১১ (de tora amay nutan kore de)
দে তোরা আমায় নূতন ক'রে দে
নূতন আভরণে।
হেমন্তের অভিসম্পাতে
রিক্ত অকিঞ্চন কাননভূমি;
বসন্তে হোক দৈন্যবিমোচন
নব লাবণ্যধনে।
শূন্য শাখা লজ্জা ভুলে যাক
পল্লব-আবরণে।
বাজুক প্রেমের মায়ামন্ত্রে
পুলকিত প্রাণের বীণাযন্ত্রে
চিরসুন্দরের অভিবন্দনা।
আনন্দচঞ্চল নৃত্য অঙ্গে অঙ্গে বহে যাক
হিল্লোলে হিল্লোলে,
যৌবন পাক সম্মান
বাঞ্ছিতসম্মিলনে॥
রাগ: ভৈরবী
তাল: কাহারবা
রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ফাল্গুন ১৩৪২
রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬
রচনাস্থান: শান্তিনিকেতন
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার