- মণিমালা হাতে নিয়ে (উপহার:মহুয়া)
- মত্ত সাগর দিল পাড়ি গহন রাত্রিকালে (5:বলাকা)
- মধু মাঝির ওই যে নৌকোখানা (নৌকোযাত্রা:শিশু)
- মধুমৎ পার্থিবং রজঃ (মধুসন্ধায়ী - ৩:প্রহাসিনী)
- মধুর সূর্যের আলো, আকাশ বিমল (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ১:অনূদিত কবিতা)
- মধ্যদিনে আধো ঘুমে আধো জাগরণে (22:রোগশয্যায়)
- মধ্যাহ্নে নগর-মাঝে পথ হতে পথে (22:নৈবেদ্য)
- মধ্যাহ্নে বিজন বাতায়নে (নাম্নী - খেয়ালী:মহুয়া)
- মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু (মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু:খাপছাড়া)
- মন যে তাহার হঠাৎপ্লাবনী (বিমুখতা:সানাই)
- মন যে দরিদ্র, তার (অত্যুক্তি:সানাই)
- মন হতে প্রেম যেতেছে শুকায়ে (বৃদ্ধ কবি:অনুবাদ কবিতা)
- মনকে হেথায় বসিয়ে রাখিস নে (মনকে হেথায় বসিয়ে রাখিস নে:গীতালি)
- মনকে, আমার কায়াকে (মনকে, আমার কায়াকে:গীতাঞ্জলি)
- মনশ্চক্ষে হেরি যবে ভারত প্রাচীন (তপোবন:চৈতালি)
- মনে আছে কার দেওয়া সেই ফুল (বিস্মরণ:পূরবী)
- মনে আছে সেই প্রথম বয়স (পরিত্যক্ত:মানসী)
- মনে করি এইখানে শেষ (মনে করি এইখানে শেষ:গীতাঞ্জলি)
- মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে (বীরপুরুষ:শিশু)
- মনে করো, তুমি থাকবে ঘরে (দুঃখহারী:শিশু)
- মনে তো ছিল তোমারে বলি কিছু (নির্বাক্:পরিশেষ)
- মনে নেই, বুঝি হবে অগ্রহান মাস (মানসী:সানাই)
- মনে পড়ে কবে ছিলাম একা বিজন চরে (হঠাৎ মিলন:সানাই)
- মনে পড়ে সেই আষাঢ়ে (খেলা:ক্ষণিকা)
- মনে পড়ে, ছেলেবেলায় যে বই পেতুম হাতে (যাত্রাপথ:আকাশপ্রদীপ)
- মনে পড়ে, যেন এককালে লিখিতাম (নিমন্ত্রণ:বীথিকা)
- মনে পড়ে, শৈলতটে তোমাদের নিভৃত কুটির (15:জন্মদিনে)
- মনে ভাবিতেছি, যেন অসংখ্য ভাষার শব্দরাজি (20:জন্মদিনে)
- মনে মনে দেখলুম (আট:শেষ সপ্তক)
- মনে রেখো দৈনিক (89:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন (শেষ চিঠি:পুনশ্চ)
- মনে হল যেন পেরিয়ে এলেম (অভ্যাগত:বীথিকা)
- মনে হয় কী একটি শেষ কথা আছে (শেষ কথা:কড়ি ও কোমল)
- মনে হয় সৃষ্টি বুঝি বাঁধা নাই নিয়মনিগড়ে (নিষ্ঠুর সৃষ্টি:মানসী)
- মনে হয় সেও যেন রয়েছে বসিয়া (মানসিক অভিসার:মানসী)
- মনে হয় হেমন্তের দুর্ভাষার কুজ্ঝটিকা-পানে (8:রোগশয্যায়)
- মনে হয়েছিল আজ সব-কটা দুর্গ্রহ (দশ:শেষ সপ্তক)
- মনেতে সাধ যে দিকে চাই (চেয়ে থাকা:প্রভাতসংগীত)
- মনের আকাশে তার (185:স্ফুলিঙ্গ)
- মনেরে আজ কহ যে (বোঝাপড়া:ক্ষণিকা)
- মনোপুব্বঙ্গমা ধম্মা মনোসেট্ঠা মনোময়া (ধম্মপদ:রূপান্তর)
- মন্ত্রেসে যে পূত (40:উৼসর্গ)
- মন্দ যাহা নিন্দা তার রাখ না বটে বাকি (১৬৭:লেখন)
- মরচে-পড়া গরাদে ঐ, ভাঙা জানলাখানি (কালো মেয়ে:পলাতকা)
- মরণ যেদিন দিনের শেষে (মরণ যেদিন দিনের শেষে :গীতাঞ্জলি)
- মরণ রে (19:ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
- মরণমাতা, এই যে কচি প্রাণ (মরণমাতা:বীথিকা)
- মরণের ছবি মনে আনি (মৃত্যু:পুনশ্চ)
- মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে (প্রাণ:কড়ি ও কোমল)
- মরু কহে, অধমেরে এত দাও জল (দীনের দান:কণিকা)
- মরুতল কারে বলে? সত্য যেথা (90:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মরুবিজয়ের কেতন উড়াও শূন্যে (বৃক্ষরোপণ উৎসব:বনবাণী)
- মর্তজীবনের (186:স্ফুলিঙ্গ)
- মর্তবাসীদের তুমি যা দিয়েছ প্রভু (44:নৈবেদ্য)
- মর্মে যবে মত্ত আশা (দুরন্ত আশা:মানসী)
- মস্ত যে-সব কাণ্ড করি, শক্ত তেমন নয় (আশা:পূরবী)
- মহা-অতীতের সাথে আজ আমি করেছি মিতালি (অতীতের ছায়া:বীথিকা)
- মহাতরু বহে বহু বরষের ভার (৭৬:লেখন)
- মহাভারতের মধ্যে ঢুকেছেন কীট (কীটের বিচার:কণিকা)
- মহারাজ ক্ষণেক দর্শন দিতে হবে (37:নৈবেদ্য)
- মহারাজা ভয়ে থাকে (মহারাজা ভয়ে থাকে:খাপছাড়া)
- মহীয়সী মহিমার আগ্নেয় কুসুম (সূর্য ও ফুল:অনূদিত কবিতা)
- মা কেঁদে কয় (নিষ্কৃতি:পলাতকা)
- মা কেহ কি আছ মোর, কাছে এসো তবে (জাগিবার চেষ্টা:কড়ি ও কোমল)
- মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্ (প্রশ্ন:শিশু)
- মা, যদি তুই আকাশ হতিস (বাণী-বিনিময়:শিশু ভোলানাথ)
- মাকে আমার পড়ে না মনে (মনে পড়া:শিশু ভোলানাথ)
- মাগো আমার লক্ষ্মী (পত্র:কড়ি ও কোমল)
- মাঘের বুকে সকৌতুকে কে আজি এল, তাহা (আগমনী:পূরবী)
- মাঘের সূর্য উত্তরায়ণে (বোধন:মহুয়া)
- মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (ছোটো ফুল:কড়ি ও কোমল)
- মাছিবংশেতে এল অদ্ভুত জ্ঞানী সে (মাছিতত্ত্ব:প্রহাসিনী)
- মাঝরাতে ঘুম এল, লাউ কেটে দিতে (11:ছড়া)
- মাঝিয়ে মঁনীচা জাণা হা নির্ধার (মরাঠী: তুকারাম:রূপান্তর)
- মাঝে মাঝে আসি যে তোমারে (গানের মন্ত্র:সানাই)
- মাঝে মাঝে কতবার ভাবি কর্মহীন (24:নৈবেদ্য)
- মাঝে মাঝে কভু যবে অবসাদ আসি (98:নৈবেদ্য)
- মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল (মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল:খাপছাড়া)
- মাঝে মাঝে মনে হয়, শত কথা-ভারে (শেষ কথা:চৈতালি)
- মাটি আঁকড়িয়া থাকিবারে চাই (91:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মাটিতে দুর্ভাগার (187:স্ফুলিঙ্গ)
- মাটিতে মিশিল মাটি (188:স্ফুলিঙ্গ)
- মাটির ছেলে হয়ে জন্ম, শহর নিল মোরে (ভ্রমণী:ছড়ার ছবি)
- মাটির প্রদীপ সারা দিবসের অবহেলা লয় মেনে (৩৬:লেখন)
- মাটির সুপ্তিবন্ধন হতে আনন্দ পায় ছাড়া (১০:লেখন)
- মাঠে আছে কাঁচা ধান (92:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মাঠের শেষে গ্রাম (বুধু:ছড়ার ছবি)
- মাতৃস্নেহবিগলিত স্তন্যক্ষীররস (46:নৈবেদ্য)
- মাধব, না কহ আদরবাণী (15:ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
- মাধবী যায় যবে চলিয়া (93:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মান অপমান উপেক্ষা করি দাঁড়াও (189:স্ফুলিঙ্গ)
- মানসকৈলাসশৃঙ্গে নির্জন ভুবনে (মানসলোক:চৈতালি)
- মানিক কহিল, পিঠ পেতে দিই দাঁড়াও (মানিক কহিল, পিঠ পেতে দিই দাঁড়াও:খাপছাড়া)
- মানুষ কাঁদিয়া হাসে (কষ্টের জীবন:অনুবাদ কবিতা)
- মানুষের ইতিহাসে ফেনোচ্ছল উদ্বেল উদ্যম (বধূ:পরিশেষ)
- মানুষেরে করিবারে স্তব (190:স্ফুলিঙ্গ)
- মানের আসন, আরামশয়ন (মানের আসন, আরামশয়ন:গীতাঞ্জলি)
- মারাঠা দস্যু আসিছে রে ওই (পণরক্ষা:কথা)
- মালতী সারাবেলা ঝরিছে রহি রহি (94:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মালা গাঁথিবার কালে ফুলের বোঁটায় (নিন্দুকের দুরাশা:কণিকা)
- মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল (মালা হতে খসে-পড়া:গীতালি)
- মাস্টার বলে, তুমি দেবে ম্যাট্রিক (মাস্টার বলে, তুমি দেবে ম্যাট্রিক:খাপছাড়া)
- মাস্টারি-শাসনদুর্গে সিঁধকাটা ছেলে (স্কুল-পালানে:আকাশপ্রদীপ)
- মায়াজাল দিয়া কুয়াশা জড়ায় (১০৯:লেখন)
- মায়ামৃগী, নাই বা তুমি (বিপাশা:পূরবী)
- মায়ায় রয়েছে বাঁধা প্রদোষ-আঁধার (নিদ্রিতার চিত্র:কড়ি ও কোমল)
- মিছে ডাকো--মন বলে, আজ না (191:স্ফুলিঙ্গ)
- মিছে তর্ক-- থাক্ তবে থাক্ (নারীর উক্তি:মানসী)
- মিছে হাসি মিছে বাঁশি মিছে এ যৌবন (পবিত্র জীবন:কড়ি ও কোমল)
- মিথ্যা আমায় কেন শরম দিলে (ভর্ৎসনা:ক্ষণিকা)
- মিথ্যা আমি কী সন্ধানে (62:গীতিমাল্য)
- মিথ্যে তুমি গাঁথলে মালা (উৎসৃষ্ট:ক্ষণিকা)
- মিলন সম্পূর্ণ আজি হল তোমা-সনে (8:স্মরণ)
- মিলন-প্রভাতে দূরের মানুষ (95:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মিলন-যাত্রায় তব পরিপূর্ণ প্রেমের পাথেয় (96:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মিলন-সুলগনে (192:স্ফুলিঙ্গ)
- মিলননিশীথে ধরণী ভাবিছে (১২৪:লেখন)
- মিলনের রথ চলে (97:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মিলনের রথ চলে জীবনের (13:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- মিলের চুমকি গাঁথি ছন্দের পাড়ের মাঝে মাঝে (28:আরোগ্য)
- মুকুলের বক্ষোমাঝে (193:স্ফুলিঙ্গ)
- মুক্ত করো, মুক্ত করো নিন্দা-প্রশংসার (84:নৈবেদ্য)
- মুক্ত যে ভাবনা মোর (194:স্ফুলিঙ্গ)
- মুক্ত হও হে সুন্দরী (অপ্রকাশ:বীথিকা)
- মুক্তবাতায়নপ্রান্তে জনশূন্য ঘরে (5:আরোগ্য)
- মুক্তি এই-- সহজে ফিরিয়া আসা সহজের মাঝে (6:প্রান্তিক)
- মুক্তি নানা মূর্তি ধরি দেখা দিতে আসে নানা জনে (মুক্তি:পূরবী)
- মুখ ফিরায়ে রব তোমার পানে (মুখ ফিরায়ে রব তোমার পানে:গীতাঞ্জলি)
- মুচকে হাসে অতুল খুড়ো (মুচকে হাসে অতুল খুড়ো:খাপছাড়া)
- মুদিত আলোর কমল-কলিকাটিরে (মুদিত আলোর কমল-কলিকাটিরে:গীতালি)
- মুরগি পাখির 'পরে (মুরগি পাখির 'পরে:খাপছাড়া)
- মুহূর্ত মিলায়ে যায় (195:স্ফুলিঙ্গ)
- মূর্ত তোরা বসন্তকাল মানব-লোকে (98:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মূঢ় পশু ভাষাহীন নির্বাক্হৃদয় (দুই বন্ধু:চৈতালি)
- মৃতের যতই বাড়াই মিথ্যা মূল্য (১১২:লেখন)
- মৃতেরে যতই করি স্ফীত (196:স্ফুলিঙ্গ)
- মৃত্তিকা খোরাকি দিয়ে (197:স্ফুলিঙ্গ)
- মৃত্যু কহে, পুত্র নিব; চোর কহে ধন (অপরিহরণীয়:কণিকা)
- মৃত্যু দিয়ে যে প্রাণের (198:স্ফুলিঙ্গ)
- মৃত্যুও অজ্ঞাত মোর। আজি তার তরে (90:নৈবেদ্য)
- মৃত্যুদূত এসেছিল হে প্রলয়ংকর, অকস্মাৎ (10:প্রান্তিক)
- মৃত্যুর ধর্মই এক, প্রাণধর্ম নানা (১৭৩:লেখন)
- মৃত্যুর নেপথ্য হতে আরবার এলে তুমি ফিরে (11:স্মরণ)
- মৃত্যুর পাত্রে খৃস্ট যেদিন মূত্যুহীন প্রাণ উৎসর্গ করলেন (মানবপুত্র:পুনশ্চ)
- মেঘ কেটে গেল (মরিয়া:সানাই)
- মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’ (মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’:গীতালি)
- মেঘ সে বাষ্পগিরি (২২:লেখন)
- মেঘগুলি মোর (99:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে (মেঘের 'পরে মেঘ জমেছে:গীতাঞ্জলি)
- মেঘের আড়ালে বেলা কখন যে যায় (উপকথা:কড়ি ও কোমল)
- মেঘের দল বিলাপ করে আঁধার হল দেখে (৬৮:লেখন)
- মেঘের মধ্যে মা গো, যারা থাকে (মাতৃবৎসল:শিশু)
- মেঘ্লা শ্রাবণের বাদ্লা রাতি (মেঘ্লা শ্রাবণের বাদ্লা রাতি:কবিতা)
- মেছুয়াবাজার থেকে (মেছুয়াবাজার থেকে:খাপছাড়া)
- মেনেছি, হার মেনেছি (মেনেছি, হার মেনেছি:গীতাঞ্জলি)
- মোছো তবে অশ্রুজল, চাও হাসিমুখে (আত্ম-অপমান:কড়ি ও কোমল)
- মোটা মোটা কালো মেঘ (দেখা:পুনশ্চ)
- মোদের হারের দলে বসিয়ে দিলে (হার:খেয়া)
- মোর অঙ্গে অঙ্গে যেন আজি বসন্ত-উদয় (উৎসব:চিত্রা)
- মোর কাগজের খেলার নৌকা ভেসে চলে যায় সোজা (৮৬:লেখন)
- মোর কিছু ধন আছে সংসারে (3:উৼসর্গ)
- মোর গান এরা সব শৈবালের দল (15:বলাকা)
- মোর গানে গানে, প্রভু, আমি পাই পরশ তোমার (২৭:লেখন)
- মোর চেতনায় (9:জন্মদিনে)
- মোর প্রভাতের এই প্রথমখনের (96:গীতিমাল্য)
- মোর মরণে তোমার হবে জয় (মোর মরণে তোমার হবে জয়:গীতালি)
- মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দরবেশে এসেছ (111:গীতিমাল্য)
- মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে (মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে:গীতালি)
- মোরে করো সভাকবি ধ্যানমৌন তোমার সভায় (রাত্রি:কল্পনা)
- মোরে হিন্দুস্থান (হিন্দুস্থান:নবজাতক)
- মোহন কন্ঠ সুরের ধারায় যখন বাজে (27:স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
- মৌমাছি সে মধু খোঁজে মাধবীর ঝোপে (100:স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
- মৌমাছির মতো আমি চাহি না ভাণ্ডার ভরিবারে (মধু:পূরবী)
- ম্যাট্রিকুলেশনে পড়ে (ভীরু:পুনশ্চ)
- ম্লান হয়ে এল কণ্ঠে মন্দারমালিকা (স্বর্গ হইতে বিদায়:চিত্রা)
- ময়ূরাক্ষী নদীর ধারে (বাসা:পুনশ্চ)