THE EVENING stood bewildered among street lamps, its gold tarnished by the city dust. A woman, gaudily decked and painted, leant over the rail of her balcony, a living fire waiting for its moths. Suddenly an eddy was formed in the road round a street-boy crushed under the wheels of a carriage, and the woman on the balcony fell to the floor screaming in agony, stricken with the grief of the great white-robed Mother who sits in the world's inner shrine.
এ ধূসর জীবনের গোধূলি, ক্ষীণ তার উদাসীন স্মৃতি, মুছে-আসা সেই ম্লান ছবিতে রঙ দেয় গুঞ্জনগীতি। ফাগুনের চম্পক পরাগে সেই রঙ জাগে, ঘুমভাঙা কোকিলের কূজনে সেই রঙ লাগে, সেই রঙ পিয়ালের ছায়াতে ঢেলে দেয় পূর্ণিমাতিথি। এই ছবি ভৈরবী-আলাপে দোলে মোর কম্পিত বক্ষে, সেই ছবি সেতারের প্রলাপে মরীচিকা এনে দেয় চক্ষে, বুকের লালিম-রঙে রাঙানো সেই ছবি স্বপ্নের অভ্রতথি।