Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2022
Home
Artists
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত
নীরবে আছ কেন
নৃত্যের তালে তালে
All artists...
নীল- অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় (প্রকৃতি)
নীল- অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় সম্বৃত অম্বর হে গম্ভীর!
বনলক্ষ্মীর কম্পিত কায়, চঞ্চল অন্তর--
ঝঙ্কৃত তার ঝিল্লির মঞ্জীর হে গম্ভীর॥
বর্ষণগীত হল মুখরিত মেঘমন্দ্রিত ছন্দে,
কদম্ববন গভীর মগন আনন্দঘন গন্ধে--
নন্দিত তব উৎসবমন্দির হে গম্ভীর॥
দহনশয়নে তপ্ত ধরণী পড়েছিল পিপাসার্তা,
পাঠালে তাহারে ইন্দ্রলোকের অমৃতবারির বার্তা।
মাটির কঠিন বাধা হল ক্ষীণ, দিকে দিকে হল দীর্ণ--
নব অঙ্কুর-জয়পতাকায় ধরাতল সমাকীর্ণ--
ছিন্ন হয়েছে বন্ধন বন্দীর হে গম্ভীর॥
See more on this song...
c6L8Kn05Z4Q
6766
স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত - অন্যান্য নিবেদন
অকারণে অকালে মোর
অনেক দিয়েছ নাথ
অন্ধকারের মাঝে আমায়
অমল ধবল পালে
আকাশতলে দলে দলে
আঘাত করে নিলে
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু
আজ শ্রাবণের পূর্ণিমাতে
আজি কাঁদে কারা
আজি ঝরো ঝরো
আজি শুভদিনে পিতার ভবনে
আবার যদি ইচ্ছা কর
আমরা ঝ'রে-পড়া ফুলদল
আমরা নূতন প্রাণের
আমার এ ঘরে
আমার নিশীথরাতের বাদলধারা
আমার নয়ন তোমার
আমার প্রাণের মাঝে
আমার ব্যথা যখন
আমার যেতে সরে
আমার সকল কাঁটা
আমার সুরে লাগে
আমার হৃদয়েতে
আমারে তুমি কিসের ছলে
আমায় অভিমানের বদলে
আমায় ক্ষমো হে
আমায় বাঁধবে যদি
আমি তোমারি মাটির
আমি বহু বাসনায়
আমি ভয় করব না
আমি যাব না
আলো যে আজ
আলোকের এই ঝর্নাধারায়
আয় তবে সহচরী
এ কী সুগন্ধহিল্লোল
এ পথ গেছে কোন্খানে
এ হরিসুন্দর
এই তো তোমার
এই তো ভালো
এই বুঝি মোর
এই শ্রাবণের বুকের
একটুকু ছোঁওয়া লাগে
একলা বসে বাদল-শেষে
এবার চলিনু তবে
এবেলা ডাক পড়েছে
এমনি করে ঘুরিব দূরে
এসো গো এসো, বনদেবতা
ওগো বধূ সুন্দরী
ওরে, তোরা নেই
ওহে দয়াময়, নিখিল-আশ্রম
কখন বাদল-ছোঁওয়া লেগে
কত কাল রবে বল ভারত রে
কতবার ভেবেছিনু আপনা
কালী কালী বলো রে আজ
কী করিলি মোহের ছলনে
কূল থেকে মোর
কে জনিত তুমি ডাকিবে আমারে
কে জানিত তুমি
কে জানিত তুমি
কেন জাগে না
কেন নিবে গেল বাতি
কেহ কারো মন
কোথা আছ, প্রভু
কোন্ সুদূর হতে
খ্যাপা তুই আছিস
গগনে গগনে ধায়
গগনের থালে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে
গহন ঘন ছাইল
গাব তোমার সুরে
গেল গো-- ফিরিল
চিনিলে না আমারে
ছাড়্ গো তোরা
ছায়া ঘনাইছে বনে
জগৎ জুড়ে উদার সুরে
জনগণমন-অধিনায়ক
জননী, তোমার করুণ
জননীর দ্বারে আজি
জানি তোমার অজানা
জীবন আমার চলছে
জড়ায়ে আছে বাধা
ঝড়ে যায় উড়ে
তপের তাপের বাঁধন
তার বিদায়বেলার মালাখানি
তুমি আমাদের পিতা
তুমি কোন্ ভাঙনের
তুমি যে চেয়ে আছ
তোমার আনন্দ ওই
তোমার আসন শূন্য
তোমার কাছে শান্তি
তোমার মনের একটি
তোমার সোনার থালায়
তোমার হাতের রাখীখানি
তোমারেই প্রানের আশা কহিব
তোমায় নতুন করেই
তোর আপন জনে
দিনশেষে বসন্ত যা
দিনের বেলায় বাঁশি
দুঃখ যদি না পাবে তো
দুয়ারে দাও মোরে
দেশ দেশ নন্দিত করি
ধরণীর গগনের মিলনের
ধ্বনিল আহ্বান মধুর গম্ভীর
নীরবে আছ কেন
নীল- অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায়
নৃত্যের তালে তালে
নয়ন তোমারে
পথিক মেঘের দল
পাখি আমার নীড়ের
পূর্ণ প্রাণে চাবার
ফল ফলাবার আশা
ফাগুনের পূর্ণিমা এল
বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল
বলো তো এইবারের মতো
বল্, গোলাপ, মোরে
বাংলার মাটি, বাংলার জল
বাজাও তুমি, কবি
বাজিল কাহার বীণা মধুর
বিপদে মোরে রক্ষা করো
বিরস দিন বিরল
ব্যাকুল বকুলের ফুলে
বড়ো বেদনার মতো
ভোর হল যেই
মম চিত্ত নিতি
মরণ রে, তুঁহু
মহাবিশ্বে মহাকাশে
মহাসিংহাসনে বসি
মোরা চলব না
যখন এসেছিলে অন্ধকারে
যদি হল যাবার
যাত্রী আমি ওরে
যে আমি ওই
যে ফুল ঝরে
যে রাতে মোর
রাঙিয়ে দিয়ে যাও
রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি
লুকিয়ে আস আঁধার রাতে
শীতের বনে কোন্
শ্যামল শোভন শ্রাবণ
শ্রাবণ, তুমি বাতাসে
সংসার যবে মন
সঘন গহন রাত্রি
সবার মাঝারে তোমারে স্বীকার
সাজাব তোমারে হে
সুখহীন নিশিদিন
সোনার পিঞ্জর ভাঙিয়ে
হৃদিমন্দিরদ্বারে বাজে
হে নূতন, দেখা দিক আর বার
হেথা যে গান
হেরি অহরহ
© Kriya Unlimited, 2010 - 2022