×
Home
Artists
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Login
Login
×
Login
Signup
Email
Password
Forgot your password?
Log in
Or Continue With
Login With
Name
Email
Password
Confirm Password
Register
Or Continue With
Signup With
Home
Verses
লেখন
লেখন
লেখন (175)
১৭৫
১৭৫
ফুল দেখিবার যোগ্য চক্ষু যার রহে
সেই যেন কাঁটা দেখে, অন্যে নহে নহে॥
Rendition
Related Topics
ভারতলক্ষ্মী
Verses
ভৈরবী
অয়ি ভুবনমনমোহিনী,
অয়ি নির্মলসূর্যকরোজ্জ্বল ধরণী,
জনকজননী-জননী!
নীলসিন্ধুজল-ধৌত চরণতল,
অনিলবিকম্পিত শ্যামল অঞ্চল,
অম্বরচুম্বিত ভাল হিমাচল,
শুভ্রতুষারকিরীটিনী!
প্রথম প্রভাত উদয় তব গগনে,
প্রথম সামরব তব তপোবনে,
প্রথম প্রচারিত তব বনভবনে
জ্ঞানধর্ম কত কাব্যকাহিনী!
চিরকল্যাণময়ী তুমি ধন্য,
দেশ বিদেশে বিতরিছ অন্ন,
জাহ্নবীযমুনা বিগলিত করুণা
পুণ্যপীযূষস্তন্যবাহিনী!
আরো দেখুন
হিন্দী: মধ্যযুগ
Verses
১
গুরুচরণনকী আশা।
গুরুকৃপা ভব নিশা সিরাণী।
দীপত জ্ঞান উজালা।
কারী কমরিয়া গুরু মোহি দীনী,
নাম জপনকো মালা।
জল পীবন কো তুম্বী দীনী
আসন্ চরণন পাসা।
গুরুচরণনকী আশা।
--গোরখনাথের অন্যতম শিষ্য
১
গুরু, আমায় মুক্তিধনের
দেখাও দিশা।
কম্বল মোর সম্বল হোক
দিবানিশা।
সম্পদ হোক জপের মালা
নামমণির দীপ্তি -জ্বালা।
তুম্বীতে পান করব যে জল
মিটবে তাহে বিষয়-তৃষা।
২
করবোঁ মৈঁ কবন বহানা
গবন হমরো নিয়রানা।
সব সখিয়নমেঁ চুনরী মোরী মৈলী--
দুজে পিয়া ঘর জানা।
এক লাজ মোহী শাস ননদকী--
দুজে পিয়া মারে তানা।
পিয়াকে পগিয়া রঙ্গী জোনা রঙ্গমে
হমরো চুনরিয়া রঙ্গানা॥
--কবীর
২
চূড়াটি তোমার
যে রঙে রাঙালে, প্রিয়,
সে রঙে আমার
চুনরি রাঙিয়ে দিয়ো।
পাঠান্তর
তোমার ঐ মাথার চূড়ায়
যে রঙ আছে উজ্জ্বলি
সে রঙ দিয়ে রাঙাও আমার
বুকের কাঁচলি।
আরো দেখুন
অপর পক্ষ
Verses
সময় একটুও নেই।
লাল মখমলের জুতোটা গেল কোথায়;
বেরোল খাটের নীচে থেকে।
গলার বোতাম লাগাতে লাগাতে গেছি চৌকাঠ পর্যন্ত,
হঠাৎ এলেন বাবা।
আলাপ শুরু করলেন ধীরে সুস্থে;
খবর পেয়েছেন দুজন পাত্রের, মিনির জন্যে।
তাঁর মনটা একবার এর দিকে ঝুঁকছে একবার ওর দিকে।
ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছি আর উঠছি ঘেমে
রাস্তায় বেরোলেম;
হাওড়ায় গাড়ি আসতে বারো মিনিট।
বুকের মধ্যে রক্তবেগ মন্দগতি সময়কে মারছে ঠেলা।
ট্যাক্সি ছুটল বে-আইনি চালে।
হ্যারিসন রোড, চিৎপুর রোড,
হাওড়া ব্রিজ, ন মিনিট বাকি।
দুর্ভাগ্য আর গোরুর গাড়ি আসে যখন
আসে ভিড় করে।
রাস্তাটা পিণ্ডি পাকিয়ে গেছে পাট-বোঝাই গাড়িতে।
হাঁক ডাক আর ধাক্কা লাগালে কনিস্টেবল;
নিরেট আপদ ফাঁক দেয় না কোথাও।
নেমে পড়লুম ট্যাক্সি ছেড়ে,
হন্হনিয়ে চললুম পায়ে হেঁটে।
পৌঁছলুম হাওড়া স্টেশনে।
কী জানি কব্জিঘড়িটা ফাস্ট্ হয় যদি পনেরো মিনিট।
কী জানি, আজ থেকে টাইম্টেবিলের
সময় যদি পিছিয়ে থাকে।
ঢুকে পড়লুম ভিতরে।
দাঁড়িয়ে আছে একটা খালি ট্রেন --
যেন আদিকালের প্রকাণ্ড সরীসৃপটার কঙ্কাল,
যেন একঘেয়ে অর্থের গ্রন্থিতে বাঁধা
অমরকোষের একটা লম্বা শব্দাবলী।
নির্বোধের মতো এলেম উঁকি মেরে মেয়ে-গাড়িগুলোতে।
ডাকলেম নাম ধরে,
"কী জানি' ছাড়া আর-কোনো কারণ নেই
সেই পাগলামির।
ভগ্ন আশা শূন্য প্লাট্ফরম্ জুড়ে ভূলুণ্ঠিত।
বেরিয়ে এলুম বাইরে--
জানি নে যাই কোন্ দিকে।
বাসের নীচে চাপা পড়ি নি নিতান্ত দৈবক্রমে।
এই দয়াটুকুর জন্যে ইচ্ছে নেই
দেবতাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে।
আরো দেখুন
Please
Login
first to submit a rendition.
Click here
for help.