- যক্ষের বিরহ চলে অবিশ্রাম অলকার পথে (যক্ষ:সানাই)
- যখন আমায় বাঁধ আগে পিছে (যখন আমায় বাঁধ আগে পিছে:গীতাঞ্জলি)
- যখন আমায় হাতে ধরে (22:বলাকা)
- যখন এ দেহ হতে রোগে ও জরায় (17:আরোগ্য)
- যখন কুসুমবনে ফির একাকিনী (কল্পনার সাথি:কড়ি ও কোমল)
- যখন গগনতলে (199:স্ফুলিঙ্গ)
- যখন ছিলেম পথেরই মাঝখানে (200:স্ফুলিঙ্গ)
- যখন জলের কল (যখন জলের কল:খাপছাড়া)
- যখন তুমি বাঁধছিলে তার (যখন তুমি বাঁধছিলে তার:গীতালি)
- যখন তোমায় আঘাত করি (যখন তোমায় আঘাত করি:গীতালি)
- যখন দিনের শেষে (পিছু-ডাকা:ছড়ার ছবি)
- যখন দেখা হল (ত্রিশ:শেষ সপ্তক)
- যখন পথিক এলেম কুসুমবনে (৪৮:লেখন)
- যখন বীণায় মোর আনমনা সুরে (34:রোগশয্যায়)
- যখন যেমন মনে করি (ইচ্ছামতী:শিশু ভোলানাথ)
- যখন রব না আমি মর্তকায়ায় (স্মরণ:সেঁজুতি)
- যখন শুনালে, কবি, দেবদম্পতিরে (কুমারসম্ভবগান:চৈতালি)
- যখনি যেমনি হোক (যখনি যেমনি হোক :খাপছাড়া)
- যত ঘণ্টা, যত মিনিট, সময় আছে যত (সময়হারা:শিশু ভোলানাথ)
- যত দিন কাছে ছিলে বলো কী উপায়ে (7:স্মরণ)
- যত বড়ো হোক ইন্দ্রধনু সে (201:স্ফুলিঙ্গ)
- যত ভালোবাসি, যত হেরি বড়ো ক'রে (ধ্যান:চৈতালি)
- যতকাল তুই শিশুর মতো (যতকাল তুই শিশুর মতো:গীতাঞ্জলি)
- যতক্ষণ থাকে মেঘ (101:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- যতক্ষণ স্থির হয়ে থাকি (18:বলাকা)
- যতবার আজ গাঁথনু মালা (অপটু:ক্ষণিকা)
- যতবার আলো জ্বালাতে চাই (যতবার আলো জ্বালাতে চাই:গীতাঞ্জলি)
- যথাসাধ্য-ভালো বলে, ওগো আরো-ভালো (অসম্ভব ভালো:কণিকা)
- যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে (যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে:গীতালি)
- যদি ইচ্ছা কর তবে কটাক্ষে হে নারী (32:উৼসর্গ)
- যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার (5:নৈবেদ্য)
- যদি খোকা না হয়ে (সমব্যথী:শিশু)
- যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা (57:গীতিমাল্য)
- যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু (যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু:গীতাঞ্জলি)
- যদি প্রেম দিলে না প্রাণে (42:গীতিমাল্য)
- যদি বারণ কর (সংকোচ:কল্পনা)
- যদি ভরিয়া লইবে কুম্ভ, এসো ওগো, এসো মোর (হৃদয়যমুনা:সোনার তরী)
- যদিও ক্লান্ত মোর দিনান্ত (102:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- যদিও বসন্ত গেছে তবু বারে বারে (সমাপ্তি:চৈতালি)
- যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে (দুঃসময়:কল্পনা)
- যন্ত্রদানব, মানবে করিলে পাখি (পক্ষীমানব:নবজাতক)
- যবনিকা-অন্তরালে মর্ত্য পৃথিবীতে (নিরাবৃত:পরিশেষ)
- যবে এসে নাড়া দিলে দ্বার (বীণাহারা:পূরবী)
- যবে কাজ করি প্রভু দেয় মোরে মান (৫২:লেখন)
- যশের বোঝা তুলিয়া লয়ে কাঁধে (103:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- যা দিয়েছ আমার এ প্রাণ ভরি (যা দিয়েছ আমার এ প্রাণ ভরি:গীতাঞ্জলি)
- যা দেবে তা দেবে তুমি আপন হাতে (যা দেবে তা দেবে তুমি আপন হাতে:গীতালি)
- যা পায় সকলই জমা করে (202:স্ফুলিঙ্গ)
- যা রাখি আমার তরে (203:স্ফুলিঙ্গ)
- যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে (যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে:গীতাঞ্জলি)
- যাই যাই ডুবে যাই (পূর্ণিমায়:ছবি ও গান)
- যাও তবে প্রিয়তম সুদূর প্রবাসে (বিদায়:অনুবাদ কবিতা)
- যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায় (যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায়:অনুবাদ কবিতা)
- যাওয়া-আসার একই যে পথ (204:স্ফুলিঙ্গ)
- যাক এ জীবন (যাবার মুখে:সেঁজুতি)
- যাত্রা হয়ে আসে সারা, - আয়ুর পশ্চিমপথশেষে (বর্ষশেষ:পরিশেষ)
- যাত্রী আমি ওরে (যাত্রী আমি ওরে:গীতাঞ্জলি)
- যাবার দিকের পথিকের 'পরে (বিদায়সম্বল:মহুয়া)
- যাবার দিনে এই কথাটি (যাবার দিনে এই কথাটি:গীতাঞ্জলি)
- যাবার যা সে যাবেই,তারে (১২১:লেখন)
- যাবার সময় হল বিহঙ্গের। এখনি কুলায় (14:প্রান্তিক)
- যাবার সময় হলে জীবনের সব কথা সেরে (জয়ধ্বনি:নবজাতক)
- যামিনী না যেতে জাগালে না কেন (লজ্জিতা:কল্পনা)
- যার খুশি রুদ্ধচক্ষে করো বসি ধ্যান (তত্ত্বজ্ঞানহীন:চৈতালি)
- যারা আমার সাঁঝ-সকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (পূরবী:পূরবী)
- যারা আমার সাঁঝসকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো (শেষ গান:পলাতকা)
- যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক্ (10:নৈবেদ্য)
- যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল (সংযোজন - ১:রোগশয্যায়)
- যারে চাই তার কাছে আমি দিই ধরা (বাসনার ফাঁদ:কড়ি ও কোমল)
- যারে সে বেসেছে ভালো তারে সে কাঁদায় (নাম্নী - হেঁয়ালী:মহুয়া)
- যাস নে কোথাও ধেয়ে (যাস নে কোথাও ধেয়ে:গীতালি)
- যাহা খুশি তাই করে (104:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- যাহা-কিছু চেয়েছিনু একান্ত আগ্রহে (36:রোগশয্যায়)
- যাহা-কিছু ছিল সব দিনু শেষ করে (শেষ উপহার:চিত্রা)
- যাহা-কিছু বলি আজি সব বৃথা হয় (মৌন:চৈতালি)
- যায় আসে সাঁওতাল মেয়ে (সাঁওতাল মেয়ে:বীথিকা)
- যুগল প্রাণের মিলনের পরে (68:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যুগল প্রেমের কল্যাণমালা (11:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যুগল যাত্রী করিছ যাত্রা (105:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- যুগলে তোমারা করো এক-চিতে (39:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যুগে যুগে জলে রৌদ্রে বায়ুতে (205:স্ফুলিঙ্গ)
- যুদ্ধের দামামা উঠল বেজে (সতেরো:পত্রপুট)
- যূগলমিলনমন্ত্রে নব স্বর্গলোক (33:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যে আঁধারে ভাইকে দেখিতে নাহি পায় (206:স্ফুলিঙ্গ)
- যে করে ধর্মের নামে (207:স্ফুলিঙ্গ)
- যে কাল হরিয়া লয় ধন (যাত্রী:পরিশেষ)
- যে ক্ষুধা চক্ষের মাঝে, যেই ক্ষুধা কানে (অপূর্ণ:পরিশেষ)
- যে গান আমি গাই (গানের খেয়া:সানাই)
- যে গান গাহিয়াছিনু কবেকার দক্ষিণ বাতাসে (পুরাতন:মহুয়া)
- যে চৈতন্যজ্যোতি (28:রোগশয্যায়)
- যে ছবিতে ফোটে নাই (208:স্ফুলিঙ্গ)
- যে ছিল আমার স্বপনচারিণী (গান:সানাই)
- যে ছিল মোর ছেলেমানুষ (পুপুদিদির জন্মদিনে:বীথিকা)
- যে ঝুম্কোফুল ফোটে পথের ধারে (209:স্ফুলিঙ্গ)
- যে তারা আমার তারা (210:স্ফুলিঙ্গ)
- যে তারা মহেন্দ্রক্ষণে প্রত্যুষবেলায় (শেষ অর্ঘ্য:পূরবী)
- যে তোমারে দূরে রাখি নিত্য ঘৃণা করে (ভিক্ষায়াং নৈব নৈব চ:কল্পনা)
- যে তোরে বাসেরে ভালো, তারে ভালোবেসে বাছা (বিসর্জন:অনূদিত কবিতা)
- যে থাকে থাক্-না দ্বারে (যে থাকে থাক্-না দ্বারে:গীতালি)
- যে দিল ঝাঁপ ভবসাগর-মাঝখানে (যে দিল ঝাঁপ ভবসাগর-মাঝখানে:গীতালি)
- যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে (দুই উপমা:চৈতালি)
- যে পলায়নের অসীম তরণী (পলায়নী:সেঁজুতি)
- যে ফুল এখনো কুঁড়ি (211:স্ফুলিঙ্গ)
- যে বন্ধুরে আজও দেখি নাই (212:স্ফুলিঙ্গ)
- যে বোবা দুঃখের ভার (সান্ত্বনা:পরিশেষ)
- যে ব্যথা ভুলিয়া গেছি (213:স্ফুলিঙ্গ)
- যে ব্যথা ভুলেছে আপনার ইতিহাস (214:স্ফুলিঙ্গ)
- যে ভক্তি তোমারে লয়ে ধৈর্য নাহি মানে (45:নৈবেদ্য)
- যে ভাবে রমণীরূপে আপন মাধুরী (22:স্মরণ)
- যে মিলনে সংসারের সুখদুঃখ সহস্র ধারায় (47:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যে মিষ্টান্ন সাজিয়ে দিলে হাঁড়ির মধ্যে (মিষ্টান্বিতা:প্রহাসিনী)
- যে যায় তাহারে আর (215:স্ফুলিঙ্গ)
- যে রত্ন সবার সেরা (216:স্ফুলিঙ্গ)
- যে রাতে মোর দুয়ারগুলি (67:গীতিমাল্য)
- যে লেখা কেবলি রেখা তার বেশি নয় (69:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- যে শক্তির নিত্যলীলা নানা বর্ণে আঁকা (নাম্নী - মুরতি:মহুয়া)
- যে সন্ধ্যায় প্রসন্ন লগনে (শুভযোগ:মহুয়া)
- যে-কথা বলিতে চাই (41:বলাকা)
- যে-চিরবধূর বাস তরুণীর প্রাণে (বধূ:বিচিত্রিতা)
- যে-ধরণী ভালোবাসিয়াছি (শ্যামলা:বিচিত্রিতা)
- যে-বসন্ত একদিন করেছিল কত কোলাহল (25:বলাকা)
- যে-মাসেতে আপিসেতে (যে-মাসেতে আপিসেতে:খাপছাড়া)
- যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার (অক্ষমা:সোনার তরী)
- যেখানে জ্বলিছে সূর্য (হিমালয়:কবিতা)
- যেতে যেতে একলা পথে (যেতে যেতে একলা পথে:গীতালি)
- যেতে যেতে চায় না যেতে (যেতে যেতে চায় না যেতে:গীতালি)
- যেতেই হবে (বাসাবদল:সানাই)
- যেথা দূর যৌবনের প্রান্তসীমা (শেষপর্ব:শেষ সপ্তক)
- যেথায় তুমি গুণী জ্ঞানী, যেথায় তুমি মানী (ছায়ালোক:মহুয়া)
- যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে (যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে:গীতাঞ্জলি)
- যেথায় থাকে সবার অধম (যেথায় থাকে সবার অধম :গীতাঞ্জলি)
- যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে (39:বলাকা)
- যেদিন চৈতন্য মোর মুক্তি পেল লুপ্তিগুহা হতে (17:প্রান্তিক)
- যেদিন তুমি আপনি ছিলে একা (29:বলাকা)
- যেদিন ধরণী ছিল ব্যথাহীন বাণীহীন মরু (জগদীশচন্দ্র:বনবাণী)
- যেদিন ফুটল কমল কিছুই জানি নাই (17:গীতিমাল্য)
- যেদিন সে প্রথম দেখিনু (পুরুষের উক্তি:মানসী)
- যেন তার আঁখি দুটি নবনীল ভাসে (বিলয়:চৈতালি)
- যেন তার চক্ষু-মাঝে (নাম্নী - জয়তী:মহুয়া)
- যেন শেষ গানে মোর (যেন শেষ গানে মোর :গীতাঞ্জলি)
- যেমন আছ তেমনি এসো (চিরায়মানা:ক্ষণিকা)
- যেমন ঝড়ের পরে (35:রোগশয্যায়)
- যেম্নি মা গো গুরু গুরু (বৈজ্ঞানিক:শিশু)
- যোগীনদাদার জন্ম ছিল ডেরাস্মাইলখাঁয়ে (যোগীনদা:ছড়ার ছবি)
- যৌবন রে, তুই কি রবি সুখের খাঁচাতে (44:বলাকা)
- যৌবন হচ্ছে জীবনে সেই ঋতুপরিবর্তনের সময় … (কবির মন্তব্য:কড়ি ও কোমল)
- যৌবননদীর স্রোতে তীব্র বেগভরে (প্রৌঢ়:চিত্রা)
- যৌবনবেদনারসে উচ্ছল আমার দিনগুলি (তপোভঙ্গ:পূরবী)
- যৌবনের অনাহূত রবাহূত ভিড়-করা ভোজে (অবশেষে:সানাই)
- যৌবনের প্রান্তসীমায় (চার:শেষ সপ্তক)