আমার খেলা যখন ছিল তোমার সনে তখনকে তুমি তা কে জানত। তখন ছিল না ভয় ছিল না লাজ মনে জীবনবহে যেত অশান্ত। তুমি ভোরের বেলা ডাক দিয়েছ কত যেন আমার আপন সখার মতো, হেসে তোমার সাথে ফিরেছিলেম ছুটে সেদিন কত না বন-বনান্ত। ওগো সেদিন তুমি গাইতে যে-সব গান কোনো অর্থ তাহার কে জানত। শুধু সঙ্গে তারি গাইত আমার প্রাণ, সদা নাচত হৃদয় অশান্ত। হঠাৎ খেলার শেষে আজ কী দেখি ছবি, স্তব্ধ আকাশ, নীরব শশী রবি, তোমার চরণপানে নয়ন করি' নত ভুবন দাঁড়িয়ে আছে একান্ত।
THE BEGGAR IN me lifted his lean hands to the starless sky and cried into night's ear with his hungry voice. His prayers were to the blind Darkness who lay like a fallen god in a desolate heaven of lost hopes. The cry of desire eddied round a chasm of despair, a wailing bird circling its empty nest. But when morning dropped anchor at the rim of the East, the beggar m me leapt and cried: 'Blessed am I that the deaf night denied me-that its coffer was empty.' He cried, 'O Life, O Light, you are precious! and precious is the joy that at last has known you!'
ব্যঙ্গসুনিপুণা, শ্লেষবাণসন্ধানদারুণা! অনুগ্রহবর্ষণের মাঝে বিদ্রূপবিদ্যুৎঘাত অকস্মাৎ মর্মে এসে বাজে। সে যেন তুফান যাহারে চঞ্চল করে সে তরীকে করে খানখান অট্টহাস্য আঘাতিয়া এপাশে ওপাশে; প্রশ্রয়ের বীথিকায় ঘাসে ঘাসে রেখেছে সে কণ্টক-অঙ্কুর বুনে বুনে; অদৃশ্য আগুনে কুঞ্জ তার বেড়িয়াছে; যারা আসে কাছে সব থেকে তারা দূরে রয়; মোহমন্ত্রে যে হৃদয় করে জয় তারি 'পরে অবজ্ঞায় দারুণ নির্দয়। আপন তপস্যা লয়ে যে পুরুষ নিশ্চল সদাই, যে উহারে ফিরে চাহে নাই, জানি সেই উদাসীন একদিন জিনিয়াছে ওরে; জ্বালাময়ী তারি পায়ে দীপ্ত দীপ দিল অর্ঘ্য ভরে। বিদুষী নিয়েছে বিদ্যা শুধু চিত্তে নয়, আপন রূপের সাথে ছন্দ তারে দিল অঙ্গময়; বুদ্ধি তার ললাটিকা, চক্ষুর তারায় বুদ্ধি জ্বলে দীপশিখা; বিদ্যা দিয়ে রচে নাই পণ্ডিতের স্থূল অহংকার, বিদ্যারে করেছে অলংকার। প্রসাধনসাধনে চতুরা-- জানে সে ঢালিতে সুরা ভূষণভঙ্গিতে, অলক্তের আরক্ত ইঙ্গিতে। জাদুকরী বচনে চলনে; গোপন সে নাহি করে আপন ছলনে; অকপট মিথ্যারে সে নানা রসে করিয়া মধুর নিন্দা তার করি দেয় দূর; জ্যোৎস্নার মতন গোপনেও নহে সে গোপন। আঁধার আলোরি কোলে রয়েছে জাগরি-- নাম কি নাগরী।