Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
অ
অ
অকালে যখন বসন্ত আসে শীতের আঙিনা-'পর (৮৭: লেখন)
অকূল সাগর-মাঝে চলেছে ভাসিয়া (বিদায়: মানসী)
অগ্নিবীণা বাজাও তুমি (গীতালি)
অঘ্রাণে শীতের রাতে (মূল্যপ্রাপ্তি: কথা)
অঘ্রান হ'ল সারা (শীত: চিত্রবিচিত্র)
অঙ্গের বাঁধনে বাঁধাপড়া আমার প্রাণ (পঁয়ত্রিশ: শেষ সপ্তক)
অচলবুড়ি, মুখখানি তার হাসির রসে ভরা (অচলা বুড়ি: ছড়ার ছবি)
অচিন্ত্য এ ব্রহ্মান্ডের লোকলোকান্তরে (76: নৈবেদ্য)
অচির বসন্ত হায় এল, গেল চলে (সংযোজন - ১০: উৼসর্গ)
অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে (গীতালি)
অচ্ছোদসরসীনীরে রমণী যেদিন (বিজয়িনী: চিত্রা)
অজস্র দিনের আলো (4: রোগশয্যায়)
অজানা খনির নূতন মণির (নিবেদন: মহুয়া)
অজানা জীবন বাহিনু (উদ্ঘাত: মহুয়া)
অজানা ফুলের গন্ধের মতো (১১১: লেখন)
অজানা ভাষা দিয়ে (1: স্ফুলিঙ্গ)
অত চুপি চুপি কেন কথা কও (45: উৼসর্গ)
অতল আঁধার নিশা পারাবার, তাহারি উপরিতলে (১১: লেখন)
অতি দূরে আকাশের সুকুমার পান্ডুর নীলিমা (6: আরোগ্য)
অতিথি ছিলাম যে বনে সেথায় (2: স্ফুলিঙ্গ)
অতিথিবৎসল (ছয়: পত্রপুট)
অত্যাচারীর বিজয়তোরণ (3: স্ফুলিঙ্গ)
অদৃষ্টরে শুধালেম, চিরদিন পিছে (চালক: কণিকা)
অদৃষ্টের হাতে লেখা সূক্ষ্ণ এক রেখা (অদৃষ্টের হাতে লেখা: অনুবাদ কবিতা)
অধরা মাধুরী ধরা পড়িয়াছে (অধরা: সানাই)
অধরের কানে যেন অধরের ভাষা (চুম্বন: কড়ি ও কোমল)
অধিক করি না আশা, কিসের বিষাদ (অনন্ত জীবন: প্রভাতসংগীত)
অধিক কিছু নেই গো কিছু নেই (স্বল্পশেষ: ক্ষণিকা)
অধিকার বেশি কার বনের উপর (অধিকার: কণিকা)
অধ্যাপকমশায় বোঝাতে গেলেন নাটকটার অর্থ (দুর্বোধ: শ্যামলী)
অনন্ত দিবসরাত্রি কালের উচ্ছ্বাস (ক্ষুদ্র অনন্ত: কড়ি ও কোমল)
অনন্তকালের ভালে মহেন্দ্রের বেদনার ছায়া (১০৬: লেখন)
অনিঃশেষ প্রাণ (2: রোগশয্যায়)
অনিত্যের যত আবর্জনা (4: স্ফুলিঙ্গ)
অনুগ্রহ দুঃখ করে, দিই, নাহি পাই (প্রভেদ: কণিকা)
অনেক তিয়াষে করেছি ভ্রমণ (5: স্ফুলিঙ্গ)
অনেক দিনের কথা সে যে অনেক দিনের কথা (কিশোর প্রেম: পূরবী)
অনেক মালা গেঁথেছি মোর (6: স্ফুলিঙ্গ)
অনেক হল দেরি (বিলম্বিত: ক্ষণিকা)
অনেক হাজার বছরের (সাত: শেষ সপ্তক)
অনেককাল পূর্বে শিলাইদহ থেকে কলকাতায় আসছিলেম (কুরচি: বনবাণী)
অনেককালের একটিমাত্র দিন (উনত্রিশ: শেষ সপ্তক)
অনেককালের যাত্রা আমার (14: গীতিমাল্য)
অনেকদিনের এই ডেস্কো (বেজি: আকাশপ্রদীপ)
অন্তর মম বিকশিত করো (গীতাঞ্জলি)
অন্তরে তব স্নিগ্ধ মাধুরী পুঞ্জিত (20: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
অন্তরে তার যে মধুমাধুরী পুঞ্জিত (নাতবউ: প্রহাসিনী)
অন্তরে মিলনপুষ্প (15: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
অন্তরের সে সম্পদ ফেলেছি হারায়ে (96: নৈবেদ্য)
অন্ধ কেবিন আলোয় আঁধার গোলা (ঝড়: পূরবী)
অন্ধ ভূমিগর্ভ হতে শুনেছিলে সূর্যের আহ্বান (বৃক্ষবন্দনা: বনবাণী)
অন্ধ মোহবন্ধ তব দাও মুক্ত করি (স্নেহগ্রাস: চৈতালি)
অন্ধকার গর্তে থাকে অন্ধ সরীসৃপ (49: নৈবেদ্য)
অন্ধকার তরুশাখা দিয়ে (গোধূলি: মানসী)
অন্ধকারে জানি না কে এল কোথা হতে (সত্যরূপ: বীথিকা)
অন্ধকারে বনচ্ছায়ে সরস্বতীতীরে (ব্রাহ্মণ: কথা)
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো (গীতালি)
অন্ধকারের পার হতে আনি (7: স্ফুলিঙ্গ)
অন্ধকারের সিন্ধুতীরে একলাটি ঐ মেয়ে (আকাশপ্রদীপ: ছড়ার ছবি)
অন্ধতামসগহ্বর হতে (উৎসর্গ: সেঁজুতি)
অন্নহারা গৃহহারা চায় ঊর্ধ্বপানে (8: স্ফুলিঙ্গ)
অন্নের লাগি মাঠে (9: স্ফুলিঙ্গ)
অপরাজিতা ফুটিল (10: স্ফুলিঙ্গ)
অপরাধ যদি ক'রে থাকো (অপরাধিনী: বীথিকা)
অপরাহ্নে এসেছিল জন্মবাসরের আমন্ত্রণে (7: জন্মদিনে)
অপরাহ্নে ধূলিচ্ছন্ন নগরীর পথে (করুণা: চৈতালি)
অপরিচিতের দেখা বিকশিত ফুলের উৎসবে (বিহ্বলতা: বীথিকা)
অপাকা কঠিন ফলের মতন (11: স্ফুলিঙ্গ)
অপূর্বদের বাড়ি (মায়ের সম্মান: পলাতকা)
অবকাশ ঘোরতর অল্প (পত্র: বীথিকা)
অবকাশপদ্মে বাণী (1: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অবরুদ্ধ ছিল বায়ু; দৈত্যসম পুঞ্জ মেঘভার (15: প্রান্তিক)
অবশ নয়ন নিমীলিয়া (সুখের বিলাপ: সন্ধ্যাসংগীত)
অবসন্ন আলোকের (16: রোগশয্যায়)
অবসন্ন দিন তার (2: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অবসান হল রাতি (12: স্ফুলিঙ্গ)
অবুঝ শিশুর আবছায়া এই নয়নবাতায়নের ধারে (অবুঝ মন: পরিশেষ)
অবুঝ, বুঝি মরিস খুঁজি (3: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অবোধ হিয়া বুঝে না বোঝে (13: স্ফুলিঙ্গ)
অব্যক্তের অন্তঃপুরে উঠেছিলে জেগে (প্রাণের দান: সেঁজুতি)
অভাগা যখন বেঁধেছিল তার বাসা (আশীর্বাদ: পরিশেষ)
অভিভূত ধরণীর দীপ-নেভা তোরণদুয়ারে (রাত্রি: নবজাতক)
অভিমান ক'রে কোথায় গেলি (আকুল আহ্বান: কবিতা)
অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে (গীতাঞ্জলি)
অমন করে আছিস কেন মা গো (ব্যাকুল: শিশু)
অমন দীননয়নে তুমি (প্রত্যাখ্যান: সোনার তরী)
অমল কমল সহজে জলের কোলে (12: নৈবেদ্য)
অমলধারা ঝরনা যেমন (14: স্ফুলিঙ্গ)
অযতনে তব নিমেষকালের দান (4: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অযুত বৎসর আগে হে বসন্ত, প্রথম ফাল্গুনে (বসন্ত: কল্পনা)
অরুণময়ী তরুণী উষা (সাধ: প্রভাতসংগীত)
অর্থ কিছু বুঝি নাই, কুড়ায়ে পেয়েছি কবে জানি (প্রণাম: পরিশেষ)
অলকায় অন্ত নাই (5: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অলস মনের আকাশেতে (ছড়া: ছড়া)
অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে, (24: আরোগ্য)
অলস সময়-ধারা বেয়ে (10: আরোগ্য)
অল্প লইয়া থাকি,তাই মোর (17: নৈবেদ্য)
অল্পেতে খুশি হবে (খাপছাড়া)
অশ্রুস্রোতে স্ফীত হয়ে বহে বৈতরণী (বৈতরণী: কড়ি ও কোমল)
অসংকোচে করিবে ক'ষে ভোজনরসভোগ (ভোজনবীর: প্রহাসিনী)
অসীম আকাশ শূন্য প্রসারি রাখে (৭১: লেখন)
অসীম আকাশে মহাতপস্বী (প্রতীক্ষা: সেঁজুতি)
অসীম ধন তো আছে তোমার (33: গীতিমাল্য)
অসীম শূন্যে একা (6: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অসুস্থ শরীরখানা (15: রোগশয্যায়)
অস্ত গেল দিনমণি। সন্ধ্যা আসি ধীরে (বিষ ও সুধা: সন্ধ্যাসংগীত)
অস্তরবি-কিরণে তব জীবন-শতদল (34: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
অস্তরবির আলো-শতদল (১৩৩: লেখন)
অস্তরবিরে দিল মেঘমালা (15: স্ফুলিঙ্গ)
অস্তসিন্ধু পার হয়ে (57: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
অস্তাচলের প্রান্ত থেকে (7: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
অস্পষ্ট অতীত থেকে বেরিয়ে পড়েছে ওরা দলে দলে (চিরযাত্রী: শ্যামলী)
অয়ি তন্বী ইছামতী, তব তীরে তীরে (ইছামতী নদী: চৈতালি)
অয়ি ধূলি, অয়ি তুচ্ছ, অয়ি দীনহীনা (ধূলি: চিত্রা)
অয়ি প্রতিধ্বনি (প্রতিধ্বনি: প্রভাতসংগীত)
অয়ি ভুবনমনমোহিনী (ভারতলক্ষ্মী: কল্পনা)
অয়ি সন্ধ্যে (সন্ধ্যা: সন্ধ্যাসংগীত)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023