×
Home
Artists
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Login
Login
×
Login
Signup
Email
Password
Forgot your password?
Log in
Or Continue With
Login With
Name
Email
Password
Confirm Password
Register
Or Continue With
Signup With
Home
Verses
Fireflies
129
129 (in its swelling)
IN ITS swelling pride
the bubble doubts the truth of the sea,
and laughs and bursts into emptiness.
Rendition
Related Topics
একাকী
Verses
এল সন্ধ্যা তিমির বিস্তারি;
দেবদারু সারি সারি
দোলে ক্ষণে ক্ষণে
ফাল্গুনের ক্ষুব্ধ সমীরণে।
স্তব্ধতার বক্ষোমাঝে পল্লবমর্মর
জাগায় অস্ফুট মন্ত্রস্বর।
মনে হয় অনাদি সৃষ্টির পরপারে
আপনি কে আপনারে
শুধাইছে ভাষাহীন প্রশ্ন নিরন্তর;
অসংখ্য নক্ষত্র নিরুত্তর।
অসীমের অদৃশ্য গুহায় কোন্খানে
নিরুদ্দেশ-পানে
লক্ষ্যহীন কালস্রোত চলে।
আমি মগ্ন হয়ে আছি সুগভীর নৈঃশব্দ্যের তলে।
ভাবি মনে মনে,
এতদিন সঙ্গ যারা দিয়েছিল আমার জীবনে
নিল তারা কতটুকু স্থান?
আমার গভীরতম প্রাণ,
আমার সুদূরতম আশা-আকাঙক্ষার
গোপন ধ্যানের অধিকার,
ব্যর্থ ও সার্থক কামনায়
আলোয় ছায়ায়
রচিলাম যে স্বপ্নভুবন,
যে আমার লীলানিকেতন
এক প্রান্ত ব্যাপ্ত আর অসমাপ্ত অরূপসাধনে
অন্য প্রান্ত কর্মের বাঁধনে,
যে অভাবনীয়,
অলক্ষিত উৎস হতে যে অমিয়
জীবনের ভোজে
চেতনারে ভরেছে সহজে,
যে ভালোবাসার ব্যথা রহি রহি
আনিয়া দিয়েছে বহি
শ্রুত বা অশ্রুত সুর উৎকণ্ঠিত চিতে
গীতে বা অগীতে--
কতটুকু তাহাদের জানা আছে
এল যারা কাছে!
ব্যক্ত অব্যক্তের সৃষ্টি এ মোর সংসারে
আসে যায় এক ধারে,
বিরহদিগন্তে পায় লয়--
নিয়ে যায় লেশমাত্র পরিচয়।
আপনার মাঝে এই বহুব্যাপী অজানারে ঢাকি
স্তব্ধ আমি রয়েছি একাকী।
যেন ছায়াঘন বট
জুড়ে আছে জনশূন্য নদীতট--
কোণে কোণে প্রশাখার কোলে কোলে
পাখি কভু বাসা বাঁধে, বাসা ফেলে কভু যায় চলে।
সম্মুখে স্রোতের ধারা আসে আর যায়
জোয়ার-ভাঁটায়;
অসংখ্য শাখার জালে নিবিড় পল্লবপুঞ্জ-মাঝে
রাত্রিদিন অকারণে অন্তহীন প্রতীক্ষা বিরাজে।
আরো দেখুন
119
Verses
THE NIGHT kisses the fading day whispering to his ear, 'I am death, your mother. I am to give you fresh birth.'
আরো দেখুন
শেষ অভিসার
Verses
আকাশে ঈশানকোণে মসীপুঞ্জ মেঘ।
আসন্ন ঝড়ের বেগ
স্তব্ধ রহে অরণ্যের ডালে ডালে
যেন সে বাদুড় পালে পালে।
নিষ্কম্প পল্লবঘন মৌনরাশি
শিকার-প্রত্যাশী
বাঘের মতন আছে থাবা পেতে,
রন্ধ্রহীন আঁধারেতে।
ঝাঁকে ঝাঁক
উড়িয়া চলেছে কাক
আতঙ্ক বহন করি উদ্বিগ্ন ডানার 'পরে।
যেন কোন্ ভেঙে-পড়া লোকান্তরে
ছিন্ন ছিন্ন রাত্রিখন্ড চলিয়াছে উড়ে
উচ্ছৃঙ্খল ব্যর্থতার শূন্যতল জুড়ে।
দুর্যোগের ভূমিকায় তুমি আজ কোথা হতে এলে
এলোচুলে অতীতের বনগন্ধ মেলে।
জন্মের আরম্ভপ্রান্তে আর-একদিন
এসেছিলে অম্লান নবীন
বসন্তের প্রথম দূতিকা,
এনেছিলে আষাঢ়ের প্রথম যূথিকা
অনির্বচনীয় তুমি।
মর্মতলে উঠিলে কুসুমি
অসীম বিস্ময়-মাঝে, নাহি জানি এলে কোথা হতে
অদৃশ্য আলোক হতে দৃষ্টির আলোতে।
তেমনি রহস্যপথে, হে অভিসারিকা,
আজ আসিয়াছ তুমি; ক্ষণদীপ্ত বিদ্যুতের শিখা
কী ইঙ্গিত মেলিতেছে মুখে তব,
কী তাহার ভাষা অভিনব।
আসিছ যে-পথ বেয়ে সেদিনের চেনা পথ এ কি।
এ যে দেখি
কোথাও বা ক্ষীণ তার রেখা,
কোথাও চিহ্নের সূত্র লেশমাত্র নাহি যায় দেখা।
ডালিতে এনেছ ফুল স্মৃত বিস্মৃত,
কিছু-বা অপরিচিত।
হে দূতী, এনেছ আজ গন্ধে তব যে-ঋতুর বাণী
নাম তার নাহি জানি।
মৃত্যু-অন্ধকারময়
পরিব্যাপ্ত হয়ে আছে আসন্ন তাহার পরিচয়।
তারি বরমাল্যখানি পরাইয়া দাও মোর গলে
স্তিমিতনক্ষত্র এই নীরবের সভাঙ্গনতলে।
এই তব শেষ অভিসারে
ধরণীর পারে
মিলন ঘটায়ে যাও অজানার সাথে
অন্তহীন রাতে।
আরো দেখুন
Please
Login
first to submit a rendition.
Click here
for help.