মেনেছি, হার মেনেছি। ঠেলতে গেছি তোমায় যত আমায় তত হেনেছি। আমার চিত্তগগন থেকে তোমায় কেউ যে রাখবে ঢেকে কোনোমতেই সইবে না সে বারেবারেই জেনেছি। অতীত জীবন ছায়ার মতো চলছে পিছে পিছে, কত মায়ার বাঁশির সুরে ডাকছে আমায় মিছে। মিল ছুটেছে তাহার সাথে, ধরা দিলেম তোমার হাতে, যা আছে মোর এই জীবনে তোমার দ্বারে এনেছি।
চতুর্দশী এল নেমে পূর্ণিমার প্রান্তে এসে গেল থেমে। অপূর্ণের ঈষৎ আভাসে আপন বলিতে তারে মর্তভূমি শঙ্কা নাহি বাসে। এ ধরার নির্বাসনে কুণ্ঠার গুণ্ঠন নাই, ভীরুতা নাইকো তার মনে, সংসারজনতা-মাঝে আপনাতে আপনি বিরাজে। দুঃখে শোকে অবিচল, ধৈর্য তার প্রফুল্লতা-ভরা, সকল উদ্বেগভারহরা। রোগ যদি আসে রুখে সকরুণ শান্ত হাসি লেগে থাকে গ্লানিহীন মুখে। দুর্যোগ মেঘের মতো নীচে দিয়ে বহে যায় কত বারে বারে, প্রভা তার মুছিতে না পারে। তবু তার মহিমায় কিছু আছে বাকি, সেইখানে রাখে ঢাকি অশ্রুজল বিষাদ-ইঙ্গিতে-ছোঁওয়া ঈষৎ বিহ্বল। কণামাত্র সে-ক্ষীণতা নাহি কহে কথা, কেহ না দেখিতে পায় নিত্য যারা ফিরে আছে তায়। অমরার অসীমতা মাটিতে নিয়েছে সীমা-- নাম কি প্রতিমা।
THE FATHER came back from the funeral rites. His boy of seven stood at the window, with eyes wide open and a golden amulet hanging from his neck, full of thoughts too difficult for his age. His father took him in his arms and the boy asked him, 'Where is mother?' In heaven,' answered his father, pointing to the sky. At night the father groaned in slumber, weary with grief. A lamp dimly burned near the bedroom door, and a lizard chased moths on the wall. The boy woke up from sleep, felt with his hands the emptiness in the bed, and stole out to the open terrace. The boy raised his eyes to the sky and long gazed in silence. His bewildered mind sent abroad into the night the question, 'Where is heaven?' No answer came: and the stars seemed like the burning tears of that ignorant darkness.