Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
ব
ব
বঁধুয়া, হিয়া 'পর আও রে (6: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
বইছে নদী বালির মধ্যে, শূন্য বিজন মাঠ (রিক্ত: ছড়ার ছবি)
বইল বাতাস (150: স্ফুলিঙ্গ)
বউ কথা কও বউ কথা কও (151: স্ফুলিঙ্গ)
বউ নিয়ে লেগে গেল বকাবকি (খাপছাড়া)
বক্তৃতাটা লেগেছে বেশ (দেশের উন্নতি: মানসী)
বঙ্গের দিগন্ত ছেয়ে বাণীর বাদল (আশীর্বাদ: পরিশেষ)
বচন নাহি তো মুখে (70: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বজাও রে মোহন বাঁশি (10: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
বজ্র কহে, দূরে আমি থাকি যতক্ষণ (প্রত্যক্ষ প্রমাণ: কণিকা)
বজ্র যথা বর্ষণেরে আনে অগ্রসরি (17: স্মরণ)
বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি (গীতাঞ্জলি)
বটে আমি উদ্ধত (খাপছাড়া)
বটের জটায় বাঁধা ছায়াতলে (আতঙ্ক: পরিশেষ)
বণ্নগন্ধগুণোপেতং এতং কুসুমসন্ততিং (পালি-প্রাকৃত কবিতা: রূপান্তর)
বনস্পতি, তুমি যে ভীষণ (ভীষণ: বীথিকা)
বনের পথে পথে বাজিছে বায়ে (73: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বন্দী হয়ে আছ তুমি সুমধুর স্নেহে (সোনার বাঁধন: সোনার তরী)
বন্দী, তোরে কে বেঁধেছে (বন্দী: খেয়া)
বন্ধ হয়ে এল স্রোতের ধারা (সমাপ্তি: খেয়া)
বন্ধন? বন্ধন বটে, সকলি বন্ধন (বন্ধন: সোনার তরী)
বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে (হতভাগ্যের গান: কল্পনা)
বন্ধু, তুমি বন্ধুতার অজস্র অমৃতে (অতুলপ্রসাদ সেন: পরিশেষ)
বন্ধু, তোমরা ফিরে যাও ঘরে ( গুরু গোবিন্দ: কথা)
বর এসেছে বীরের ছাঁদে (খাপছাড়া)
বরষার রাতে জলের আঘাতে (154: স্ফুলিঙ্গ)
বরষে বরষে শিউলিতলায় (155: স্ফুলিঙ্গ)
বরের বাপের বাড়ি (খাপছাড়া)
বর্ষ পরে বর্ষ গেছে চ'লে (14: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
বর্ষণগৌরব তার (156: স্ফুলিঙ্গ)
বর্ষণশান্ত (74: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বর্ষা এলায়েছে তার মেঘময় বেণী (একাল ও সেকাল: মানসী)
বর্ষা নেমেছে প্রান্তরে অনিমন্ত্রণে (পাঁচ: শেষ সপ্তক)
বর্ষার নবীন মেঘ এল ধরণীর পূর্বদ্বারে (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত: পূরবী)
বল তো এই বারের মতো (85: গীতিমাল্য)
বলিয়াছিনু মামারে (খাপছাড়া)
বলেছিনু ‘ভুলিব না’ যবে তব ছলছল আঁখি (কৃতজ্ঞ: পূরবী)
বলো গো বালা, আমারি তুমি (অনুবাদ কবিতা)
বলো, আমার সনে তোমার কী শত্রুতা (গীতালি)
বশীরহাটেতে বাড়ি (খাপছাড়া)
বসন্ত আওল রে (1: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
বসন্ত এসেছে বনে, ফুল ওঠে ফুটি, (স্পষ্টভাষী: কণিকা)
বসন্ত পাঠায় দূত (159: স্ফুলিঙ্গ)
বসন্ত বালক মুখ-ভরা হাসিটি (শীতের বিদায়: শিশু)
বসন্ত যে লেখা লেখে (160: স্ফুলিঙ্গ)
বসন্ত সে কুঁড়ি ফুলের দল (৬: লেখন)
বসন্ত সে যায় তো হেসে, যাবার কালে (বিদায়: সানাই)
বসন্ত, আনো মলয়সমীর (157: স্ফুলিঙ্গ)
বসন্ত, তুমি এসেছ হেথায় (৫৪: লেখন)
বসন্ত, দাও আনি (158: স্ফুলিঙ্গ)
বসন্তপ্রভাতে এক মালতীর ফুল (ফুলের ইতিহাস: শিশু)
বসন্তবায় সন্ন্যাসী হায় (শেষ মধু: মহুয়া)
বসন্তবায়ু,কুসুমকেশর (১৪২: লেখন)
বসন্তে আজ ধরার চিত্ত (55: গীতিমাল্য)
বসন্তের আসরে ঝড় (161: স্ফুলিঙ্গ)
বসন্তের জয়রবে (মাধবী: মহুয়া)
বসন্তের ফুল তোরই (এপ্রিলের ফুল: প্রহাসিনী)
বসন্তের হাওয়া যবে অরণ্য মাতায় (162: স্ফুলিঙ্গ)
বসিয়া প্রভাতকালে সেতারার দুর্গভালে (প্রতিনিধি: কথা)
বসুমতি, কেন তুমি এতই কৃপণা (ভিক্ষা ও উপার্জন: কণিকা)
বসে বসে লিখলেম চিঠি (পত্র: কড়ি ও কোমল)
বসেছি অপরাহ্নে পারের খেয়াঘাটে (বারো: পত্রপুট)
বসেছে আজ রথের তলায় (সুখদুঃখ: ক্ষণিকা)
বস্তুতে রয় রূপের বাঁধন (163: স্ফুলিঙ্গ)
বহি লয়ে অতীতের সকল বেদনা (শেষ: বীথিকা)
বহিছে হাওয়া উতল বেগে (পাঠিকা: বীথিকা)
বহিয়া হালকা বোঝা চলে যায় দিন তার (75: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বহু কোটি যুগ পরে (খাপছাড়া)
বহু জন্মদিনে গাঁথা আমার জীবনে (2: জন্মদিনে)
বহু দিন ধ'রে বহু ক্রোশ দূরে (164: স্ফুলিঙ্গ)
বহু লক্ষ বর্ষ ধরে জ্বলে তারা (প্রাণ: পরিশেষ)
বহুকাল আগে তুমি দিয়েছিলে একগুচ্ছ ধূপ (33: রোগশয্যায়)
বহুদিন কেন তব সহাস্য (18: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
বহুদিন পরে আজি মেঘ গেছে চলে (যোগিয়া: কড়ি ও কোমল)
বহুদিন হল কোন্ ফাল্গুনে (আবির্ভাব: ক্ষণিকা)
বহুরে যা এক করে, বিচিত্রেরে করে যা সরস (21: স্মরণ)
বহে মাঘমাসে শীতের বাতাস (সামান্য ক্ষতি: কথা)
বহ্নি যবে বাঁধা থাকে তরুর মর্মের মাঝখানে (১৬৪: লেখন)
বাঁকাও ভুরু দ্বারে আগল দিয়া (মুক্তপথে: সানাই)
বাঁখারির বেড়া দেওয়া ভূমি; হেথা করি ঘোরাফেরা (মাটি: বীথিকা)
বাঁধা দিলে বাধবে লড়াই (গীতালি)
বাঁশবাগানের গলি দিয়ে মাঠে (প্রশ্ন: আকাশপ্রদীপ)
বাঁশরি আনে আকাশ-বাণী (রেশ: বীথিকা)
বাঁশরি বাজাতে চাহি, বাঁশরি বাজিল কই (মথুরায়: কড়ি ও কোমল)
বাঁশি বলে, মোর কিছু নাহিকো গৌরব (আদিরহস্য: কণিকা)
বাঁশি যখন থামবে ঘরে (দিনাবসান: পরিশেষ)
বাংলাদেশের মানুষ হয়ে (খাপছাড়া)
বাউল বলে খাঁচার মধ্যে (76: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বাক্য তোমার সব লোকে বলে (77: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বাক্যের যে ছন্দোজাল শিখেছি গাঁথিতে (27: আরোগ্য)
বাগানে ওই দুটো গাছে (বিচ্ছেদ: শিশু)
বাঙাল যখন আসে (48: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
বাছা রে মোর বাছা (নির্লিপ্ত: শিশু)
বাছা রে, তোর চক্ষে কেন জল (অপযশ: শিশু)
বাজাও আমারে বাজাও (39: গীতিমাল্য)
বাজিরাও পেশোয়ার অভিষেক হবে (মুক্তি: পুনশ্চ)
বাজিয়েছিলে বীণা তোমার (গীতালি)
বাজে নিশীথের নীরব ছন্দে (78: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বাণী আমার পাগল হাওয়ার (79: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বাণী কহে, তোমারে যখন দেখি, কাজ (পরস্পর: কণিকা)
বাণীর মুরতি গড়ি (9: শেষ লেখা)
বাতাস শুধায়, বলো তো, কমল (165: স্ফুলিঙ্গ)
বাতাসে অশথপাতা পড়িছে খসিয়া (কোনো জাপানি কবিতার ইংরাজি অনুবাদ হইতে: অনূদিত কবিতা)
বাতাসে তাহার প্রথম পাপড়ি (166: স্ফুলিঙ্গ)
বাতাসে নিবিলে দীপ (167: স্ফুলিঙ্গ)
বাতায়নে বসি ওরে হেরি প্রতিদিন (অনন্ত পথে: চৈতালি)
বাদরবরখন নীরদগরজন (14: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
বাদল দিনের প্রথম কদমফুল (দেওয়া-নেওয়া: সানাই)
বাদল-শেষের আবেশ আছে ছুঁয়ে (নীহারিকা: বিচিত্রিতা)
বাদলবেলায় গৃহকোণে (নামকরণ: সানাই)
বাদশার মুখখানা (খাপছাড়া)
বাদশাহের হুকুম (তেত্রিশ: শেষ সপ্তক)
বাবলাশাখারে বলে আম্রশাখা, ভাই (প্রকারভেদ: কণিকা)
বাবা এসে শুধালেন (ছেঁড়া কাগজের ঝুড়ি: পুনশ্চ)
বাবা নাকি বই লেখে সব নিজে (সমালোচক: শিশু)
বাবা যদি রামের মতো (বনবাস: শিশু)
বার বার সখি, বারণ করনু (17: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
বারেক তোমার দুয়ারে দাঁড়ায়ে (মাতার আহ্বান: কল্পনা)
বারেক ভালোবেসে যে জন মজে (অনুবাদ কবিতা)
বালক বয়স ছিল যখন, ছাদের কোণের ঘরে (বালক: পরিশেষ)
বালিশ নেই, সে ঘুমোতে যায় (খাপছাড়া)
বাল্যকাল থেকে পশ্চিম-ভারত (সূচনা: মানসী)
বাসনারে খর্ব করি দাও হে প্রাণেশ (91: নৈবেদ্য)
বাসাখানি গায়ে-লাগা আর্মানি গির্জার (4: ছড়া)
বাহির হইতে দেখো না এমন করে (21: উৼসর্গ)
বাহির হতে বহিয়া আনি (169: স্ফুলিঙ্গ)
বাহির-পথে বিবাগী হিয়া (অবশেষে: মহুয়া)
বাহিরে তুমি নিলে না মোরে, দিবস গেল বয়ে (দিনান্তে: মহুয়া)
বাহিরে বস্তুর বোঝা (170: স্ফুলিঙ্গ)
বাহিরে যার বেশভূষার ছিল না প্রয়োজন (দ্বিধা: বিচিত্রিতা)
বাহিরে যাহারে খুঁজেছিনু দ্বারে দ্বারে (171: স্ফুলিঙ্গ)
বাহিরে সে দুরন্ত আবেগে (নাম্নী - সাগরী: মহুয়া)
বাহিরের আশীর্বাদ (80: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বায়ু চাহে মুক্তি দিতে (168: স্ফুলিঙ্গ)
বিকশি কল্যাণবৃন্তে যুগলের হিয়া (22: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
বিকেলবেলার দিনান্তে মোর (172: স্ফুলিঙ্গ)
বিচলিত কেন মাধবীশাখা (173: স্ফুলিঙ্গ)
বিচার করিয়ো না (বিচার: পরিশেষ)
বিজন রাতে যদি রে তোর (যাত্রাশেষে: বীথিকা)
বিজ্ঞানলক্ষ্মীর প্রিয় পশ্চিম মন্দিরে (জগদীশচন্দ্র বসু: কল্পনা)
বিজ্ঞানাচার্য শ্রীযুক্ত জগদীশচন্দ্র বসু (সংযোজন - উৼসর্গ: উৼসর্গ)
বিদায় দেহো, ক্ষম আমায় ভাই (বিদায়: খেয়া)
বিদায় নিয়ে চলে আসবার বেলা বললেম তাকে (অমৃত: শ্যামলী)
বিদায়-বেলার রবির পানে (81: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বিদায়রথের ধ্বনি (174: স্ফুলিঙ্গ)
বিদেশমুখো মন যে আমার কোন্ বাউলের চেলা (প্রবাসে: ছড়ার ছবি)
বিদেশে অচেনা ফুল পথিক কবিরে ডেকে কহে (১০৩: লেখন)
বিদেশে ওই সৌধশিখর-'পরে (প্রচ্ছন্না: মহুয়া)
বিদ্রূপবাণ উদ্যত করি (শান্ত: পরিশেষ)
বিধাতা দিলেন মান (175: স্ফুলিঙ্গ)
বিধাতা যেদিন মোর মন (চাবি: পূরবী)
বিধি যেদিন ক্ষান্ত দিলেন (হারাধন: খেয়া)
বিনুর বয়স তেইশ তখন, রোগে ধরল তারে (ফাঁকি: পলাতকা)
বিপদে মোরে রক্ষা করো (গীতাঞ্জলি)
বিপুল গভীর মধুর মন্দ্রে (বিশ্বনৃত্য: সোনার তরী)
বিপুল প্রস্তরপিণ্ড ভূস্তরের কণ্ঠ রুদ্ধ করি (82: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি (10: জন্মদিনে)
বিপ্র কহে, রমণী মোর (রাজবিচার: কথা)
বিবশ দিন, বিরস কাজ (বিজয়ী: মহুয়া)
বিবাহের পঞ্চম বরষে (8: শেষ লেখা)
বিমল আলোকে আকাশ সাজিবে (176: স্ফুলিঙ্গ)
বিরক্ত আমার মন কিংশুকের এত গর্ব দেখি (মহুয়া: মহুয়া)
বিরল তোমার ভবনখানি (কল্যাণী: ক্ষণিকা)
বিরহপ্রদীপে জ্বলুক দিবসরাতি (৬৭: লেখন)
বিরহবৎসর-পরে মিলনের বীণা (সংযোজন - ৮: উৼসর্গ)
বিরহী গগন ধরণীর কাছে (83: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বিরাট মানবচিত্তে অকথিত (25: আরোগ্য)
বিরাট সৃষ্টির ক্ষেত্রে (9: আরোগ্য)
বিরাম কাজেরই অন্গ এক সাথে গাঁথা (বিরাম: কণিকা)
বিলম্বে উঠেছ তুমি কৃষ্ণপক্ষশশী (৩২: লেখন)
বিলম্বে এসেছ, রুদ্ধ এবে দ্বার (দুঃসময়: চিত্রা)
বিশুদাদা-- দীর্ঘবপু, দৃঢ়বাহু, দুঃসহ কর্তব্যে নাহি বাধা, (20: আরোগ্য)
বিশ্ব যখন নিদ্রামগন (গীতাঞ্জলি)
বিশ্ব-পানে বাহির হবে (আশীর্বাদ: পরিশেষ)
বিশ্বজগৎ যখন করে কাজ (প্রবীণ: নবজাতক)
বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ (গীতালি)
বিশ্বধরণীর এই বিপুল কুলায় (27: জন্মদিনে)
বিশ্বলক্ষ্মী (সাঁইত্রিশ: শেষ সপ্তক)
বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো (গীতাঞ্জলি)
বিশ্বামিত্র, বিচিত্র এ লীলা (অনুবাদ কবিতা)
বিশ্বের আরোগ্যলক্ষ্মী জীবনের অন্তঃপুরে যাঁর (ভূমিকা: রোগশয্যায়)
বিশ্বের আলোকলুপ্ত তিমিরের অন্তরালে এল (1: প্রান্তিক)
বিশ্বের বিপুল বস্তুরাশি (16: বলাকা)
বিশ্বের হৃদয়-মাঝে (177: স্ফুলিঙ্গ)
বিস্তারিয়া ঊর্মিমালা (প্রকৃতির খেদ - প্রথম পাঠ: কবিতা)
বিস্তারিয়া ঊর্মিমালা, সুকুমারী শৈলবালা (প্রকৃতির খেদ - দ্বিতীয় পাঠ: কবিতা)
বিস্মৃত যুগে গুহাবাসীদের মন (84: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বিড়ালে মাছেতে হল সখ্য (খাপছাড়া)
বীর কহে, হে সংসার, হায় রে পৃথিবী (সজ্ঞান আত্মবিসর্জন: কণিকা)
বুঝি রে (মাতাল: ছবি ও গান)
বুঝিলাম, এ মিলন ঝড়ের মিলন (ব্যর্থ মিলন: বীথিকা)
বুঝেছি আমার নিশার স্বপন (ভুল-ভাঙা: মানসী)
বুঝেছি গো বুঝেছি সজনি (অসহ্য ভালবাসা: সন্ধ্যাসংগীত)
বুঝেছি বুঝেছি, সখা, কেন হাহাকার (ক্ষুদ্র আমি: কড়ি ও কোমল)
বুদ্ধির আকাশ যবে সত্যে সমুজ্জ্বল (178: স্ফুলিঙ্গ)
বুদ্বুদ সে তো বদ্ধ আপন ঘেরে (৬৬: লেখন)
বৃক্ষ সে তো আধুনিক, পুষ্প সেই অতি পুরাতন (৯০: লেখন)
বৃথা এ ক্রন্দন (নিষ্ফল কামনা: মানসী)
বৃথা এ বিড়ম্বনা (মায়া: মানসী)
বৃথা চেষ্টা রাখি দাও (অসময়: চৈতালি)
বৃন্ত হতে ছিন্ন করি শুভ্র কমলগুলি (গীতালি)
বৃষ্টি কোথায় নুকিয়ে বেড়ায় (দুই আমি: শিশু ভোলানাথ)
বেঁচেছিল, হেসে হেসে (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৭: অনূদিত কবিতা)
বেছে লব সব-সেরা (179: স্ফুলিঙ্গ)
বেঠিক পথের পথিক আমার (বেঠিক পথের পথিক: পূরবী)
বেঠিকানা তব (গরঠিকানি: প্রহাসিনী)
বেণীর মোটরখানা (খাপছাড়া)
বেদনা দিবে যত (180: স্ফুলিঙ্গ)
বেদনার অশ্রু-ঊর্মিগুলি (181: স্ফুলিঙ্গ)
বেদনায় সারা মন (খাপছাড়া)
বেলকুঁড়ি-গাঁথা মালা (প্রত্যুত্তর: বীথিকা)
বেলা আটটার কমে (খাপছাড়া)
বেলা দ্বিপ্রহর (মধ্যাহ্ন: চৈতালি)
বেলা যে পড়ে এল, জলকে চল্ (বধূ: মানসী)
বেলা হয়ে গেল, তোমার জানালা-'পরে (জানালায়: সানাই)
বেসুর বাজে রে (58: গীতিমাল্য)
বেড়ার মধ্যে একটি আমের গাছে (তালগাছ: ছড়ার ছবি)
বৈকালবেলা ফসল-ফুরানো (অসময়: সানাই)
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি, সে আমার নয় (30: নৈবেদ্য)
বৈশাখী ঝড় যতই আঘাত হানে (সুসময়: পরিশেষ)
বৈশাখেতে তপ্ত বাতাস মাতে (আছি: পরিশেষ)
বৈশাখের বেলফুল (67: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
বোলতা কহিল, এ যে ক্ষুদ্র মউচাক (হাতে-কলমে: কণিকা)
বোলো তারে, বোলো (অসমাপ্ত: মহুয়া)
ব্যঙ্গসুনিপুণা (নাম্নী - নাগরী: মহুয়া)
ব্যথা বড়ো বাজিয়াছে প্রাণে (সন্ধ্যা: সন্ধ্যাসংগীত)
ব্যথাক্ষত মোর প্রাণ লয়ে তব ঘরে (শুশ্রূষা: চৈতালি)
ব্যথার বেশে এল আমার দ্বারে (গীতালি)
ব্যাকুল নয়ন মোর, অস্তমান রবি (বিচ্ছেদ: মানসী)
ব্রিজটার প্ল্যান দিল (খাপছাড়া)
বড়ো কাজ নিজে বহে (152: স্ফুলিঙ্গ)
বড়োই সহজ (153: স্ফুলিঙ্গ)
বড়োই সহজ (71: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বড়োর দলে নাইবা হলে গণ্য (72: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
বয়স আমার বুঝি হয়তো তখন হবে বারো (19: জন্মদিনে)
বয়স আমার হবে তিরিশ (রাজমিস্ত্রী: শিশু ভোলানাথ)
বয়স ছিল আট (আসল: পলাতকা)
বয়স ছিল কাঁচা (পরিচয়: সানাই)
বয়স তখন ছিল কাঁচা; হালকা দেহখানা (বালক: ছড়ার ছবি)
বয়স বিংশতি হবে, শীর্ণ তনু তার (স্নেহদৃশ্য: চৈতালি)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023