Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Artists
দেবব্রত বিশ্বাস
দেবব্রত বিশ্বাস
বেদনায় ভরে গিয়েছে
বৈশাখের এই ভোরের
All artists...
বৈশাখ হে, মৌনী (প্রকৃতি)
বৈশাখ হে, মৌনী তাপস, কোন্ অতলের বাণী
এমন কোথায় খুঁজে পেলে।
তপ্ত ভালের দীপ্তি ঢাকি মন্থর মেঘখানি
এল গভীর ছায়া ফেলে॥
রুদ্রতপের সিদ্ধি এ কি ওই-যে তোমার বক্ষে দেখি,
ওরই লাগি আসন পাতো হোমহুতাশন জ্বেলে॥
নিঠুর, তুমি তাকিয়েছিলে মৃত্যুক্ষুধার মতো
তোমার রক্তনয়ন মেলে।
ভীষণ, তোমার প্রলয়সাধন প্রাণের বাঁধন যত
যেন হানবে অবহেলে।
হঠাৎ তোমার কণ্ঠে এ যে আশার ভাষা উঠল বেজে,
দিলে তরুণ শ্যামল রূপে করুণ সুধা ঢেলে॥
See more on this song...
YCd_XW5CPHc
5207
দেবব্রত বিশ্বাস - অন্যান্য নিবেদন
অকারণে অকালে মোর
অকারণে অকালে মোর
অনন্তসাগরমাঝে দাও তরী
অনেক দিনের আমার
অনেক দিনের মনের
অন্তর মম বিকশিত
অন্ধকারের উৎস-হতে
অমল ধবল পালে
অল্প লইয়া থাকি
আকাশভরা সূর্য-তারা
আকাশভরা সূর্য-তারা
আকাশভরা সূর্য-তারা
আছ আকাশ-পানে তুলে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু
আজ কিছুতেই যায়
আজ জ্যোৎস্নারাতে
আজ নবীন মেঘের
আজ প্রথম ফুলের
আজ বারি ঝরে
আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে
আজি ওই আকাশ-'পরে
আজি ঝড়ের রাতে
আজি তোমায় আবার
আজি তোমায় আবার
আজি বর্ষারাতের শেষে
আজি বসন্ত জাগ্রত
আজি যত তারা
আজি শরততপনে প্রভাতস্বপনে
আজি শুভদিনে পিতার ভবনে
আজি শ্রাবণঘনগহন মোহে
আধেক ঘুমে নয়ন
আবার এসেছে আষাঢ়
আবার শ্রাবণ হয়ে
আমরা নূতন যৌবনেরই
আমার একটি কথা
আমার ঢালা গানের ধারা
আমার দিন ফুরালো
আমার নিশীথরাতের বাদলধারা
আমার প্রাণের 'পরে
আমার প্রাণের মানুষ
আমার বেলা যে যায়
আমার মনের মাঝে
আমার মাথা নত করে
আমার মুখের কথা
আমার মুখের কথা
আমার রাত পোহালো
আমার সকল দুখের প্রদীপ
আমার হারিয়ে যাওয়া দিন
আমার হিয়ার মাঝে
আমারে দিই তোমার
আমারে যদি জাগালে
আমি কেবলই স্বপন
আমি চঞ্চল হে
আমি তখন ছিলেম
আমি যে গান
আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা,
আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা,
আমি স্বপনে রয়েছি
আরো একটু বসো
আরো কিছুখন নাহয়
আলো আমার, আলো
আলোর অমল কমলখানি
আলোর অমল কমলখানি
আষাঢ়, কোথা হতে
আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল
আয় আয় রে
উতল-ধারা বাদল ঝরে
উদাসিনী -বেশে বিদেশিনী
এ মণিহার আমায় নাহি
এ যে মোর আবরণ
এ শুধু অলস
এ শুধু অলস
এই কথাটাই ছিলেম
এই তো ভালো
এই তো ভালো
এই মৌমাছিদের ঘরছাড়া
এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা
এক সূত্রে বাঁধিয়াছি
একদিন চিনে নেবে
একলা বসে বাদল-শেষে
একি মায়া, লুকাও
এতদিন যে বসেছিলেম
এবার আমায় ডাকলে দূরে
এরে ভিখারি সাজায়ে
এরে ভিখারি সাজায়ে
এসেছিনু দ্বারে তব
এসেছিলে তবু আস
এসো এসো হে
এসো গো, জ্বেলে
এসো গো, জ্বেলে
ও কি এল
ও চাঁদ, চোখের
ওই আসে ওই
ওই কি এলে
ওই-যে ঝড়ের মেঘের
ওগো শেফালিবনের মনের
ওগো, পথের সাথি
ওরে চিত্ররেখাডোরে বাঁধিল
ওরে সাবধানী পথিক,
ওরে সাবধানী পথিক,
কখন বাদল-ছোঁওয়া লেগে
কদম্বেরই কানন ঘেরি
কন্ঠে নিলেম গান
কাছে ছিলে দূরে গেলে
কাছে থেকে দূর
কার চোখের চাওয়ার হাওয়ায়
কার যেন এই
কিছু বলব ব'লে
কিছুই ত হল না
কী হল আমার!
কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন
কূল থেকে মোর
কে এসে যায় ফিরে ফিরে
কে গো অন্তরতর
কে দিল আবার
কে যেতেছিস, আয় রে
কেন গো সে মোরে
কেন চেয়ে আছ গো মা
কেন যে মন
কোথা আছ, প্রভু
কোথা বাইরে দূরে
কোন্ গহন অরণ্যে
কোন্ পুরাতন প্রাণের
কোলাহল তো বারণ হল
ক্লান্তি আমার
ক্লান্তি আমার
গহন ঘন ছাইল
গহন রাতে শ্রাবণধারা
গানের ঝরনাতলায়
গানের ভিতর দিয়ে
গানের সুরের আসনখানি
গোধূলিগগনে মেঘে ঢেকেছিল
গোলাপ ফুল ফুটিয়ে আছে,
চিত্ত আমার হারালো
চৈত্রপবনে মন চিত্তবনে
চোখ যে ওদের
ছাড়্ গো তোরা
ছায়া ঘনাইছে বনে
ছিল যে পরানের
জানি তুমি ফিরে
জানি তুমি ফিরে
জানি নাই গো
জীবন আমার চলছে
জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে
ঝরে ঝরো ঝরো
ডেকো না আমারে,ডেকো
তপের তাপের বাঁধন
তরীতে পা দিই
তারে দেহো গো আনি.
তিমির-অবগুণ্ঠনে বদন তব
তুমি একলা ঘরে
তুমি কি কেবলই
তুমি খুশি থাক
তুমি জানো, ওগো অন্তর্যামী
তুমি ডাক দিয়েছ
তুমি তো সেই যাবেই
তুমি যে আমারে চাও
তুমি রবে নীরবে
তুমি রবে নীরবে
তোমরা যা বলো
তোমার অসীমে
তোমার কথা হেথা
তোমার কথা হেথা
তোমার কাছে এ বর
তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি
তোমার দ্বারে কেন আসি
তোমার পূজার ছলে
তোমার পূজার ছলে
তোমার মনের একটি
তোমার মোহন রূপে
তোমার হল শুরু
তোমায় চেয়ে আছি
তোমায় চেয়ে আছি
তোরা যে যা
দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার
দারুণ অগ্নিবাণে রে
দিন পরে যায়
দিনগুলি মোর সোনার
দিবানিশি করিয়া যতন
দেশে দেশে ভ্রমি তব দুখগান গাহিয়ে
দৈবে তুমি কখন
দ্বারে কেন দিলে
দয়া দিয়ে হবে গো
ধরণী, দূরে চেয়ে
ধরা দিয়েছি গো
নব বসন্তের দানের
নব-জীবনের যাত্রাপথে
না না নাই বা এলে
না, না গো
নাই বা ডাকো
নাই বা ডাকো
নিবিড় মেঘের ছায়ায়
নিভৃত প্রাণের দেবতা
নির্মল কান্ত, নমো
নৃত্যের তালে তালে
নয়ন ছেড়ে গেলে চলে
নয়ন ছেড়ে গেলে চলে
পথিক মেঘের দল
পথে চলে যেতে
পাগল যে তুই
পুব-হাওয়াতে দেয় দোলা
পুরানো জানিয়া চেয়ো
পুষ্প দিয়ে মার
পোহালো পোহালো বিভাবরী,
প্রখর তপনতাপে আকাশ
প্রভু আমার
প্রভু আমার
প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে
প্রেমের মিলনদিনে
ফাগুনের নবীন আনন্দে
বঁধুয়া, অসময়ে কেন হে প্রকাশ
বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা
বলি, ও আমার
বল্, গোলাপ, মোরে
বসন্ত-প্রভাতে এক মালতীর ফুল
বহু যুগের ও পার
বাজাও তুমি, কবি
বাণী তব ধায়
বাদল-দিনের প্রথম কদম
বাদল-মেঘে মাদল বাজে
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বিদায় যখন চাইবে
বিরহ মধুর হল
বিশ্ববীণারবে বিশ্বজন মোহিছে
বৃষ্টিশেষের হাওয়া কিসের
বেদনায় ভরে গিয়েছে
বৈশাখ হে, মৌনী
বৈশাখের এই ভোরের
বড়ো আশা করে এসেছি গো
ভালোবাসিলে যদি সে
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে
ভাসিয়ে দে তরী তবে
মধুঋতু নিত্য হয়ে রইল তোমার
মধ্যদিনে যবে গান
মন যে বলে
মনে কী দ্বিধা
মনে কী দ্বিধা
মনে হল যেন
মম অন্তর উদাসে
মম দুঃখের সাধন
মরি লো কার
মহাবিশ্বে মহাকাশে
মহারাজ, একি সাজে
মহারাজ, একি সাজে
মা, আমি তোর কী করেছি
মেঘ বলেছে 'যাব যাব'
মেঘেরা চলে চলে
মোরে ডাকি লয়ে যাও
যখন এসেছিলে অন্ধকারে
যতবার আলো
যারা কথা দিয়ে
যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল
যায় নিয়ে যায়
যে কেবল পালিয়ে
যে তরণীখানি ভাসালে
যে দিন সকল
যে রাতে মোর
যেতে যেতে একলা পথে
রিমিকি ঝিমিকি ঝরে ভাদরের
রুদ্রবেশে কেমন খেলা
লিখন তোমার ধুলায়
শরৎ, তোমার অরুণ
শীতের হাওয়ার লাগল
শুধু তোমার বাণী
শুধু যাওয়া আসা,
শুধু যাওয়া আসা,
শুভ্র আসনে বিরাজ
শুষ্কতাপের দৈত্যপুরে দ্বার
শ্যামল শোভন শ্রাবণ
শ্রাবণ, তুমি বাতাসে
শ্রাবণবরিষন পার হয়ে
সকরুণ বেণু বাজায়ে
সকালবেলায় আলোয় বাজে
সখা, তুমি আছ কোথা
সখী, ভাবনা কাহারে বলে
সখী, সে গেল
সমুখে শান্তিপারাবার
সর্ব খর্বতারে দহে
সীমার মাঝে, অসীম
সুনীল সাগরের শ্যামল
সুনীল সাগরের শ্যামল
সুরের গুরু, দাও
সে কোন্ পাগল
সে দিন আমায়
সেই ভালো সেই
স্বপ্নে আমার মনে
হাসি কেন নাই ও
হায় অতিথি, এখনি
হায় রে, ওরে
হায় হেমন্তলক্ষ্মী
হিমের রাতে ওই
হৃদয় আমার, ওই
হৃদয় মোর কোমল অতি,
হে ক্ষণিকের অতিথি
হে মাধবী, দ্বিধা কেন
হে সন্ন্যাসী, হিমগিরি
হেথা যে গান
হেথা যে গান
হেমন্তে কোন্ বসন্তেরই
হেরিয়া শ্যামল ঘন
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023