×
Home
Artists
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Login
Login
×
Login
Signup
Email
Password
Forgot your password?
Log in
Or Continue With
Login With
Name
Email
Password
Confirm Password
Register
Or Continue With
Signup With
Home
Verses
Fireflies
232
232 (the sunlight opens)
THE SUNLIGHT opens for me the world's gate,
love's light its treasure.
Rendition
Related Topics
পরিশিষ্ট ২
Verses
তিনটি কবিতা : রবীন্দ্রনাথ-কৃত রূপান্তর বলিয়া অনুমিত
১
তারাকদম্বকুসুমান্যবকীর্য দিক্ষু
ক্ষেমায় সর্বজগতাং স্বকরৈঃ প্রকামং।
হিণ্ডীরপাণ্ডররুচিঃ শশলাঞ্চনোইয়ং
নীরাজয়ন্ ভুবনভাবনমুজ্জিহীতে॥
স্বৈরং শৈলবনাবলীং বিঘটয়ন্ সংক্ষোভয়ন্ সাগরং
প্রধ্মাতৈর্গিরিকন্দরান্ মুখরয়ন্ ব্রহ্মাণ্ডমুদ্বোধয়ন্।
বায়ো ত্বং শুভশঙ্খচামরভবাং প্রীতিং বিধেহি প্রভোঃ
সন্ধ্যামঙ্গলদীপকোহয়মুদগাৎ ব্যোম্নি স্ফুরত্তারকে॥
--তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা, মাঘ ১৭৯৮ শক
১
তারকাকুসুমচয়
ছড়ায়ে আকাশময়
চন্দ্রমা আরতি তাঁর করিছে গগনে।
দুলায়ে পাদপগুলি
সাগরে তরঙ্গ তুলি
জাগাইয়া জগতের জীবজন্তুগণে
পর্বতকন্দরে গিয়া
শুভ শঙ্খ বাজাইয়া
পবন হরষে তাঁরে চামর দুলায়।
অগণ্য তারকাবলী
চৌদিকে রয়েছে জ্বলি,
মঙ্গলকনকদীপ গগনের গায়।
২
গগন মৈ থালু রবি-চন্দু দীপক বনে।
তারিকামণ্ডল জনক মোতী॥
ধূপু মলআনলো পবণু চবরো করে।
সগল বনরাই ফূলন্ত জোতী॥
কৈসী আরতী হোই
ভবখণ্ডনা তেরী আরতী।
অনহতা সবদ বাজন্ত ভেরী॥
--নানক : গুরুগ্রন্থসাহেব
২
গগনের থালে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে,
তারকামণ্ডল চমকে মোতি রে।
ধূপ মলয়ানিল, পবন চামর করে,
সকল বনরাজি ফুলন্ত জ্যোতি রে।
কেমন আরতি, হে ভবখণ্ডন, তব আরতি--
অনাহত শব্দ বাজন্ত ভেরী রে।
৩
কঁই তো দিবস দেখেন মী ডোলাঁ
কল্যাণ মঙ্গলামঙ্গলাচেঁ॥
আয়ুষ্যাচ্যা শেবটী পায়াসবেঁ ভেটী।
কলিবরেঁ তুটী জাল্যা ত্বরে॥
সরো হে সঞ্চিত পদবীচা গোবা
উতাবীল দেবা মন জালে॥
পাউল্যপাউলীঁ করিতাঁ বিচার
অনন্ত বিকার চিত্তা অঙ্গী॥
হ্মণউনিঁ ভয়াভীত হোতো জীব।
ভাকিতসেঁ কীঁব অট্টাহাসেঁ॥
তুকা হ্মণে হোইল আইকিলে কানী।
তরী চক্রপাণী ধাঁব ঘালা॥
দুঃখাচ্যা উত্তরী আলবিলে পায়।
পাহাণঁ তেঁ কায় অজুন অন্ত॥
--তুকারাম
৩
সেদিন হেরিবে কবে এ মোর নয়ান--
কেবলই মঙ্গল যবে, কেবলই কল্যাণ।
পরমায়ু-অবসানে ভেটিব চরণ,
টুটিবে সত্বর মোর সকল বন্ধন।
সকল বন্ধন মোর হোক অপসৃত--
উতলা হয়েছে, দেব, তাই মোর চিত।
পদে পদে দেখি আমি করিয়া বিচার
মন-অঙ্গে রহিয়াছে অনন্ত বিকার।
ভয়ে ভীত তাই মোর চকিত পরান--
সকাতরে চাহি কৃপা, করে পরিত্রাণ।
তুকা ভণে তব কানে পশিবে এ কথা--
দীন-উদ্ধারণ প্রভু, শীঘ্র এসো হেথা।
চরণ ধরিয়া ডাকি তোমারে একান্ত--
এখনো কি দুঃখ মোর হইবে না অন্ত?
আরো দেখুন
গ্রহণে ও দানে
Verses
কৃতাঞ্জলি কর কহে, আমার বিনয়,
হে নিন্দুক, কেবল নেবার বেলা নয়।
নিই যবে নিই বটে অঞ্জলি জুড়িয়া,
দিই যবে সেও দিই অঞ্জলি পুরিয়া।
আরো দেখুন
1
Verses
বিশ্বের আলোকলুপ্ত তিমিরের অন্তরালে এল
মৃত্যুদূত চুপে চুপে; জীবনের দিগন্ত-আকাশে
যত ছিল সূক্ষ্ম ধূলি স্তরে স্তরে, দিল ধৌত করি
ব্যথার দ্রাবক রসে, দারুণ স্বপ্নের তলে তলে
চলেছিল পলে পলে দৃঢ়হস্তে নিঃশব্দে মার্জনা।
কোন্ ক্ষণে নটলীলা-বিধাতার নবনাট্যভূমে
উঠে গেল যবনিকা। শূন্য হতে জ্যোতির তর্জনী
স্পর্শ দিল এক প্রান্তে স্তম্ভিত বিপুল অন্ধকারে
আলোকের থরহর শিহরণ চমকি চমকি
ছুটিল বিদ্যুৎবেগে অসীম তন্দ্রার স্তূপে স্তূপে--
দীর্ণ দীর্ণ করি দিল তারে। গ্রীষ্মরিক্ত অবলুপ্ত
নদীপথে অকস্মাৎ প্লাবনের দুরন্ত ধারায়
বন্যার প্রথম নৃত্য শুষ্কতার বক্ষে বিসর্পিয়া
ধায় যথা শাখায় শাখায় সেইমত জাগরণ
শূন্য আঁধারের গূঢ় নাড়ীতে নাড়ীতে-- অন্তঃশীলা
জ্যোতির্ধারা দিল প্রবাহিয়া। আলোকে আঁধারে মিলি
চিত্তাকাশে অর্ধস্ফুট অস্পষ্টের রচিল বিভ্রম।
অবশেষে দ্বন্দ্ব গেল ঘুচি। পুরাতন সম্মোহের
স্থূল কারাপ্রাচীরবেষ্টন, মুহূর্তেই মিলাইল
কুহেলিকা। নূতন প্রাণের সৃষ্টি হল অবারিত
স্বচ্ছ শুভ্র চৈতন্যের প্রথম প্রত্যুষ-অভ্যুদয়ে।
অতীতের সঞ্চয়পুঞ্জিত দেহখানা, ছিল যাহা
আসন্নের বক্ষ হতে ভবিষ্যের দিকে মাথা তুলি
বিন্ধ্যগিরিব্যবধানসম, আজ দেখিলাম
প্রভাতের অবসন্ন মেঘ তাহা,স্রস্ত হয়ে পড়ে
দিগন্তবিচ্যুত। বন্ধমুক্ত আপনারে লভিলাম
সুদূর অন্তরাকাশে, ছায়াপথ পার হয়ে গিয়ে
অলোক আলোকতীর্থে সূক্ষ্মতম বিলয়ের তটে।
আরো দেখুন
Please
Login
first to submit a rendition.
Click here
for help.