63
Verses
O MY CHILD, my infant Shiva,
self-forgetful,
at every step of thy wild dance things totter and tumble,
thy gatherings are scattered,
and a whirlwind of destruction
spreads the dust of thy trampled toys in the sky.
From desolation to desolation
thy world finds its release;
the stream of thy play ever flows
through the burst bond of thy playthings;
revelling in penury
thou buildest thy creation with trifles,
in the next moment to forget it
for a mere caprice;
with the sky for thy robe,
all covers thou flingest away from thy limbs.
With thy riches hidden in thy being
thou dwellest in a world bare of all shame and show
and thought for self,
in a destitution that never makes thee poor,
and the dust that soils not thy purity,
the sweep of thine own dance
ever wiping thee white.
O Shiva, the Child,
know me for thy lover,
thy disciple in dancing,
teach me the wisdom of unconcern,
the game of breaking of toys,
teach me how to guide my steps
to the time of thy footfalls,
how to move free by rending the webs
of one's own weaving.
আরো দেখুন
36
Verses
সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা
     আঁধারে মলিন হল--যেন খাপে-ঢাকা
              বাঁকা তলোয়ার;
     দিনের ভাঁটার শেষে রাত্রির জোয়ার
এল তার ভেসে-আসা তারাফুল নিয়ে কালো জলে;
              অন্ধকার গিরিতটতলে
                     দেওদার তরু সারে সারে;
মনে হল সৃষ্টি যেন স্বপ্নে চায় কথা কহিবারে,
              বলিতে না পারে স্পষ্ট করি,
অব্যক্ত ধ্বনির পুঞ্জ অন্ধকারে উঠিছে গুমরি।
              সহসা শুনিনু সেই ক্ষণে
                      সন্ধ্যার গগনে
     শব্দের বিদ্যুৎছটা শূন্যের প্রান্তরে
মুহূর্তে ছুটিয়া গেল দূর হতে দূরে দূরান্তরে।
              হে হংস-বলাকা,
     ঝঞ্ঝা-মদরসে মত্ত তোমাদের পাখা
          রাশি রাশি আনন্দের অট্টহাসে
বিস্ময়ের জাগরণ তরঙ্গিয়া চলিল আকাশে।
              ওই পক্ষধ্বনি,
          শব্দময়ী অপ্সর-রমণী
     গেল চলি স্তব্ধতার তপোভঙ্গ করি।
          উঠিল শিহরি
     গিরিশ্রেণী তিমির-মগন
     শিহরিল দেওদার-বন।
          মনে হল এ পাখার বাণী
              দিল আনি
          শুধু পলকের তরে
     পুলকিত নিশ্চলের অন্তরে অন্তরে
              বেগের আবেগ।
পর্বত চাহিল হতে বৈশাখের নিরুদ্দেশ মেঘ;
              তরুশ্রেণী চাহে, পাখা মেলি
              মাটির বন্ধন ফেলি
     ওই শব্দরেখা ধরে চকিতে হইতে দিশাহারা,
          আকাশের খুঁজিতে কিনারা।
     এ সন্ধ্যার স্বপ্ন টুটে বেদনার ঢেউ উঠে জাগি
                            সুদূরের লাগি,
                       হে পাখা বিবাগী।
     বাজিল ব্যাকুল বাণী নিখিলের প্রাণে--
     "হেথা নয়, হেথা নয়, আর কোন্‌খানে।"
              হে হংস-বলাকা,
আজ রাত্রে মোর কাছে খুলে দিলে স্তব্ধতার ঢাকা।
     শুনিতেছি আমি এই নিঃশব্দের তলে
              শূন্যে জলে স্থলে
     অমনি পাখার শব্দ উদ্দাম চঞ্চল।
                            তৃণদল
     মাটির আকাশ-'পরে ঝাপটিছে ডানা,
     মাটির আঁধার-নীচে কে জানে ঠিকানা
              মেলিতেছে অঙ্কুরের পাখা
              লক্ষ লক্ষ বীজের বলাকা।
              দেখিতেছি আমি আজি
                       এই গিরিরাজি,
          এই বন, চলিয়াছে উন্মুক্ত ডানায়
     দ্বীপ হতে দ্বীপান্তরে, অজানা হইতে অজানায়।
              নক্ষত্রের পাখার স্পন্দনে
          চমকিছে অন্ধকার আলোর ক্রন্দনে।
             শুনিলাম মানবের কত বাণী দলে দলে
              অলক্ষিত পথে উড়ে চলে
          অস্পষ্ট অতীত হতে অস্ফষ্ট সুদূর যুগান্তরে!
              শুনিলাম আপন অন্তরে
              অসংখ্য পাখির সাথে
              দিনেরাতে
          এই বাসাছাড়া পাখি ধায় আলো-অন্ধকারে
              কোন্‌ পার হতে কোন্‌ পারে।
          ধ্বনিয়া উঠিছে শূন্য নিখিলের পাখার এ গানে--
          "হেথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোথা, অন্য কোন্‌খানে।"
আরো দেখুন
আয় আয় রে
Songs
আয়    আয় রে পাগল, ভুলবি রে চল্‌ আপনাকে,
                তোর    একটুখানির আপনাকে॥
তুই         ফিরিস নে আর এই চাকাটার ঘুরপাকে॥
    কোন্‌    হঠাৎ হাওয়ার ঢেউ উঠে
        তোর    ঘরের আগল যায় টুটে,
            ওরে    সুযোগ ধরিস, বেরিয়ে পড়িস সেই ফাঁকে--
                তোর দুয়ার-ভাঙার সেই ফাঁকে॥
নানান গোলে তুফান তোলে চার দিকে--
    তুই    বুঝিস নে, মন, ফিরবি কখন কার দিকে।
        তোর    আপন বুকের মাঝখানে
            কী যে    বাজায় কে যে সেই জানে--
ওরে    পথের খবর মিলবে রে তোর সেই ডাকে--
                তোর    আপন বুকের সেই ডাকে॥
আরো দেখুন
একটি দিন
Stories
মনে পড়ছে সেই দুপুরবেলাটি। ক্ষণে ক্ষণে বৃষ্টিধারা ক্লান্ত হয়ে আসে, আবার দমকা হাওয়া তাকে মাতিয়ে তোলে।
ঘরে অন্ধকার, কাজে মন যায় না। যন্ত্রটা হাতে নিয়ে বর্ষার গানে মল্লারের সুর লাগালেম।
আরো দেখুন
হঠাৎ মিলন
Verses
মনে পড়ে কবে ছিলাম একা বিজন চরে;
            তোমার নৌকা ভরা পালের ভরে
                           সুদূর পারের হতে
            কোন্‌ অবেলার এল উজান স্রোতে।
                   দ্বিধায় ছোঁওয়া তোমার মৌনীমুখে
                         কাঁপতেছিল সলজ্জ কৌতুকে
            আঁচল-আড়ে দীপের মতো একটুখানি হাসি,
                   নিবিড় সুখের বেদন দেহে উঠছিল নিশ্বাসি।
                          দুঃসহ  বিস্ময়ে
                 ছিলাম স্তব্ধ হয়ে,
            বলার মতো বলা পাই নি খুঁজে;
                 মনের সঙ্গে যুঝে
            মুখের কথার হল পরাজয়।
       তোমার তখন লাগল বুঝি ভয়,
বাঁধন-ছেঁড়া অধীরতার এমন দুঃসাহসে
                 গোপনে মন পাছে তোমায় দোষে।
       মিনতি উপেক্ষা করি ত্বরায় গেলে চলে
               "তবে আসি" এইটি শুধু ব'লে।
       তখন আমি আপন মনে যে-গান সারাদিন
                গেয়েছিলেম, তাহারি সুর রইল অন্তহীন।
                        পাথর-ঠেকা নির্ঝর সে, তারি কলস্বর
                                   দূরের থেকে পূর্ণ করে বিজন অবসর।
আরো দেখুন
উলুখড়ের বিপদ
Stories
বাবুদের নায়েব গিরিশ বসুর অন্তঃপুরে প্যারী বলিয়া একটি নূতন দাসী নিযুক্ত হইয়াছিল। তাহার বয়স অল্প; চরিত্র ভালো। দূর বিদেশ হইতে আসিয়া কিছুদিন  কাজ করার পরেই একদিন সে বৃদ্ধ নায়েবের অনুরাগদৃষ্টি হইতে আত্মরক্ষার জন্য গৃহিণীর নিকট কাঁদিয়া গিয়া পড়িল। গৃহিণী কহিলেন, "বাছা, তুমি অন্য কোথাও যাও; তুমি ভালোমানুষের মেয়ে, এখানে থাকিলে তোমার সুবিধা হইবে না।" বলিয়া গোপনে কিছু অর্থ দিয়া বিদায় করিয়া দিলেন।
কিন্তু পালানো সহজ ব্যাপার নহে, হাতে পথ-খরচও সামান্য, সেইজন্য প্যারী গ্রামে হরিহর ভট্টাচার্য মহাশয়ের নিকটে গিয়া আশ্রয় লইল। বিবেচক ছেলেরা কহিল, "বাবা, কেন বিপদ ঘরে আনিতেছেন।" হরিহর কহিলেন, "বিপদ স্বয়ং আসিয়া আশ্রয় প্রার্থনা করিলে তাহাকে ফিরাইতে পারি না।"
গিরিশ বসু সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করিয়া কহিল, "ভট্টাচার্যমহাশয়, আপনি আমার ঝি ভাঙাইয়া আনিলেন কেন। ঘরে কাজের ভারি অসুবিধা হইতেছে।" ইহার উত্তরে হরিহর    দু-চারটে সত্য কথা খুব শক্ত করিয়াই বলিলেন। তিনি মানী লোক ছিলেন, কাহারো খাতিরে কোনো কথা ঘুরাইয়া বলিতে জানিতেন না। নায়েব মনে মনে উদ্‌গতপক্ষ পিপীলিকার সহিত তাঁহার তুলনা করিয়া চলিয়া গেল। যাইবার সময় খুব ঘটা করিয়া পায়ের ধুলা লইল। দুই-চারি দিনের মধ্যেই ভট্টাচার্যের বাড়িতে পুলিসের সমাগম হইল। গৃহিণীঠাকুরানীর বালিশের নীচে হইতে নায়েবের স্ত্রীর একজোড়া ইয়ারিং বাহির হইল। ঝি প্যারী চোর সাব্যস্ত হইয়া জেলে গেল। ভট্টাচার্যমহাশয় দেশবিখ্যাত প্রতিপত্তির জোরে চোরাই-মাল রক্ষার অভিযোগ হইতে নিষ্কৃতি পাইলেন। নায়েব পুনশ্চ ব্রাহ্মণের পদধূলি লইয়া গেল। ব্রাহ্মণ বুঝিলেন, হতভাগিনীকে তিনি আশ্রয় দেওয়াতেই প্যারীর সর্বনাশ ঘটিল। তাঁহার মনে শেল বিঁধিয়া রহিল। ছেলেরা কহিল, "জমিজমা বেচিয়া কলিকাতায় যাওয়া যাক, এখানে বড়ো মুশকিল দেখিতেছি।" হরিহর কহিলেন, "পৈতৃক ভিটা ছাড়িতে পারিব না, অদৃষ্টে থাকিলে বিপদ কোথায় না ঘটে।"ইতিমধ্যে নায়েব গ্রামে অতিমাত্রায় খাজনা বৃদ্ধির চেষ্টা করায় প্রজারা বিদ্রোহী হইল। হরিহরের সমস্ত ব্রহ্মোত্তর জমা, জমিদারের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ নাই। নায়েব তাহার প্রভুকে জানাইল, হরিহরই প্রজাদিগকে প্রশ্রয় দিয়া বিদ্রোহী করিয়া তুলিয়াছে। জমিদার কহিলেন, "যেমন করিয়া পার ভট্টাচার্যকে শাসন করো।" নায়েব ভট্টাচার্যের পদধূলি লইয়া কহিল,  "সামনের ঐ জমিটা পরগনার ভিটার মধ্যে পড়িতেছে; ওটা তো ছাড়িয়া দিতে হয়।" হরিহর কহিলেন, "সে কী কথা। ও যে আমার বহুকালের ব্রহ্মত্র।" হরিহরের গৃহপ্রাঙ্গণের সংলগ্ন পৈতৃক জমি জমিদারের পরগনার অন্তর্গত বলিয়া নালিশ রুজু হইল। হরিহর বলিলেন,"এ জমিটা তো তবে ছাড়িয়া দিতে হয়, আমি তো  বৃদ্ধ বয়সে আদালতে সাক্ষী দিতে পারিব না।" ছেলেরা বলিল, "বাড়ির সংলগ্ন জমিটাই যদি ছাড়িয়া দিতে হয় তবে ভিটায় টিঁকিব কী করিয়া।"
প্রাণাধিক পৈতৃক ভিটার মায়ায় বৃদ্ধ কম্পিতপদে আদালতের সাক্ষ্যমঞ্চে গিয়া দাঁড়াইলেন। মুন্সেফ নবগোপালবাবু তাঁহার সাক্ষ্যই প্রামাণ্য করিয়া মকদ্দমা ডিস্‌মিস্‌ করিয়া দিলেন। ভট্টাচার্যের খাস প্রজারা ইহা লইয়া গ্রামে ভারি উৎসবসমারোহ আরম্ভ করিয়া দিল। হরিহর তাড়াতাড়ি তাহাদিগকে থামাইয়া দিলেন। নায়েব আসিয়া পরম আড়ম্বরে ভট্টাচার্যের পদধূলি লইয়া গায়ে মাথায় মাখিল এবং আপিল রুজু করিল। উকিলরা হরিহরের নিকট হইতে টাকা লন না। তাঁহারা ব্রাহ্মণকে বারম্বার আশ্বাস দিলেন, এ মকদ্দমায় হারিবার কোনো সম্ভাবনা নাই। দিন কি কখনো রাত হইতে পারে। শুনিয়া হরিহর নিশ্চিন্ত হইয়া ঘরে বসিয়া রহিলেন।
একদিন জমিদারি কাছারিতে ঢাকঢোল বাজিয়া উঠিল, পাঁঠা কাটিয়া নায়েবের বাসায় কালীপূজা হইবে। ব্যাপারখানা কী। ভট্টাচার্য খবর পাইলেন, আপিলে তাঁহার হার হইয়াছে।
ভট্টাচার্য মাথা চাপড়াইয়া উকিলকে জিজ্ঞাসা করিলেন, বসন্তবাবু, করিলেন কী। আমার কী দশা হইবে।"
দিন যে কেমন করিয়া রাত হইল, বসন্তবাবু তাহার নিগূঢ় বৃত্তান্ত বলিলেন, "সম্প্রতি যিনি নূতন অ৻াডিশনাল জজ হইয়া আসিয়াছেন তিনি মুন্সেফ থাকা কালে মুন্সেফ নবগোপালবাবুর সহিত তাঁহার ভারি খিটিমিটি বাধিয়াছিল। তখন কিছু করিয়া উঠিতে পারেন নাই; আজ জজের আসনে বসিয়া নবগোপালবাবুর রায় পাইবামাত্র উলটাইয়া দিতেছেন; আপনি হারিলেন সেইজন্য।"  ব্যাকুল হরিহর কহিলেন, "হাইকোর্টে ইহার কোনো আপিল নাই?" বসন্ত কহিলেন, জজবাবু আপিলেফল পাইবার সম্ভাবনা মাত্র রাখেন নাই। তিনি আপনাদের সাক্ষীকে সন্দেহ করিয়া বিরুদ্ধ পক্ষের সাক্ষীকেই বিশ্বাস করিয়া গিয়াছেন। হাইকোর্টে তো সাক্ষীর বিচার হইবে না।"
বৃদ্ধ সাশ্রুনেত্রে কহিলেন, "তবে আমার উপায়?"
উকিল কহিলেন, "উপায় কিছুই দেখি না।"
গিরিশ বসু পরদিন লোকজন সঙ্গে লইয়া ঘটা করিয়া ব্রাহ্মণের পদধূলি লইয়া গেল এবং বিদায়কালে উচ্ছ্বসিত দীর্ঘনিশ্বাসে কহিল, "প্রভু, তোমারই ইচ্ছা।"
আরো দেখুন
১৬১
Verses
১৬১
লিলি,তোমারে গেঁথেছি হারে,আপন বলে চিনি,
         তবুও তুমি রবে কি বিদেশিনী॥    
আরো দেখুন
স্ত্রীর পত্র
Stories
শ্রীচরণকমলেষু
আজ পনেরো বছর আমাদের বিবাহ হয়েছে,আজ পর্যন্ত তোমাকে চিঠি লিখি নি। চিরদিন কাছেই পড়ে আছি -- মুখের কথা অনেক শুনেছ, আমিও শুনেছি;চিঠি লেখবার মতো ফাঁকটুকু পাওয়া যায় নি।
আরো দেখুন
ওরে, তোরা যারা
Songs
                   ওরে,   তোরা যারা শুনবি না
          তোদের তরে আকাশ- 'পরে নিত্য বাজে কোন্‌ বীণা ॥
দূরের শঙ্খ উঠল বেজে,     পথে বাহির হল সে যে,
          দুয়ারে তোর আসবে কবে তার লাগি দিন গুনবি না?।
          রাতগুলো যায় হায় রে বৃথায়, দিনগুলো যায় ভেসে--
          মনে আশা রাখবি না কি মিলন হবে শেষে?
হয়তো দিনের দেরি আছে,  হয়তো সে দিন আস্‌ল কাছে--
          মিলনরাতে ফুটবে যে ফুল তার কি রে বীজ বুনবি না?।
আরো দেখুন
চন্দনী
Stories
জানোই তো সেদিন কী কাণ্ড। একেবারে তলিয়ে গিয়েছিলেম আর-কি, কিন্তু তলায় কোথায় যে ফুটো হয়েছে তার কোনো খবর পাওয়া যায় নি। না মাথা ধরা, না মাথা ঘোরা, না গায়ে কোথাও ব্যথা, না পেটের মধ্যে একটুও খোঁচাখুঁচির তাগিদ। যমরাজার চরগুলি খবর আসার সব দরজাগুলো বন্ধ করে ফিস্‌ ফিস্‌ ক'রে মন্ত্রণা করছিল। এমন সুবিধে আর হয় না! ডাক্তারেরা কলকাতায় নব্বই মাইল দূরে। সেদিনকার এই অবস্থা।
সন্ধে হয়ে এসেছে। বারান্দায় বসে আছি। ঘন মেঘ ক'রে এল। বৃষ্টি হবে বুঝি। আমার সভাসদ্‌রা বললে, ঠাকুরদা, একসময় শুনেছি তুমি মুখে মুখে গল্প ব'লে শোনাতে, এখন শোনাও না কেন।
আরো দেখুন