চতুর্দশী এল নেমে পূর্ণিমার প্রান্তে এসে গেল থেমে। অপূর্ণের ঈষৎ আভাসে আপন বলিতে তারে মর্তভূমি শঙ্কা নাহি বাসে। এ ধরার নির্বাসনে কুণ্ঠার গুণ্ঠন নাই, ভীরুতা নাইকো তার মনে, সংসারজনতা-মাঝে আপনাতে আপনি বিরাজে। দুঃখে শোকে অবিচল, ধৈর্য তার প্রফুল্লতা-ভরা, সকল উদ্বেগভারহরা। রোগ যদি আসে রুখে সকরুণ শান্ত হাসি লেগে থাকে গ্লানিহীন মুখে। দুর্যোগ মেঘের মতো নীচে দিয়ে বহে যায় কত বারে বারে, প্রভা তার মুছিতে না পারে। তবু তার মহিমায় কিছু আছে বাকি, সেইখানে রাখে ঢাকি অশ্রুজল বিষাদ-ইঙ্গিতে-ছোঁওয়া ঈষৎ বিহ্বল। কণামাত্র সে-ক্ষীণতা নাহি কহে কথা, কেহ না দেখিতে পায় নিত্য যারা ফিরে আছে তায়। অমরার অসীমতা মাটিতে নিয়েছে সীমা-- নাম কি প্রতিমা।
MY KING'S road that lies still before my house makes my heart wistful. It stretches its beckoning hand towards me; its silence calls me out of my home; with dumb entreaties it kisses my feet at every step. It leads me on I know not to what abandonment, to what sudden gain or surprises of distress. I know not where its windings end- But my King's road that lies still before my house makes my heart wistful.
যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার, দরিদ্র সন্তান আমি দীন ধরণীর। জন্মাবধি যা পেয়েছি সুখদুঃখভার বহু ভাগ্য বলে তাই করিয়াছি স্থির। অসীম ঐশ্বর্যরাশি নাই তোর হাতে, হে শ্যামলা সর্বসহা জননী মৃন্ময়ী। সকলের মুখে অন্ন চাহিস জোগাতে, পারিস নে কত বার-- কই অন্ন কই' কাঁদে তোর সন্তানেরা ম্লান শুষ্ক মুখ। জানি মা গো, তোর হাতে অসম্পূর্ণ সুখ-- যা কিছু গড়িয়া দিস ভেঙে ভেঙে যায়, সব-তাতে হাত দেয় মৃত্যু সর্বভুক, সব আশা মিটাইতে পারিস নে হায় তা বলে কি ছেড়ে যাব তোর তপ্ত বুক!