মোর চেতনায় আদিসমুদ্রের ভাষা ওঙ্কারিয়া যায়; অর্থ তার নাহি জানি, আমি সেই বাণী। শুধু ছলছল কলকল; শুধু সুর, শুধু নৃত্য, বেদনার কলকোলাহল; শুধু এ সাঁতার-- কখনো এ পারে চলা, কখনো ও পার, কখনো বা অদৃশ্য গভীরে, কভু বিচিত্রের তীরে তীরে। ছন্দের তরঙ্গদোলে কত যে ইঙ্গিত ভঙ্গি জেগে ওঠে, ভেসে যায় চলে। স্তব্ধ মৌনী অচলের বহিয়া ইশারা নিরন্তর স্রোতোধারা অজানা সম্মুখে ধায়, কোথা তার শেষ কে জানে উদ্দেশ। আলোছায়া ক্ষণে ক্ষণে দিয়ে যায় ফিরে ফিরে স্পর্শের পর্যায়। কভু দূরে কখনো নিকটে প্রবাহের পটে মহাকাল দুই রূপ ধরে পরে পরে কালো আর সাদা। কেবলি দক্ষিণে বামে প্রকাশ ও প্রকাশের বাধা অধরার প্রতিবিম্ব গতিভঙ্গে যায় এঁকে এঁকে, গতিভঙ্গে যায় ঢেকে ঢেকে।
SUDDENLY THE window of my heart flew open this morning, the window that looks out on your heart. I wondered to see that the name by which you know me is written in April leaves and flowers, and I sat silent. The curtain was blown away for a moment between my songs and yours. I found that your morning light was full of my own mute songs unsung; I thought that I would learn them at your feet-and I sat silent.
তুমি আমার আঙিনাতে ফুটিয়ে রাখ ফুল। আমার আনাগোনার পথখানি হয় সৌরভে আকুল। ওগো ওই তোমারি ফুল। ওরা আমার হৃদয়পানে মুখ তুলে যে থাকে। ওরা তোমার মুখের ডাক নিয়ে যে আমারি নাম ডাকে। ওগো ওই তোমারি ফুল। তোমার কাছে কী যে আমি সেই কথাটি হেসে ওরা আকাশেতে ফুটিয়ে তোলে, ছড়ায় দেশে দেশে। ওগো ওই তোমারি ফুল। দিন কেটে যায় অন্যমনে,ওদের মুখে তবু প্রভু, তোমার মুখের সোহাগবাণী ক্লান্ত না হয় কভু। ওগো ওই তোমারি ফুল। প্রাতের পরে প্রাতে ওরা, রাতের পরে রাতে তোমার অন্তবিহীন যতনখানি বহন করে মাথে। ওগো ওই তোমারি ফুল। হাসিমুখে আমার যতন নীরব হয়ে যাচে। তোমার অনেক যুগের পথ-চাওয়াটি ওদের মুখে আছে। ওগো ওই তোমারি ফুল।