Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
য
য
যক্ষের বিরহ চলে অবিশ্রাম অলকার পথে (যক্ষ: সানাই)
যখন আমায় বাঁধ আগে পিছে (গীতাঞ্জলি)
যখন আমায় হাতে ধরে (22: বলাকা)
যখন এ দেহ হতে রোগে ও জরায় (17: আরোগ্য)
যখন কুসুমবনে ফির একাকিনী (কল্পনার সাথি: কড়ি ও কোমল)
যখন গগনতলে (199: স্ফুলিঙ্গ)
যখন ছিলেম পথেরই মাঝখানে (200: স্ফুলিঙ্গ)
যখন জলের কল (খাপছাড়া)
যখন তুমি বাঁধছিলে তার (গীতালি)
যখন তোমায় আঘাত করি (গীতালি)
যখন দিনের শেষে (পিছু-ডাকা: ছড়ার ছবি)
যখন দেখা হল (ত্রিশ: শেষ সপ্তক)
যখন পথিক এলেম কুসুমবনে (৪৮: লেখন)
যখন বীণায় মোর আনমনা সুরে (34: রোগশয্যায়)
যখন যেমন মনে করি (ইচ্ছামতী: শিশু ভোলানাথ)
যখন রব না আমি মর্তকায়ায় (স্মরণ: সেঁজুতি)
যখন শুনালে, কবি, দেবদম্পতিরে (কুমারসম্ভবগান: চৈতালি)
যখনি যেমনি হোক (খাপছাড়া)
যত ঘণ্টা, যত মিনিট, সময় আছে যত (সময়হারা: শিশু ভোলানাথ)
যত দিন কাছে ছিলে বলো কী উপায়ে (7: স্মরণ)
যত বড়ো হোক ইন্দ্রধনু সে (201: স্ফুলিঙ্গ)
যত ভালোবাসি, যত হেরি বড়ো ক'রে (ধ্যান: চৈতালি)
যতকাল তুই শিশুর মতো (গীতাঞ্জলি)
যতক্ষণ থাকে মেঘ (101: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
যতক্ষণ স্থির হয়ে থাকি (18: বলাকা)
যতবার আজ গাঁথনু মালা (অপটু: ক্ষণিকা)
যতবার আলো জ্বালাতে চাই (গীতাঞ্জলি)
যথাসাধ্য-ভালো বলে, ওগো আরো-ভালো (অসম্ভব ভালো: কণিকা)
যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে (গীতালি)
যদি ইচ্ছা কর তবে কটাক্ষে হে নারী (32: উৼসর্গ)
যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার (5: নৈবেদ্য)
যদি খোকা না হয়ে (সমব্যথী: শিশু)
যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা (57: গীতিমাল্য)
যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু (গীতাঞ্জলি)
যদি প্রেম দিলে না প্রাণে (42: গীতিমাল্য)
যদি বারণ কর (সংকোচ: কল্পনা)
যদি ভরিয়া লইবে কুম্ভ, এসো ওগো, এসো মোর (হৃদয়যমুনা: সোনার তরী)
যদিও ক্লান্ত মোর দিনান্ত (102: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
যদিও বসন্ত গেছে তবু বারে বারে (সমাপ্তি: চৈতালি)
যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে (দুঃসময়: কল্পনা)
যন্ত্রদানব, মানবে করিলে পাখি (পক্ষীমানব: নবজাতক)
যবনিকা-অন্তরালে মর্ত্য পৃথিবীতে (নিরাবৃত: পরিশেষ)
যবে এসে নাড়া দিলে দ্বার (বীণাহারা: পূরবী)
যবে কাজ করি প্রভু দেয় মোরে মান (৫২: লেখন)
যশের বোঝা তুলিয়া লয়ে কাঁধে (103: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
যা দিয়েছ আমার এ প্রাণ ভরি (গীতাঞ্জলি)
যা দেবে তা দেবে তুমি আপন হাতে (গীতালি)
যা পায় সকলই জমা করে (202: স্ফুলিঙ্গ)
যা রাখি আমার তরে (203: স্ফুলিঙ্গ)
যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে (গীতাঞ্জলি)
যাই যাই ডুবে যাই (পূর্ণিমায়: ছবি ও গান)
যাও তবে প্রিয়তম সুদূর প্রবাসে (বিদায়: অনুবাদ কবিতা)
যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায় (অনুবাদ কবিতা)
যাওয়া-আসার একই যে পথ (204: স্ফুলিঙ্গ)
যাক এ জীবন (যাবার মুখে: সেঁজুতি)
যাত্রা হয়ে আসে সারা, - আয়ুর পশ্চিমপথশেষে (বর্ষশেষ: পরিশেষ)
যাত্রী আমি ওরে (গীতাঞ্জলি)
যাবার দিকের পথিকের 'পরে (বিদায়সম্বল: মহুয়া)
যাবার দিনে এই কথাটি (গীতাঞ্জলি)
যাবার যা সে যাবেই,তারে (১২১: লেখন)
যাবার সময় হল বিহঙ্গের। এখনি কুলায় (14: প্রান্তিক)
যাবার সময় হলে জীবনের সব কথা সেরে (জয়ধ্বনি: নবজাতক)
যামিনী না যেতে জাগালে না কেন (লজ্জিতা: কল্পনা)
যার খুশি রুদ্ধচক্ষে করো বসি ধ্যান (তত্ত্বজ্ঞানহীন: চৈতালি)
যারা আমার সাঁঝ-সকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (পূরবী: পূরবী)
যারা আমার সাঁঝসকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (শেষ গান: পলাতকা)
যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক্ (10: নৈবেদ্য)
যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল (সংযোজন - ১: রোগশয্যায়)
যারে চাই তার কাছে আমি দিই ধরা (বাসনার ফাঁদ: কড়ি ও কোমল)
যারে সে বেসেছে ভালো তারে সে কাঁদায় (নাম্নী - হেঁয়ালী: মহুয়া)
যাস নে কোথাও ধেয়ে (গীতালি)
যাহা খুশি তাই করে (104: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
যাহা-কিছু চেয়েছিনু একান্ত আগ্রহে (36: রোগশয্যায়)
যাহা-কিছু ছিল সব দিনু শেষ করে (শেষ উপহার: চিত্রা)
যাহা-কিছু বলি আজি সব বৃথা হয় (মৌন: চৈতালি)
যায় আসে সাঁওতাল মেয়ে (সাঁওতাল মেয়ে: বীথিকা)
যুগল প্রাণের মিলনের পরে (68: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যুগল প্রেমের কল্যাণমালা (11: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যুগল যাত্রী করিছ যাত্রা (105: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
যুগলে তোমারা করো এক-চিতে (39: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যুগে যুগে জলে রৌদ্রে বায়ুতে (205: স্ফুলিঙ্গ)
যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে (সতেরো: পত্রপুট)
যূগলমিলনমন্ত্রে নব স্বর্গলোক (33: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যে আঁধারে ভাইকে দেখিতে নাহি পায় (206: স্ফুলিঙ্গ)
যে করে ধর্মের নামে (207: স্ফুলিঙ্গ)
যে কাল হরিয়া লয় ধন (যাত্রী: পরিশেষ)
যে ক্ষুধা চক্ষের মাঝে, যেই ক্ষুধা কানে (অপূর্ণ: পরিশেষ)
যে গান আমি গাই (গানের খেয়া: সানাই)
যে গান গাহিয়াছিনু কবেকার দক্ষিণ বাতাসে (পুরাতন: মহুয়া)
যে চৈতন্যজ্যোতি (28: রোগশয্যায়)
যে ছবিতে ফোটে নাই (208: স্ফুলিঙ্গ)
যে ছিল আমার স্বপনচারিণী (গান: সানাই)
যে ছিল মোর ছেলেমানুষ (পুপুদিদির জন্মদিনে: বীথিকা)
যে ঝুম্কোফুল ফোটে পথের ধারে (209: স্ফুলিঙ্গ)
যে তারা আমার তারা (210: স্ফুলিঙ্গ)
যে তারা মহেন্দ্রক্ষণে প্রত্যুষবেলায় (শেষ অর্ঘ্য: পূরবী)
যে তোমারে দূরে রাখি নিত্য ঘৃণা করে (ভিক্ষায়াং নৈব নৈব চ: কল্পনা)
যে তোরে বাসেরে ভালো, তারে ভালোবেসে বাছা (বিসর্জন: অনূদিত কবিতা)
যে থাকে থাক্-না দ্বারে (গীতালি)
যে দিল ঝাঁপ ভবসাগর-মাঝখানে (গীতালি)
যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে (দুই উপমা: চৈতালি)
যে পলায়নের অসীম তরণী (পলায়নী: সেঁজুতি)
যে ফুল এখনো কুঁড়ি (211: স্ফুলিঙ্গ)
যে বন্ধুরে আজও দেখি নাই (212: স্ফুলিঙ্গ)
যে বোবা দুঃখের ভার (সান্ত্বনা: পরিশেষ)
যে ব্যথা ভুলিয়া গেছি (213: স্ফুলিঙ্গ)
যে ব্যথা ভুলেছে আপনার ইতিহাস (214: স্ফুলিঙ্গ)
যে ভক্তি তোমারে লয়ে ধৈর্য নাহি মানে (45: নৈবেদ্য)
যে ভাবে রমণীরূপে আপন মাধুরী (22: স্মরণ)
যে মিলনে সংসারের সুখদুঃখ সহস্র ধারায় (47: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যে মিষ্টান্ন সাজিয়ে দিলে হাঁড়ির মধ্যে (মিষ্টান্বিতা: প্রহাসিনী)
যে যায় তাহারে আর (215: স্ফুলিঙ্গ)
যে রত্ন সবার সেরা (216: স্ফুলিঙ্গ)
যে রাতে মোর দুয়ারগুলি (67: গীতিমাল্য)
যে লেখা কেবলি রেখা তার বেশি নয় (69: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
যে শক্তির নিত্যলীলা নানা বর্ণে আঁকা (নাম্নী - মুরতি: মহুয়া)
যে সন্ধ্যায় প্রসন্ন লগনে (শুভযোগ: মহুয়া)
যে-কথা বলিতে চাই (41: বলাকা)
যে-চিরবধূর বাস তরুণীর প্রাণে (বধূ: বিচিত্রিতা)
যে-ধরণী ভালোবাসিয়াছি (শ্যামলা: বিচিত্রিতা)
যে-বসন্ত একদিন করেছিল কত কোলাহল (25: বলাকা)
যে-মাসেতে আপিসেতে (খাপছাড়া)
যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার (অক্ষমা: সোনার তরী)
যেখানে জ্বলিছে সূর্য (হিমালয়: কবিতা)
যেতে যেতে একলা পথে (গীতালি)
যেতে যেতে চায় না যেতে (গীতালি)
যেতেই হবে (বাসাবদল: সানাই)
যেথা দূর যৌবনের প্রান্তসীমা (শেষপর্ব: শেষ সপ্তক)
যেথায় তুমি গুণী জ্ঞানী, যেথায় তুমি মানী (ছায়ালোক: মহুয়া)
যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে (গীতাঞ্জলি)
যেথায় থাকে সবার অধম (গীতাঞ্জলি)
যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে (39: বলাকা)
যেদিন চৈতন্য মোর মুক্তি পেল লুপ্তিগুহা হতে (17: প্রান্তিক)
যেদিন তুমি আপনি ছিলে একা (29: বলাকা)
যেদিন ধরণী ছিল ব্যথাহীন বাণীহীন মরু (জগদীশচন্দ্র: বনবাণী)
যেদিন ফুটল কমল কিছুই জানি নাই (17: গীতিমাল্য)
যেদিন সে প্রথম দেখিনু (পুরুষের উক্তি: মানসী)
যেন তার আঁখি দুটি নবনীল ভাসে (বিলয়: চৈতালি)
যেন তার চক্ষু-মাঝে (নাম্নী - জয়তী: মহুয়া)
যেন শেষ গানে মোর (গীতাঞ্জলি)
যেমন আছ তেমনি এসো (চিরায়মানা: ক্ষণিকা)
যেমন ঝড়ের পরে (35: রোগশয্যায়)
যেম্নি মা গো গুরু গুরু (বৈজ্ঞানিক: শিশু)
যোগীনদাদার জন্ম ছিল ডেরাস্মাইলখাঁয়ে (যোগীনদা: ছড়ার ছবি)
যৌবন রে, তুই কি রবি সুখের খাঁচাতে (44: বলাকা)
যৌবন হচ্ছে জীবনে সেই ঋতুপরিবর্তনের সময় … (কবির মন্তব্য: কড়ি ও কোমল)
যৌবননদীর স্রোতে তীব্র বেগভরে (প্রৌঢ়: চিত্রা)
যৌবনবেদনারসে উচ্ছল আমার দিনগুলি (তপোভঙ্গ: পূরবী)
যৌবনের অনাহূত রবাহূত ভিড়-করা ভোজে (অবশেষে: সানাই)
যৌবনের প্রান্তসীমায় (চার: শেষ সপ্তক)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023