Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
ত
ত
তখন আকাশতলে ঢেউ তুলেছে (নিরুদ্যম: খেয়া)
তখন আমার অল্প বয়স (হাসির পাথেয়: বনবাণী)
তখন আমার আয়ুর তরণী (পঁয়তাল্লিশ: শেষ সপ্তক)
তখন আমার বয়স ছিল সাত (ছেচল্লিশ: শেষ সপ্তক)
তখন একটা রাত-- উঠেছে সে তড়বড়ি (ঘরছাড়া: সেঁজুতি)
তখন করি নি, নাথ, কোনো আয়োজন (33: নৈবেদ্য)
তখন ছিল যে গভীর রাত্রিবেলা (সার্থক নৈরাশ্য: খেয়া)
তখন তরুণ রবি প্রভাতকালে (অনাদৃত: সোনার তরী)
তখন তারা দৃপ্ত বেগের বিজয়-রথে (বিজয়ী: পূরবী)
তখন নিশীথরাত্রি; গেলে ঘর হতে (4: স্মরণ)
তখন বর্ষণহীন অপরাহ্নমেঘে (পরিচয়: মহুয়া)
তখন বয়স ছিল কাঁচা (উনিশ: শেষ সপ্তক)
তখন বয়স সাত (সাথী: পরিশেষ)
তখন রাত্রি আঁধার হল (আগমন: খেয়া)
তপন-উদয়ে হবে মহিমার ক্ষয় (নতিস্বীকার: কণিকা)
তপনের পানে চেয়ে (100: স্ফুলিঙ্গ)
তপ্ত হাওয়া দিয়েছে আজ (বৈশাখে: খেয়া)
তব অন্তর্ধানপটে হেরি তব রূপ চিরন্তন (অন্তর্ধান: মহুয়া)
তব কন্ঠে বাসা যদি পায় মোর গান (63: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তব কাছে এই মোর শেষ নিবেদন (99: নৈবেদ্য)
তব গানের সুরে হৃদয় মম রাখো হে রাখো ধরে (তব গানের সুরে: গীতালি)
তব চরণের আশা, ওগো মহারাজ (62: নৈবেদ্য)
তব চিত্তগগনের (101: স্ফুলিঙ্গ)
তব জন্মদিবসের দানের উৎসবে (12: শেষ লেখা)
তব জীবনের গ্রন্থখানিতে (19: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তব দক্ষিণ হাতের পরশ (উদ্বৃত্ত: সানাই)
তব নব প্রভাতের রক্তরাগখানি (64: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তব পূজা না আনিলে দণ্ড দিবে তারে (41: নৈবেদ্য)
তব প্রেমে ধন্য তুমি করেছ আমারে (82: নৈবেদ্য)
তব রবিকর আসে কর বাড়াইয়া (29: গীতিমাল্য)
তব সিংহাসনের আসন হতে (গীতাঞ্জলি)
তবু কি ছিল না তব সুখদুঃখ যত (কাব্য: চৈতালি)
তবু মনে রেখো, যদি দূরে যাই চলি (তবু: মানসী)
তবে আমি যাই গো তবে যাই (বিদায়: শিশু)
তবে পরানে ভালোবাসা কেন গো দিলে (গুপ্ত প্রেম: মানসী)
তম্বুরা কাঁধে নিয়ে (খাপছাড়া)
তরঙ্গের বাণী সিন্ধু (102: স্ফুলিঙ্গ)
তরণী বেয়ে শেষে (43: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
তরুণ প্রাণের যুগল মিলনে (44: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
তরুবিলাসী আমাদের এক তরুণ বন্ধু (কুটিরবাসী: বনবাণী)
তরুলতা (নাম্নী - করুণী: মহুয়া)
তলোয়ার থাকে (45: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
তল্লাস করেছিনু, হেথাকার বৃক্ষের (মধুসন্ধায়ী - ২: প্রহাসিনী)
তাঁরি হস্ত হতে নিয়ো তব দুঃখভার (69: নৈবেদ্য)
তাঁহারা দেখিয়াছেন-- বিশ্ব চরাচর (58: নৈবেদ্য)
তাই তোমার আনন্দ আমার 'পর (গীতাঞ্জলি)
তাকিয়ে দেখি পিছে (ভীরু: পরিশেষ)
তার অন্ত নাই গো যে আনন্দে গড়া আমার অঙ্গ (99: গীতিমাল্য)
তারা তোমার নামে বাটের মাঝে (গীতাঞ্জলি)
তারা দিনের বেলা এসেছিল (গীতাঞ্জলি)
তারা সেই ধীরে ধীরে আসিত (আবছায়া: ছবি ও গান)
তারাকদম্বকুসুমান্যবকীর্য দিক্ষু (পরিশিষ্ট ২: রূপান্তর)
তারাগুলি সারারাতি (103: স্ফুলিঙ্গ)
তারার দীপ জ্বালেন যিনি (২৬: লেখন)
তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে (তালগাছ: শিশু ভোলানাথ)
তিন বছরের বিরহিণী জানলাখানি ধরে (বিরহিণী: পূরবী)
তিনকড়ি। তোল্পাড়িয়ে উঠল পাড়া (খাপছাড়া)
তিনটে কাঁচা আম পড়ে ছিল গাছতলায় (কাঁচা আম: আকাশপ্রদীপ)
তীরের পানে চেয়ে থাকি পালের নৌকা ছাড়ি (পালের নৌকা: সেঁজুতি)
তীর্থের যাত্রিণী ও যে, জীবনের পথে (তীর্থযাত্রিণী: সেঁজুতি)
তুই কি ভাবিস, দিনরাত্তির (খেলা-ভোলা: শিশু ভোলানাথ)
তুমি অচিন মানুষ ছিলে গোপন আপন গহন-তলে (অচিন মানুষ: বীথিকা)
তুমি আছ বসি তোমার ঘরের দ্বারে (পথিক: বীথিকা)
তুমি আছ হিমাচল ভারতের অনন্তসঞ্চিত (27: উৼসর্গ)
তুমি আমার আঙিনাতে ফুটিয়ে রাখ ফুল (100: গীতিমাল্য)
তুমি আমার আপন (গীতাঞ্জলি)
তুমি আড়াল পেলে কেমনে (গীতালি)
তুমি এ পার-ও পার কর কে গো (খেয়া: খেয়া)
তুমি এ মনের সৃষ্টি, তাই মনোমাঝে (নারী: চৈতালি)
তুমি একটি ফুলের মতো মণি (অনুবাদ কবিতা)
তুমি একটু কেবল বসতে দিয়ো কাছে (20: গীতিমাল্য)
তুমি এবার আমায় লহো হে নাথ (গীতাঞ্জলি)
তুমি কাছে নাই ব'লে হেরো সখা, তাই (প্রার্থনা: কড়ি ও কোমল)
তুমি কি কেবল ছবি শুধু পটে লিখা (6: বলাকা)
তুমি কেন আসিলে হেথায় (আবার: সন্ধ্যাসংগীত)
তুমি কেমন করে গান কর যে গুণী (গীতাঞ্জলি)
তুমি কোন্ কাননের ফুল (তুমি: কড়ি ও কোমল)
তুমি গল্প জমাতে পার (বিয়াল্লিশ: শেষ সপ্তক)
তুমি গো পঞ্চদশী (পূর্ণা: সানাই)
তুমি জান ওগো অন্তর্যামী (59: গীতিমাল্য)
তুমি তবে এসো নাথ, বোসো শুভক্ষণে (28: নৈবেদ্য)
তুমি দেবে, তুমি মোরে দেবে (12: বলাকা)
তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে (গীতাঞ্জলি)
তুমি নীচে পাঁকে পড়ি ছড়াইছ পাঁক (নিরাপদ নীচতা: কণিকা)
তুমি প্রভাতের শুকতারা (আটাশ: শেষ সপ্তক)
তুমি পড়িতেছ হেসে (গান: চৈতালি)
তুমি বনের পুব পবনের সাথী (বন্দিনী: মহুয়া)
তুমি বল তিনু প্রশ্রয় পায় আমার কাছে (অপরাধী: পুনশ্চ)
তুমি বসন্তের পাখি বনের ছায়ারে (104: স্ফুলিঙ্গ)
তুমি বাঁধছ নূতন বাসা (105: স্ফুলিঙ্গ)
তুমি মোর জীবনের মাঝে (13: স্মরণ)
তুমি মোরে অর্পিয়াছ যত অধিকার (55: নৈবেদ্য)
তুমি মোরে করেছ সম্রাট (প্রেমের অভিষেক: চিত্রা)
তুমি মোরে পার না বুঝিতে (দুর্বোধ: সোনার তরী)
তুমি যখন গান গাহিতে বল (গীতাঞ্জলি)
তুমি যখন চলে গেলে (বিরহ: ক্ষণিকা)
তুমি যত ভার দিয়েছ সে ভার (ভার: খেয়া)
তুমি যদি আমায় ভালো না বাস (তথাপি: ক্ষণিকা)
তুমি যবে গান কর অলৌকিক গীতমূর্তি তব (গীতচ্ছবি: বীথিকা)
তুমি যে এসেছ মোর ভবনে (83: গীতিমাল্য)
তুমি যে কাজ করছ (গীতাঞ্জলি)
তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভ'রে (80: গীতিমাল্য)
তুমি যে তারে দেখ নি চেয়ে (অন্তর্হিতা: পরিশেষ)
তুমি যে তুমিই, ওগো (106: স্ফুলিঙ্গ)
তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে (89: গীতিমাল্য)
তুমি সন্ধ্যার মেঘ শান্ত সুদূর (মানসপ্রতিমা: কল্পনা)
তুমি সর্বাশ্রয়, এ কি শুধু শূন্যকথা (53: নৈবেদ্য)
তুলনায় সমালোচনাতে (রেলেটিভিটি: প্রহাসিনী)
তুলেছিলেম কুসুম তোমার (স্থায়ী-অস্থায়ী: ক্ষণিকা)
তৃণাদপি সুনীচেন তরোরিব সহিষ্ণুনা (মশকমঙ্গলগীতিকা: প্রহাসিনী)
তৃষিত গর্দভ গেল সরোবরতীরে (অল্প জানা ও বেশি জানা: কণিকা)
তোমরা দুজনে একমনা (45: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমরা দুটি পাখি (গানের বাসা: পুনশ্চ)
তোমরা নিশি যাপন করো (বিদায়: ক্ষণিকা)
তোমরা যুগল প্রেমে রচিতেছ যে আশ্রমখানি (35: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমরা রচিলে যারে (জন্মদিন: নবজাতক)
তোমরা হাসিয়া বহিয়া চলিয়া যাও (তোমরা ও আমরা: সোনার তরী)
তোমাকে পাঠালুম আমার লেখা (পত্র: পুনশ্চ)
তোমাতে আমাতে আছে তো প্রভেদ (প্রভেদ: বিচিত্রিতা)
তোমাদের (9: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমাদের এই মিলন-বসন্তে (10: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমাদের জানি, তবু তোমরা যে দূরের মানুষ (29: জন্মদিনে)
তোমাদের দুজনের মাঝে আছে কল্পনার বাধা (বিচ্ছেদ: বীথিকা)
তোমাদের বিয়ে হল ফাগুনের চৌঠা (পরিণয়মঙ্গল: প্রহাসিনী)
তোমাদের যে মিলন হবে (46: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে (গীতালি)
তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে (14: নৈবেদ্য)
তোমার আনন্দ ওই এল দ্বারে (98: গীতিমাল্য)
তোমার আনন্দগানে আমি দিব সুর (আত্মসমর্পণ: সোনার তরী)
তোমার আমার মাঝে ঘন হল কাঁটার বেড়া এ (47: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
তোমার আমার মাঝে হাজার বৎসর (বিদায়: বিচিত্রিতা)
তোমার ইঙ্গিতখানি দেখি নি যখন (40: নৈবেদ্য)
তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে (গীতালি)
তোমার কটি-তটের ধটি (খেলা: শিশু)
তোমার কাছে আমিই দুষ্টু (দুষ্টু: শিশু ভোলানাথ)
তোমার কাছে এ বর মাগি (গীতালি)
তোমার কাছে চাই নি কিছু (কুয়ার ধারে: খেয়া)
তোমার কাছে চাই নে আমি (গীতালি)
তোমার কাছে শান্তি চাব না (69: গীতিমাল্য)
তোমার গ্রন্থ-দানের গ্রন্থি (65: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমার ঘরের সিঁড়ি বেয়ে (কালান্তর: প্রহাসিনী)
তোমার ছুটি নীল আকাশে (ঠাকুরদাদার ছুটি: পলাতকা)
তোমার জন্মদিনে আমার (জন্মদিনে: বীথিকা)
তোমার জীবনধারা (24: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমার তরে সবাই মোরে (ক্ষতিপূরণ: ক্ষণিকা)
তোমার দুটি হাতের সেবা (43: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি (গীতালি)
তোমার দয়া যদি (গীতাঞ্জলি)
তোমার নামের সাথে (46: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমার ন্যায়ের দন্ড প্রত্যেকের করে (70: নৈবেদ্য)
তোমার পতাকা যারে দাও, তারে (20: নৈবেদ্য)
তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি (81: গীতিমাল্য)
তোমার প্রণাম এ যে তারি আভরণ (প্রণাম: পরিশেষ)
তোমার প্রত্যাশা লয়ে আছি প্রিয়তমে (প্রতীক্ষা: মহুয়া)
তোমার প্রেম যে বইতে পারি (গীতাঞ্জলি)
তোমার বনে ফুটেছে শ্বেত করবী (১৫: লেখন)
তোমার বীণার সাথে আমি (বিচ্ছেদ: খেয়া)
তোমার বীণায় কত তার আছে (18: উৼসর্গ)
তোমার বীণায় সব তার বাজে (নীরব তন্ত্রী: চিত্রা)
তোমার ভুবন মর্মে আমার লাগে (গীতালি)
তোমার ভুবন-মাঝে ফিরি মুগ্ধসম (31: নৈবেদ্য)
তোমার মঙ্গলকার্য (107: স্ফুলিঙ্গ)
তোমার মাঝে আমারে পথ (97: গীতিমাল্য)
তোমার মাঠের মাঝে, তব নদীতীরে (বঙ্গলক্ষ্মী: কল্পনা)
তোমার মোহন রূপে (গীতালি)
তোমার যে ছায়া তুমি দিলে আরশিরে (আরশি: বিচিত্রিতা)
তোমার লেখনী যেন ন্যায়দণ্ড ধরে (26: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমার শঙ্খ ধুলায় প'ড়ে (4: বলাকা)
তোমার সকল কথা বল নাই, পার নি বলিতে (10: স্মরণ)
তোমার সঙ্গে আমার মিলন (108: স্ফুলিঙ্গ)
তোমার সম্মুখে এসে, দুর্ভাগিনী, দাঁড়াই যখন (দুর্ভাগিনী: বীথিকা)
তোমার সাথে নিত্য বিরোধ (গীতাঞ্জলি)
তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি (15: শেষ লেখা)
তোমার সোনার থালায় সাজাব (গীতাঞ্জলি)
তোমার স্বপ্নের দ্বারে আমি আছি বসে (প্রতীক্ষা: পরিশেষ)
তোমারি নাম বলব নানা ছলে (32: গীতিমাল্য)
তোমারি রাগিনী জীবনকুঞ্জে (4: নৈবেদ্য)
তোমারে আপন কোণে স্তব্ধ করি যবে (মুক্তরূপ: মহুয়া)
তোমারে আমি কখনো চিনি নাকো (অচেনা: বিচিত্রিতা)
তোমারে করিবে বন্দী নিত্যকাল মৃত্তিকা-শৃঙ্খলে (21: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
তোমারে কি বারবার করেছিনু অপমান (42: বলাকা)
তোমারে ছাড়িয়া যেতে হবে (বাসরঘর: মহুয়া)
তোমারে জননী ধরা (আশীর্বাদী: পরিশেষ)
তোমারে ডাকিনু যবে কুঞ্জবনে (উদাসীন: বীথিকা)
তোমারে দিই নি সুখ, মুক্তির নৈবেদ্য গেনু রাখি (নৈবেদ্য: মহুয়া)
তোমারে দিব না দোষ (মিলন: পরিশেষ)
তোমারে দেখি না যবে মনে হয় আর্ত কল্পনায় (39: রোগশয্যায়)
তোমারে পাছে সহজে বুঝি (4: উৼসর্গ)
তোমারে বলেছে যারা পুত্র হতে প্রিয় (79: নৈবেদ্য)
তোমারে শতধা করি ক্ষুদ্র করি দিয়া (50: নৈবেদ্য)
তোমারে সম্পূর্ণ জানি হেন মিথ্যা কখনো কহি নি (দীনা: মহুয়া)
তোমারে হেরিয়া চোখে (109: স্ফুলিঙ্গ)
তোমারে, প্রিয়ে, হৃদয় দিয়ে (১৬০: লেখন)
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি (অনন্ত প্রেম: মানসী)
তোমায় আমার প্রভু করে রাখি (গীতাঞ্জলি)
তোমায় আমায় মিল হয়েছে কোন্ যুগে এইখানে (শ্রীবিজয়লক্ষ্মী: পরিশেষ)
তোমায় আমায় মিলন হবে ব'লে (52: গীতিমাল্য)
তোমায় আমি দেখি নাকো, শুধু তোমার স্বপ্ন দেখি (স্বপ্ন: পূরবী)
তোমায় খোঁজা শেষ হবে না মোর (গীতাঞ্জলি)
তোমায় চিনি বলে আমি করেছি গরব (6: উৼসর্গ)
তোমায় ছেড়ে দূরে চলার (গীতালি)
তোমায় যখন সাজিয়ে দিলেম দেহ (অদেয়: সানাই)
তোমায় সৃষ্টি করব আমি (গীতালি)
তোরা কেউ পারবি নে গো (ফুল ফোটানো: খেয়া)
তোরা শুনিস নি কি (গীতাঞ্জলি)
তোরে আমি রচিয়াছি রেখায় রেখায় (আলেখ্য: পরিশেষ)
ত্রাসে লাজে নতশিরে নিত্য নিরবধি (56: নৈবেদ্য)
ত্রিলোকেশ্বরের মন্দির (প্রথম পূজা: পুনশ্চ)
ত্রিশরণ মহামন্ত্র যবে (সিয়াম: পরিশেষ)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023