Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
এ
এ
এ অসীম গগনের তীরে (22: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
এ আমার শরীরের শিরায় শিরায় (26: নৈবেদ্য)
এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক (33: আরোগ্য)
এ কথা জানিতে তুমি, ভারত-ঈশ্বর শা-জাহান (7: বলাকা)
এ কথা মানিব আমি, এক হতে দুই (88: নৈবেদ্য)
এ কথা সে কথা মনে আসে (26: আরোগ্য)
এ কথা স্মরণে রাখা কেন গো কঠিন (78: নৈবেদ্য)
এ কি তবে সবই সত্য (প্রণয়প্রশ্ন: কল্পনা)
এ কী অকৃতজ্ঞতার বৈরাগ্যপ্রলাপ ক্ষণে ক্ষণে (7: প্রান্তিক)
এ কী কৌতুক নিত্যনূতন (অন্তর্যামী: চিত্রা)
এ ঘরে ফুরালো খেলা (শেষ কথা: নবজাতক)
এ চিকন তব লাবণ্য যবে দেখি (ক্ষণিক: সানাই)
এ জন্মের সাথে লগ্ন স্বপ্নের জটিল সূত্র যবে (3: প্রান্তিক)
এ জীবনসূর্য যবে অস্তে গেল চলি (আশা: কল্পনা)
এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীর্বাদ (29: আরোগ্য)
এ তো বড়ো রঙ্গ, জাদু, এ তো বড়ো রঙ্গ (রঙ্গ: প্রহাসিনী)
এ তো সহজ কথা (আমগাছ: আকাশপ্রদীপ)
এ দিন আজি কোন্ ঘরে গো (গীতালি)
এ দুর্ভাগ্য দেশ হতে হে মঙ্গলময় (48: নৈবেদ্য)
এ দ্যুলোক মধুময়, মধুময় পৃথিবীর ধূলি (1: আরোগ্য)
এ ধূসর জীবনের গোধূলি (নতুন রঙ: সানাই)
এ নদীর কলধ্বনি যেথায় বাজে না (74: নৈবেদ্য)
এ প্রাণ, রাতের রেলগাড়ি (রাতের গাড়ি: নবজাতক)
এ মণিহার আমায় নাহি সাজে (34: গীতিমাল্য)
এ মুখের পানে চাহিয়া রয়েছ (উচ্ছৃঙ্খল: মানসী)
এ মৃত্যু ছেদিতে হবে, এই ভয়জালে (61: নৈবেদ্য)
এ মোহ ক'দিন থাকে, এ মায়া মিলায় (মোহ: কড়ি ও কোমল)
এ যেন রে অভিশপ্ত প্রেতের পিপাসা (অক্ষমতা: কড়ি ও কোমল)
এ লতার কোনো-একটা বিদেশী নাম নিশ্চয় আছে (মধুমঞ্জরী: বনবাণী)
এ লেখা মোর শূন্যদ্বীপের সৈকততীর (ছুটির লেখা: বীথিকা)
এ শুধু অলস মায়া, এ শুধু মেঘের খেলা (গান-রচনা: কড়ি ও কোমল)
এ সংসারে আছে বহু অপরাধ (বিরোধ: বীথিকা)
এ সংসারে একদিন নববধূবেশে (15: স্মরণ)
এ হতভাগারে ভালো কে বাসিতে চায় (কবিতা)
এ হরি সুন্দর এ হরি সুন্দর (শিখ ভজন: রূপান্তর)
এ-পারে চলে বর, বধূ সে পরপারে (বরবধূ: বিচিত্রিতা)
এই অজানা সাগরজলে বিকেলবেলার আলো (তে হি নো দিবসাঃ: পরিশেষ)
এই আবরণ ক্ষয় হবে গো (গীতালি)
এই আমি একমনে সঁপিলাম তাঁরে (আশীর্বাদ: গীতালি)
এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কূলে (74: গীতিমাল্য)
এই কথা সদা শুনি (শেষ প্রতিষ্ঠা: পলাতকা)
এই কথাটা ধরে রাখিস (গীতালি)
এই করেছ ভালো, নিঠুর (গীতাঞ্জলি)
এই কাব্যগ্রন্থ (উৼসর্গ: নৈবেদ্য)
এই গ্রন্থাবলীতে আমার কাব্যরচনার (সূচনা: সন্ধ্যাসংগীত)
এই ঘরে আগে পাছে (জানা-অজানা: আকাশপ্রদীপ)
এই ছবি রাজপুতানার (রাজপুতানা: নবজাতক)
এই ছড়াগুলি ছেলেদের জন্যে লেখা (ভূমিকা: ছড়ার ছবি)
এই জগতের শক্ত মনিব সয় না একটু ত্রুটি (খেলা: ছড়ার ছবি)
এই জ্যোৎস্নারাতে জাগে আমার প্রাণ (গীতাঞ্জলি)
এই তীর্থ-দেবতার ধরণীর মন্দির-প্রাঙ্গণে (গীতালি)
এই তো আমরা দোঁহে বসে আছি কাছে কাছে (ভুজ-পাশ-বদ্ধ অ্যান্টনি: অনুবাদ কবিতা)
এই তো তোমার আলোক-ধেনু (103: গীতিমাল্য)
এই তো তোমার প্রেম (গীতাঞ্জলি)
এই দুয়ারটি খোলা (12: গীতিমাল্য)
এই দেহখানা বহন করে আসছে দীর্ঘকাল (দশ: পত্রপুট)
এই দেহটির ভেলা নিয়ে দিয়েছি সাঁতার গো (30: বলাকা)
এই নিমেষে গণনাহীন (গীতালি)
এই পশ্চিমের কোণে রক্তরাগরেখা (66: নৈবেদ্য)
এই বিদেশের রাস্তা দিয়ে ধুলোয় আকাশ ঢেকে (চিরন্তন: পরিশেষ)
এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে (গীতাঞ্জলি)
এই মহাবিশ্বতলে (5: রোগশয্যায়)
এই মোর জীবনের মহাদেশে (রূপ-বিরূপ: নবজাতক)
এই মোর সাধ যেন এ জীবনমাঝে (গীতাঞ্জলি)
এই যে এরা আঙিনাতে (13: গীতিমাল্য)
এই যে কালো মাটির বাসা (গীতালি)
এই যে সবার সামান্য পথ, পায়ে হাঁটার গলি (আমি: শেষ সপ্তক)
এই যেন ভক্তের মন (38: স্ফুলিঙ্গ)
এই লভিনু সঙ্গ তব (102: গীতিমাল্য)
এই শরৎ-আলোর কমল-বনে (গীতালি)
এই শহরে এই তো প্রথম আসা (বাসাবাড়ি: ছড়ার ছবি)
এই সে পরম মূল্য (39: স্ফুলিঙ্গ)
এই-যে জগৎ হেরি আমি (অনুগ্রহ: সন্ধ্যাসংগীত)
এই-যে রাঙা চেলি দিয়ে তোমায় সাজানো (সাজ: বিচিত্রিতা)
এইক্ষণে (40: বলাকা)
এক আছে মণিদিদি (খেলনার মুক্তি: পুনশ্চ)
এক দিকে কামিনীর ডালে (কীটের সংসার: পুনশ্চ)
এক দিন গরজিয়া কহিল মহিষ (নূতন চাল: কণিকা)
এক যদি আর হয় কী ঘটিবে তবে (অপরিবর্তনীয়: কণিকা)
এক যে আছে বুড়ি (40: স্ফুলিঙ্গ)
এক যে ছিল চাঁদের কোণায় (বুড়ী: শিশু ভোলানাথ)
এক যে ছিল রাজা (রাজা ও রানী: শিশু ভোলানাথ)
এক রজনীর বরষনে শুধু (প্রভাতে: খেয়া)
এক হাতে ওর কৃপাণ আছে (গীতালি)
একই লতাবিতান বেয়ে চামেলি আর মধুমঞ্জরী (অস্থানে: পুনশ্চ)
এককালে এই অজয়নদী ছিল যখন জেগে (অজয় নদী: ছড়ার ছবি)
একটা খোঁড়া ঘোড়ার 'পরে (খাপছাড়া)
একটি একটি করে তোমার (গীতাঞ্জলি)
একটি চুম্বন দাও প্রমদা আমার (বিদায়-চুম্বন: অনুবাদ কবিতা)
একটি দিন পড়িছে মনে মোর (ছায়াছবি: বীথিকা)
একটি নমস্কারে, প্রভু (গীতাঞ্জলি)
একটি পুষ্পকলি এনেছিনু দিব বলি (৫৩: লেখন)
একটি মেয়ে আছে জানি (পরিচয়: শিশু)
একটি মেয়ে একেলা (একাকিনী: ছবি ও গান)
একটুখানি জায়গা ছিল (চিত্রকূট: চিত্রবিচিত্র)
একটুখানি সোনার বিন্দু, একটুখানি মুখ (আদরিণী: ছবি ও গান)
একদা এ ভারতের কোন্ বনতলে (60: নৈবেদ্য)
একদা এলোচুলে কোন্ ভুলে ভুলিয়া (ক্ষণিক মিলন: মানসী)
একদা তুমি অঙ্গ ধরি ফিরিতে নব ভুবনে (মদনভস্মের পূর্বে: কল্পনা)
একদা তুলসীদাস জাহ্নবীর তীরে (স্বামীলাভ: কথা)
একদা পরমমূল্য জন্মক্ষণ দিয়েছে তোমায় (13: প্রান্তিক)
একদা পুলকে প্রভাত-আলোকে (কণ্টকের কথা: সোনার তরী)
একদা প্রাতে কুঞ্জতলে (নারীর দান: চিত্রা)
একদা বসন্তে মোর বনশাখে যবে (ঋতু-অবসান: বীথিকা)
একদা বিজনে যুগল তরুর মূলে (বাপী: মহুয়া)
একদিন অতিথির প্রায় (8: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
একদিন আষাঢ়ে নামল (চার: পত্রপুট)
একদিন এই দেখা হয়ে যাবে শেষ (দুর্লভ জন্ম: চৈতালি)
একদিন কোন্ তুচ্ছ আলাপের ছিন্ন অবকাশে (স্মৃতি-পাথেয়: শেষ সপ্তক)
একদিন তরীখানা থেমেছিল এই ঘাটে লেগে (পরিচয়: সেঁজুতি)
একদিন তুচ্ছ আলাপের ফাঁক দিয়ে (দুই: শেষ সপ্তক)
একদিন দেখিলাম উলঙ্গ সে ছেলে (পরিচয়: চৈতালি)
একদিন ফুল দিয়েছিলে, হায় (৬১: লেখন)
একদিন মুখে এল নূতন এ নাম (নামকরণ: আকাশপ্রদীপ)
একদিন শান্ত হলে আষাঢ়ের ধারা (বাতাবির চারা: শেষ সপ্তক)
একদিন শিখগুরু গোবিন্দ নির্জনে (শেষ শিক্ষা: কথা)
একলা আমি বাহির হলেম (গীতাঞ্জলি)
একলা ঘরে বসে আছি, কেউ নেই কাছে (বাদল: ছবি ও গান)
একলা বসে, হেরো, তোমার ছবি (ছবি: বীথিকা)
একলা হোথায় বসে আছে, কেই বা জানে ওকে (খাটুলি: ছড়ার ছবি)
একা আমি ফিরব না আর (গীতাঞ্জলি)
একা এক শূন্যমাত্র, নাই অবলম্ব (১৭১: লেখন)
একা তুমি নিঃসঙ্গ প্রভাতে (দ্বারে: বিচিত্রিতা)
একা ব'সে সংসারের প্রান্ত-জানালায় (8: আরোগ্য)
একা বসে আছি হেথায় (3: রোগশয্যায়)
একাকিনী বসে থাকে আপনারে সাজায়ে যতনে (একাকিনী: বিচিত্রিতা)
একাত্তরটি প্রদীপ-শিখা (দিনান্ত: বীথিকা)
একাদশী রজনী (শরতের শুকতারা: কড়ি ও কোমল)
একাধারে তুমিই আকাশ, তুমি নীড় (81: নৈবেদ্য)
এখনো অঙ্কুর যাহা (41: স্ফুলিঙ্গ)
এখনো ঘোর ভাঙে না তোর যে (18: গীতিমাল্য)
এখনো তো বড়ো হই নি আমি (ছোটোবড়ো: শিশু)
এখনো ভাঙে নি ভাঙে নি মেলা (কৃতার্থ: ক্ষণিকা)
এখানে তো বাঁধা পথের (গীতালি)
এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে (66: গীতিমাল্য)
এত বড়ো এ ধরণী মহাসিন্ধু-ঘেরা (মঙ্গল-গীত: কড়ি ও কোমল)
এতটুকু আঁধার যদি (গীতালি)
এতদিন পরে প্রভাতে এসেছ (দুর্দিন: ক্ষণিকা)
এতদিনে বুঝিলাম, এ হৃদয় মরু না (কবি: বীথিকা)
এদের পানে তাকাই আমি (গীতালি)
এবার আমায় ডাকলে দূরে (গীতালি)
এবার চলিনু তবে (বিদায়: কল্পনা)
এবার তোরা আমার যাবার বেলাতে (21: গীতিমাল্য)
এবার নীরব করে দাও (গীতাঞ্জলি)
এবার ভাসিয়ে দিতে হবে আমার (16: গীতিমাল্য)
এবার যে ওই এল সর্বনেশে গো (2: বলাকা)
এবারে ফাল্গুনের দিনে সিন্ধুতীরের কুঞ্জবীথিকায় (26: বলাকা)
এবারের মতো করো শেষ (সমাপন: পূরবী)
এমন ক'দিন কাটে আর (হলাহল: সন্ধ্যাসংগীত)
এমন দিনে তারে বলা যায় (বর্ষার দিনে: মানসী)
এমন মানুষ আছে (42: স্ফুলিঙ্গ)
এমনি করে ঘুরিব দূরে বাহিরে (25: গীতিমাল্য)
এরে ভিখারি সাজায়ে কী রঙ্গ তুমি করিলে (106: গীতিমাল্য)
এল আহ্বান, ওরে তুই ত্বরা কর্ (আসন্ন রাতি: বীথিকা)
এল বেলা পাতা ঝরাবারে (শেষ বেলা: নবজাতক)
এল সন্ধ্যা তিমির বিস্তারি (একাকী: বীথিকা)
এল সে জর্মনির থেকে (ঘরছাড়া: পুনশ্চ)
এসেছি অনাহূত (অকাল ঘুম: শ্যামলী)
এসেছি সুদূর কাল থেকে (আগন্তুক: পরিশেষ)
এসেছিনু দ্বারে ঘনবর্ষণ রাতে (কৃপণা: সানাই)
এসেছিনু নিয়ে শুধু আশা (43: স্ফুলিঙ্গ)
এসেছিল বহু আগে যারা মোর দ্বারে (অনাগতা: বিচিত্রিতা)
এসেছিলে কাঁচা জীবনের (মিলভাঙা: শ্যামলী)
এসেছিলে জীবনের আনন্দ-দূতিকা (42: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
এসেছিলে তবু আস নাই, তাই (দ্বিধা: সানাই)
এসেছে প্রথম যুগে (23: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
এসো আজি সখা বিজন পুলিনে (এসো আজি সখা: কবিতা)
এসো এসো এই বুকে নিবাসে তোমার (জীবন উৎসর্গ: অনুবাদ কবিতা)
এসো এসো ভ্রাতৃগণ! সরল অন্তরে (হোক্ ভারতের জয়!: কবিতা)
এসো মোর কাছে (44: স্ফুলিঙ্গ)
এসো সখি, এসো মোর কাছে (কেন গান শুনাই: সন্ধ্যাসংগীত)
এসো হে এসো, সজল ঘন (গীতাঞ্জলি)
এসো, ছেড়ে এসো, সখী, কুসুমশয়ন (মরীচিকা: কড়ি ও কোমল)
এসো, বসন্ত, এসো আজ তুমি (20: স্মরণ)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023