিল, এবং বাগানের বড়ো বড়ো গাছগুলো সমস্ত শাখা ঝট্‌পট্‌ করিয়া হাহুতাশ সহকারে দক্ষিণে বামে লুটোপুটি করিতে লাগিল।
তখন চন্দননগরের বাগানবাড়িতে একটি দীপালোকিত রুদ্ধকক্ষে খাটের সম্মুখবর্তী নীচের বিছানায় বসিয়া স্ত্রী-পুরুষে কথাবার্তা চলিতেছিল।
আরো দেখুন
রাজরানী
Stories
কাল তোমার ভালো লাগে নি চণ্ডীকে নিয়ে বকুনি। ও একটা ছবি মাত্র। কড়া কড়া লাইনে আঁকা, ওতে রস নাই। আজ তোমাকে কিছু বলব, সে সত্যিকার গল্প।
কুসমি অত্যন্ত উৎফুল্ল হয়ে বলল, হ্যাঁ হ্যাঁ, তাই বলো। তুমি তো সেদিন বললে, বরাবর মানুষ সত্যি খবর দিয়ে এসেছে গল্পের মধ্যে মুড়ে। একেবারে ময়রার দোকান বানিয়ে রেখেছে। সন্দেশের মধ্যে ছানাকে চেনাই যায় না।
আরো দেখুন
পয়লা নম্বর
Stories
আমি তামাকটা পর্যন্ত খাই নে। আমার এক অভ্রভেদী নেশা আছে, তারই আওতায় অন্য সকল নেশা একেবারে শিকড় পর্যন্ত শুকিয়ে মরে গেছে। সে আমার বই-পড়ার নেশা। আমার জীবনের মন্ত্রটা ছিল এই--
              যাবজ্জীবেৎ নাই-বা জীবেৎ
আরো দেখুন
9
Verses
I THINK I shall stop startled if ever we meet after our next birth, walking in the light of a far-away world.
        I shall know those dark eyes then as morning stars, and yet feel that they have belonged to some unremembered evening sky of a former life.
        I shall know that the magic of your face is not all its own, but has stolen the passionate light that was in my eyes at some immemorial meeting, and then gathered from my love a mystery that has now forgotten its origin.
আরো দেখুন
ভৈরবী গান
Verses
ওগো,   কে তুমি বসিয়া উদাসমুরতি
                 বিষাদশান্ত শোভাতে!
ওই       ভৈরবী আর গেয়ো নাকো এই
                 প্রভাতে--
মোর     গৃহছাড়া এই পথিক-পরান
                 তরুণ হৃদয় লোভাতে।
ওই       মন-উদাসীন ওই আশাহীন
                 ওই ভাষাহীন কাকলি
দেয়      ব্যাকুল পরশে সকল জীবন
                 বিকলি।
দেয়      চরণে বাঁধিয়া প্রেমবাহু-ঘেরা
                 অশ্রুকোমল শিকলি।
হায়,     মিছে মনে হয় জীবনের ব্রত
                 মিছে মনে হয় সকলি।
যারে     ফেলিয়া এসেছি, মনে করি, তারে
                 ফিরে দেখে আসি শেষ বার।
ওই       কাঁদিছে সে যেন এলায়ে আকুল
                 কেশভার।
যারা      গৃহছায়ে বসি সজলনয়ন
                 মুখ মনে পড়ে সে সবার।
এই       সংকটময় কর্মজীবন
                 মনে হয় মরু সাহারা,
দূরে      মায়াময় পুরে দিতেছে দৈত্য
                 পাহারা।
তবে     ফিরে যাওয়া ভালো তাহাদের পাশে
                 পথ চেয়ে আছে যাহারা।
সেই      ছায়াতে বসিয়া সারা দিনমান
                 তরুমর্মর পবনে,
সেই      মুকুল-আকুল বকুলকুঞ্জ-
                 ভবনে,
সেই      কুহুকুহরিত বিরহরোদন
                 থেকে থেকে পশে শ্রবণে।
সেই      চিরকলতান উদার গঙ্গা
                 বহিছে আঁধারে আলোকে,
সেই      তীরে চিরদিন খেলিছে বালিকা-
                 বালকে।
ধীরে     সারা দেহ যেন মুদিয়া আসিছে
                 স্বপ্নপাখির পালকে।
হায়,     অতৃপ্ত যত মহৎ বাসনা
                 গোপনমর্মদাহিনী,
এই       আপনা মাঝারে শুষ্ক জীবন-
                 বাহিনী!
ওই       ভৈরবী দিয়া গাঁথিয়া গাঁথিয়া
                 চব নিরাশাকাহিনী
সদা       করুণ কন্ঠ কাঁদিয়া  গাহিবে,--
                 "হল না, কিছুই হবে না।
এই       মায়াময় ভবে চিরদিন কিছু
                 রবে না।
কেহ     জীবনের যত গুরুভার ব্রত
                 ধুলি হতে তুলি লবে না।
"এই     সংশয়মাঝে কোন্‌ পথে যাই,
                 কার তরে মরি খাটিয়া?
আমি     কার মিছে দুখে মরিতেছি বুক
                 ফাটিয়া?
ভবে      সত্য মিথ্যা কে করেছে ভাগ,
                 কে রেখেছে মত আঁটিয়া?
"যদি     কাজ নিতে হয়, কত কাজ আছে,
                 একা কি পারিব করিতে!
কাঁদে     শিশিরবিন্দু জগতের তৃষা
                 হরিতে!
কেন     অকূল সাগরে জীবন সঁপিব
                 একেলা জীর্ণ তরীতে!
"শেষে   দেখিব, পড়িল সুখযৌবন
                 ফুলের মতন খসিয়া,
হায়      বসন্তবায়ু মিছে চলে গেল
                 শ্বসিয়া,
সেই      যেখানে জগৎ ছিল এক কালে
                 সেইখানে আছে বসিয়া!
"শুধু    আমারি জীবন মরিল ঝুরিয়া
                 চিরজীবনের তিয়াষে।
এই       দগ্ধ হৃদয় এত দিন আছে
                 কী আশে!
সেই      ডাগর নয়ন, সরস অধর
                 গেল চলি কোথা দিয়া সে!"
ওগো,   থামো, যারে তুমি বিদায় দিয়েছ
                 তারে আর ফিরে চেয়ো না।
ওই       অশ্রুসজল ভৈরবী আর
                 গেয়ো না।
আজি    প্রথম প্রভাতে চলিবার পথ
                 নয়নবাষ্পে ছেয়ো না।
ওই       কুহকরাগিণী এখনি কেন গো
                 পথিকের প্রাণ বিবশে!
পথে     এখনো উঠিবে প্রখর তপন
                 দিবসে
পথে     রাক্ষসী সেই তিমিররজনী
                 না জানি কোথায় নিবসে!
থামো,   শুধু এক বার ডাকি নাম তাঁর
                 নবীন জীবন ভরিয়া--
যাব       যাঁর বল পেয়ে সংসারপথ
                 তরিয়া,
যত      মানবের গুরু মহৎজনের
                 চরণচিহ্ন ধরিয়া।
যাও      তাহাদের কাছে ঘরে যারা আছে
                 পাষাণে পরান বাঁধিয়া,
গাও      তাদের জীবনে তাদের বেদনে
                 কাঁদিয়া।
তারা     প'ড়ে ভূমিতলে ভাসে আঁখিজলে
                 নিজ সাধে বাদ সাধিয়া।
হায়,     উঠিতে চাহিছে পরান, তবুও
                 পারে না তাহারা উঠিতে।
তারা     পারে না ললিতলতার বাঁধন
                 টুটিতে।
তারা     পথ জানিয়াছে, দিবানিশি তবু
                 পথপাশে রহে লুটিতে!
তারা     অলস বেদন করিবে যাপন
                 অলস রাগিণী গাহিয়া,
রবে      দূর আলো-পানে আবিষ্ট তারা
                 দিবসরজনী বাহিয়া।
সেই      আপনার গানে আপনি গলিয়া
                 আপনারে তারা ভুলাবে,
স্নেহে   আপনার দেহে সকরুণ কর
                 বুলাবে।
সুখ       কোমল শয়নে রাখিয়া জীবন
                 ঘুমের দোলায় দোলাবে।
ওগো,   এর চেয়ে ভালো প্রখর দহন,
                 নিঠুর আঘাত চরণে।
যাব       আজীবন কাল পাষাণকঠিন
                 সরণে।
যদি       মৃত্যুর মাঝে নিয়ে যায় পথ,
                 সুখ আছে সেই মরণে।
আরো দেখুন
অতিথি
Verses
ওই শোনো গো, অতিথ বুঝি আজ
            এল আজ।
ওগো বধূ, রাখো তোমার কাজ
            রাখো কাজ।
শুনছ না কি তোমার গৃহদ্বারে
রিনিঠিনি শিকলটি কে নাড়ে,
            এমন ভরা সাঁঝ!
পায়ে পায়ে বাজিয়ো নাকো মল,
ছুটো নাকো চরণ চঞ্চল,
            হঠাৎ পাবে লাজ।
ওই শোনো গো, অতিথ এল আজ
            এল আজ।
ওগো বধূ, রাখো তোমার কাজ
            রাখো কাজ।
নয় গো কভু বাতাস এ নয় নয়
            কভু নয়।
ওগো বধূ, মিছে কিসের ভয়
            মিছে ভয়!
আঁধার কিছু নাইকো আঙিনাতে,
আজকে দেখো ফাগুন-পূর্ণিমাতে
            আকাশ আলোময়।
নাহয় তুমি মাথার ঘোমটা টানি
হাতে নিয়ো ঘরের প্রদীপখানি,
            যদি শঙ্কা হয়।
নয় গো কভু বাতাস এ নয় নয়
            কভু নয়।
ওগো বধূ মিছে কিসের ভয়
            মিছে ভয়!
নাহয় কথা কোয়ো না তার সনে
            পান্থ-সনে।
দাঁড়িয়ে তুমি থেকো একটি কোণে
            দুয়ার-কোণে।
প্রশ্ন যদি শুধায় কোনো-কিছু
নীরব থেকো মুখটি করে নীচু
            নম্র দু-নয়নে।
কাঁকন যেন ঝংকারে না হাতে,
পথ দেখিয়ে আনবে যবে সাথে
            অতিথিসজ্জনে।
নাহয় কথা কোয়ো না তার সনে
            পান্থ-সনে।
দাঁড়িয়ে তুমি থেকো একটি কোণে
            দুয়ার-কোণে।
ওগো বধূ, হয় নি তোমার কাজ
            গৃহ-কাজ?
ওই শোনো কে অতিথ এল আজ
            এল আজ।
সাজাও নি কি পূজারতির ডালা?
এখনো কি হয় নি প্রদীপ জ্বালা
            গোষ্ঠগৃহের মাঝ?
অতি যত্নে সীমান্তটি চিরে
সিঁদুর-বিন্দু আঁক নাই কি শিরে?
            হয় নি সন্ধ্যাসাজ?
ওগো বধূ, হয় নি তোমার কাজ
             গৃহ-কাজ?
ওই শোনো কে অতিথ এল আজ
            এল আজ।
আরো দেখুন
মুক্তকুন্তলা
Stories
আমার খুদে বন্ধুরা এসে হাজির তাদের নালিশ নিয়ে। বললে, দাদামশায় তুমি কি আমাদের ছেলেমানুষ মনে কর।
তা, ভাই, ঐ ভুলটাই তো করেছিলুম। আজকাল নিজেরই বয়েসটার ভুল হিসেব করতে শুরু করেছি।
আরো দেখুন
114
Verses
THE ROAD is lonely in its crowd for it is not loved.
আরো দেখুন
74
Verses
গোঁড়ামি সত্যেরে চায়
     মুঠায় রক্ষিতে--
যত জোর করে, সত্য
     মরে অলক্ষিতে।
আরো দেখুন
ঘোর রজনী, এ মোহঘনঘটা
Songs
               ঘোরা রজনী,  এ মোহঘনঘটা–
                               কোথা গৃহ হায়।   পথে ব’সে।।
   সারাদিন করি’ খেলা, খেলা যে ফুরাইল– গৃহ চাহিয়া প্রাণ কাঁদে।।
আরো দেখুন
যোগাযোগ
Novels
আজ ৭ই আষাঢ়। অবিনাশ ঘোষালের জন্মদিন। বয়স তার হল বত্রিশ। ভোর থেকে আসছে অভিনন্দনের টেলিগ্রাম, আর ফুলের তোড়া।
গল্পটার এইখানে আরম্ভ। কিন্তু আরম্ভের পূর্বেও আরম্ভ আছে। সন্ধ্যাবেলায় দীপ জ্বালার আগে সকালবেলায় সলতে পাকানো।
মিছে কর কেন নিন্দে,
ওগো বিন্দে শ্রীগোবিন্দে--"
"কার বাঁশি ওই বাজে বৃন্দাবনে।
সই লো সই,
ঘরে আমি রইব কেমনে!
"শ্যামের বাঁশি কাড়তে হবে,
নইলে আমায় এ বৃন্দাবন ছাড়তে হবে।"
আজু মোর ঘরে আইল পিয়রওলা
রোমে রোমে হরখীলা।
এক-যে ছিল কুকুর-চাটা শেয়ালকাঁটার বন,
কেটে করলে সিংহাসন।
দুঃখেষ্বনুদ্বিগ্নমনা সুখেষু বিগতস্পৃহঃ
বীতরাগভয়ক্রোধঃ--
গোরার রূপে লাগল রসের বান--
ভাসিয়ে নিয়ে যায় নদীয়ার পুরনারীর প্রাণ
জগতঃ পিতরৌ বন্দে পার্বতীপরমেশ্বরৌ
"বাপে ছাড়ে, মায়ে ছাড়ে, ছাড়ে সখা সহী,
মীরা প্রভু লগন লগী যো ন হোয়ে হোয়ী।'
গৃহিণী সচিবঃ সখী মিথঃ
প্রিয়শিষ্যা ললিতে কলাবিধৌ--
যৎ করোষি যদশ্নাসি যজ্জুহোষি দদাসি যৎ,
যৎ তপস্যসি, কৌন্তেয়, তৎ কুরুষ মদর্পণম্‌।
হমারে তুমারে সম্প্রীতি লগী হৈ
গুন মনমোহন প্যারে--
বাজে ঝননন মেরে পায়েরিয়া
কৈস করো যাউঁ ঘরোয়ারে।
তস্মাৎ প্রণম্য প্রণিধায় কায়ং
প্রসাদয়ে ত্বাম্‌ অহমীশমীড্যং
পিতেপ পুত্রস্য সখেব সখ্যুঃ
প্রিয়ঃ প্রিয়ায়ার্হসি দেব সোঢ়ুম্‌।
পিতেব পুত্রস্য সখেব সখ্যুঃ
প্রিয়ঃ প্রিয়ায়ার্হসি দেব সোঢ়ুম্‌।
পিয়া ঘর আয়ে, সোহী পীতম পিয় প্যার রে।
মীরাকে প্রভু গিরিধর নাগর,
চরণকমল বলিহার রে।
পথপর রয়নি অঁধেরী,
কুঞ্জপর দীপ উজিয়ারা।
আরো দেখুন