খোকার মনের ঠিক মাঝখানটিতে আমি যদি পারি বাসা নিতে-- তবে আমি একবার জগতের পানে তার চেয়ে দেখি বসি সে নিভৃতে। তার রবি শশী তারা জানি নে কেমনধারা সভা করে আকাশের তলে, আমার খোকার সাথে গোপনে দিবসে রাতে শুনেছি তাদের কথা চলে। শুনেছি আকাশ তারে নামিয়া মাঠের পারে লোভায় রঙিন ধনু হাতে, আসি শালবন-'পরে মেঘেরা মন্ত্রণা করে খেলা করিবারে তার সাথে। যারা আমাদের কাছে নীরব গম্ভীর আছে, আশার অতীত যারা সবে, খোকারে তাহারা এসে ধরা দিতে চায় হেসে কত রঙে কত কলরবে। খোকার মনের ঠিক মাঝখান ঘেঁষে যে পথ গিয়েছে সৃষ্টিশেষে সকল-উদ্দেশ-হারা সকল-ভূগোল-ছাড়া অপরূপ অসম্ভব দেশে-- যেথা আসে রাত্রিদিন সর্ব-ইতিহাস-হীন রাজার রাজত্ব হতে হাওয়া, তারি যদি এক ধারে পাই আমি বসিবারে দেখি কারা করে আসা-যাওয়া। তাহারা অদ্ভুত লোক, নাই কারো দুঃখ শোক, নেই তারা কোনো কর্মে কাজে, চিন্তাহীন মৃত্যুহীন চলিয়াছে চিরদিন খোকাদের গল্পলোক-মাঝে। সেথা ফুল গাছপালা নাগকন্যা রাজবালা মানুষ রাক্ষস পশু পাখি, যাহা খুশি তাই করে, সত্যেরে কিছু না ডরে, সংশয়েরে দিয়ে যায় ফাঁকি।
IT WAS GROWING dark when I asked her, 'What strange land have I come to?' She only lowered her eyes, and the water gurgled in thethroat of her jar, as she walked away. The trees hang vaguely over the bank, and the land appears as though it already belonged to the past. The water is dumb, the bamboos are darkly still, a wristlet tinkles against the water-jar from down the lane. Row no more, but fasten the boat to this tree,-for I love the look of this land. The evening star goes down behind the temple dome, and the pallor of the marble landing haunts the dark water. Belated wayfarers sigh; for light from hidden windows is splintered into the darkness by intervening wayside trees and bushes. Still that wristlet tinkles against the water-jar, and retreating steps rustle from down the lane littered with leaves. The night deepens, the palace towers loom spectre-like, and the town hums wearily. Row no more, but fasten the boat to a tree. Let me seek rest in this strange land, dimly lying under the stars, where darkness tingles with the tinkle of a wristlet knocking against a water-jar.
রানী, তোর ঠোঁট দুটি মিঠি রানী, তোর মধুখানা দিঠি রানী, তুই মণি তুই ধন, তোর কথা ভাবি সারাক্ষণ। দীর্ঘ সন্ধ্যা কাটে কী করিয়া? সাধ যায় তোর কাছে গিয়া চুপিচাপি বসি এক ভিতে ছোটোছোটো সেই ঘরটিতে। ছোটো হাতখানি হাতে করে অধরেতে রেখে দিই ধরে। ভিজাই ফেলিয়া আঁখিজল ছোট সে কোমল করতল।