Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© tagoreweb.in, 2010 - 2020
Home
Artists
দেবব্রত বিশ্বাস
দেবব্রত বিশ্বাস
ওরে সাবধানী পথিক,
কখন বাদল-ছোঁওয়া লেগে
All artists...
ওরে সাবধানী পথিক, (বিচিত্র )
ওরে সাবধানী পথিক, বারেক পথ ভুলে মরো ফিরে।
খোলা আঁখি-দুটো অন্ধ করে দে আকুল আঁখির নীরে॥
সে ভোলা পথের প্রান্তে রয়েছে হারানো হিয়ার কুঞ্জ,
ঝ'রে প'ড়ে আছে কাঁটা-তরুতলে রক্তকুসুমপুঞ্জ--
সেথা দুই বেলা ভাঙা-গড়া-খেলা অকূলসিন্ধুতীরে॥
অনেক দিনের সঞ্চয় তোর আগুলি আছিস বসে,
ঝড়ের রাতের ফুলের মতন ঝরুক পড়ুক খসে।
আয় রে এবার সব-হারাবার জয়মালা পরো শিরে।
See more on this song...
J6IwBFmzCqg
6691
দেবব্রত বিশ্বাস - অন্যান্য নিবেদন
অকারণে অকালে মোর
অকারণে অকালে মোর
অনেক দিনের মনের
অন্তর মম বিকশিত
অন্ধকারের উৎস-হতে
অন্ধকারের উৎস-হতে
আছ আকাশ-পানে তুলে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু
আজ কিছুতেই যায়
আজ জ্যোৎস্নারাতে
আজ নবীন মেঘের
আজ প্রথম ফুলের
আজ বারি ঝরে
আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে
আজি ওই আকাশ-'পরে
আজি ঝড়ের রাতে
আজি বর্ষারাতের শেষে
আজি যত তারা
আজি শুভদিনে পিতার ভবনে
আধেক ঘুমে নয়ন
আবার এসেছে আষাঢ়
আবার শ্রাবণ হয়ে
আমার দিন ফুরালো
আমার নিশীথরাতের বাদলধারা
আমার প্রাণের 'পরে
আমার বেলা যে যায়
আমার মনের মাঝে
আমার মুখের কথা
আমার মুখের কথা
আমার রাত পোহালো
আমার সকল দুখের প্রদীপ
আমার সকল দুখের প্রদীপ
আমার হারিয়ে যাওয়া দিন
আমারে যদি জাগালে
আমি চঞ্চল হে
আমি যখন তাঁর দুয়ারে
আমি যে গান
আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা,
আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা,
আমি স্বপনে রয়েছি
আরো কিছুখন নাহয়
আলো আমার, আলো
আলোর অমল কমলখানি
আলোর অমল কমলখানি
আষাঢ়, কোথা হতে
উতল-ধারা বাদল ঝরে
উদাসিনী -বেশে বিদেশিনী
এ মণিহার আমায় নাহি
এ শুধু অলস
এ শুধু অলস
এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা
এক সূত্রে বাঁধিয়াছি
একি গভীর বাণী
এতদিন যে বসেছিলেম
এবার আমায় ডাকলে দূরে
এরে ভিখারি সাজায়ে
এসেছিনু দ্বারে তব
এসেছিলে তবু আস
এসো এসো হে
এসো গো, জ্বেলে
ও কি এল
ওই আসে ওই
ওই কি এলে
ওই-যে ঝড়ের মেঘের
ওগো শেফালিবনের মনের
ওগো, পথের সাথি
ওরে সাবধানী পথিক,
ওরে সাবধানী পথিক,
কখন বাদল-ছোঁওয়া লেগে
কদম্বেরই কানন ঘেরি
কন্ঠে নিলেম গান
কাছে ছিলে দূরে গেলে
কার চোখের চাওয়ার হাওয়ায়
কার যেন এই
কিছুই ত হল না
কী হল আমার!
কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন
কে দিল আবার
কেন চেয়ে আছ গো মা
কেন যে মন
কোন্ গহন অরণ্যে
কোন্ পুরাতন প্রাণের
কোলাহল তো বারণ হল
ক্লান্তি আমার
ক্লান্তি আমার
গহন রাতে শ্রাবণধারা
গানের ঝরনাতলায়
গানের ভিতর দিয়ে
গানের সুরের আসনখানি
গোধূলিগগনে মেঘে ঢেকেছিল
চিত্ত আমার হারালো
চৈত্রপবনে মন চিত্তবনে
চোখ যে ওদের
জানি নাই গো
জীবন আমার চলছে
জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে
ঝরে ঝরো ঝরো
ডেকো না আমারে,ডেকো
তারে দেহো গো আনি.
তুমি খুশি থাক
তুমি জানো, ওগো অন্তর্যামী
তুমি তো সেই যাবেই
তুমি রবে নীরবে
তোমরা যা বলো
তোমার অসীমে
তোমার কথা হেথা
তোমার কাছে এ বর
তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি
তোমার দ্বারে কেন আসি
তোমার পূজার ছলে
তোমার মোহন রূপে
তোরা যে যা
দিন পরে যায়
দিবানিশি করিয়া যতন
দৈবে তুমি কখন
দয়া দিয়ে হবে গো
ধরণী, দূরে চেয়ে
ধরা দিয়েছি গো
নব-জীবনের যাত্রাপথে
না না নাই বা এলে
না, না গো
নাই বা ডাকো
নিভৃত প্রাণের দেবতা
নীল দিগন্তে ওই
নয়ন ছেড়ে গেলে চলে
নয়ন ছেড়ে গেলে চলে
পথিক মেঘের দল
পাগল যে তুই
পুব-হাওয়াতে দেয় দোলা
পুষ্প দিয়ে মার
পোহালো পোহালো বিভাবরী,
প্রভু আমার
প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে
প্রেমের মিলনদিনে
বহু যুগের ও পার
বাজাও তুমি, কবি
বাণী তব ধায়
বাদল-মেঘে মাদল বাজে
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বিদায় যখন চাইবে
বিরহ মধুর হল
বিশ্ববীণারবে বিশ্বজন মোহিছে
বেদনায় ভরে গিয়েছে
বৈশাখ হে, মৌনী
বৈশাখের এই ভোরের
ভালোবাসিলে যদি সে
ভালোবেসে, সখী, নিভৃতে
মধ্যদিনে যবে গান
মনে কী দ্বিধা
মনে কী দ্বিধা
মনে হল যেন
মম অন্তর উদাসে
মম অন্তর উদাসে
মম দুঃখের সাধন
মহারাজ, একি সাজে
মহারাজ, একি সাজে
মা, আমি তোর কী করেছি
মেঘ বলেছে 'যাব যাব'
মোরে ডাকি লয়ে যাও
যতবার আলো
যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল
যে কেবল পালিয়ে
যে তরণীখানি ভাসালে
যে দিন সকল
রিমিকি ঝিমিকি ঝরে ভাদরের
রুদ্রবেশে কেমন খেলা
শরৎ, তোমার অরুণ
শীতের হাওয়ার লাগল
শুধু তোমার বাণী
শুধু যাওয়া আসা,
শুষ্কতাপের দৈত্যপুরে দ্বার
শ্যামল শোভন শ্রাবণ
শ্রাবণ, তুমি বাতাসে
শ্রাবণবরিষন পার হয়ে
সকরুণ বেণু বাজায়ে
সকালবেলায় আলোয় বাজে
সখা, তুমি আছ কোথা
সমুখে শান্তিপারাবার
সীমার মাঝে, অসীম
সুনীল সাগরের শ্যামল
সে কোন্ পাগল
সে দিন আমায়
সেই ভালো সেই
স্বপ্নে আমার মনে
হাসি কেন নাই ও
হায় অতিথি, এখনি
হিমের রাতে ওই
হৃদয় আমার, ওই
হে ক্ষণিকের অতিথি
হে নিরুপমা, গানে
হে মাধবী, দ্বিধা কেন
© tagoreweb.in, 2010 - 2020