AGES AGO WHEN you opened the south gate of the garden of gods, and came down upon the first youth of the earth, 0 Spring; men and women rushed out of their houses, laughing and dancing, and pelting each other with flower-dust in a sudden madness of mirth. Year after year you bring the same flowers that you scattered in your path in that earliest April. Therefore, to-day, in their pervading perfume, they breathe the sigh of the days that are now dreams-the clinging sadness of vanished worlds. Your breeze is laden with love-legends that have faded from all human language. One day, with fresh wonder, you came into my life that was fluttered with its first love. Since then the tender timidness of that inexperienced joy comes hidden every year in the early green buds of your lemon flowers; your red roses carry in their burning silence all that was unutterable in me; the memory of lyric hours, those days of May, rustles in the thrill of your new leaves born again and again.
বজ্র যথা বর্ষণেরে আনে অগ্রসরি কে জানিত তব শোক সেইমতো করি আনি দিবে অকস্মাৎ জীবনে আমার বাধাহীন মিলনের নিবিড় সঞ্চার! মোর অশ্রুবিন্দুগুলি কুড়ায়ে আদরে গাঁথিয়া সীমন্তে পরি ব্যর্থশোক-'পরে নীরবে হানিছ তব কৌতুকের হাসি। ক্রমে সবা হতে যত দূরে গেলে ভাসি তত মোর কাছে এলে। জানি না কী করে সবারে বঞ্চিয়া তব সব দিলে মোরে। মৃত্যু-মাঝে আপনারে করিয়া হরণ আমার জীবনে তুমি ধরেছ জীবন, আমার নয়নে তুমি পেতেছ আলোক-- এই কথা মনে জানি নাই মোর শোক।
অকূল সাগর-মাঝে চলেছে ভাসিয়া জীবনতরণী। ধীরে লাগিছে আসিয়া তোমার বাতাস, বহি আনি কোন্ দূর পরিচিত তীর হতে কত সুমধুর পুষ্পগন্ধ, কত সুখস্মৃতি, কত ব্যথা, আশাহীন কত সাধ, ভাষাহীন কথা। সম্মুখেতে তোমারি নয়ন জেগে আছে আসন্ন আঁধার-মাঝে অস্তাচল-কাছে স্থির ধ্রুবতারাসম; সেই অনিমেষ আকর্ষণে চলেছি কোথায়, কোন্ দেশ কোন্ নিরুদ্দেশ-মাঝে! এমনি করিয়া চিহ্নহীন পথহীন অকূল ধরিয়া দূর হতে দূরে ভেসে যাব-- অবশেষে দাঁড়াইব দিবসের সর্বপ্রান্তদেশে এক মুহূর্তের তরে; সারাদিন ভেসে মেঘখণ্ড যথা, রজনীর তীরে এসে দাঁড়ায় থমকি। ওগো, বারেক তখন জীবনের খেলা রেখে করুণ নয়ন পাঠায়ো পশ্চিম-পানে, দাঁড়ায়ো একাকী ওই দূর তীরদেশে অনিমেষ আঁখি। মুহূর্তে আঁধার নামি দিবে সব ঢাকি বিদায়ের পথ; তোমার অজ্ঞাত দেশে আমি চলে যাব; তুমি ফিরে যেয়ো হেসে সংসারের খেলাঘরে, তোমার নবীন দিবালোকে। অবশেষে যবে একদিন-- বহুদিন পরে-- তোমার জগৎ-মাঝে সন্ধ্যা দেখা দিবে, দীর্ঘ জীবনের কাজে প্রমোদের কোলাহলে শ্রান্ত হবে প্রাণ, মিলায়ে আসিবে ধীরে স্বপন-সমান চিররৌদ্রদগ্ধ এই কঠিন সংসার, সেইদিন এইখানে আসিয়ো আবার; এই তটপ্রান্তে বসে শ্রান্ত দু'নয়ানে চেয়ে দেখো ওই অস্ত-অচলের পানে সন্ধ্যার তিমিরে, যেথা সাগরের কোলে আকাশ মিশায়ে গেছে। দেখিবে তা হলে আমার সে বিদায়ের শেষ চেয়ে-দেখা এইখানে রেখে গেছে জ্যোতির্ময় রেখা। সে অমর অশ্রুবিন্দু সন্ধ্যাতারকার বিষণ্ণ আকার ধরি উদিবে তোমার নিদ্রাতুর আঁখি-'পরে; সারা রাত্রি ধরে তোমার সে জনহীন বিশ্রাম-শিয়রে একাকী জাগিয়া রবে। হয়তো স্বপনে ধীরে ধীরে এনে দেবে তোমার স্মরণে জীবনের প্রভাতের দু-একটি কথা। এক ধারে সাগরের চিরচঞ্চলতা তুলিবে অস্ফুট ধ্বনি, রহস্য অপার; অন্য ধারে ঘুমাইবে সমস্ত সংসার।