Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
প
প
পঁচিশে বৈশাখ চলেছে (তেতাল্লিশ: শেষ সপ্তক)
পউষ প্রখর শীতে জর্জর, ঝিল্লিমুখর রাতি (সিন্ধুপারে: চিত্রা)
পউষের পাতা-ঝরা তপোবনে (13: বলাকা)
পক্ষে বহিয়া অসীম কালের বার্তা (বাণী: বীথিকা)
পঞ্চনদীর তীরে (বন্দী বীর: কথা)
পঞ্চশরে দগ্ধ করে করেছ একি সন্ন্যাসী (মদনভস্মের পর: কল্পনা)
পঞ্চাশোর্ধ্বে বনে যাবে (শাস্ত্র: ক্ষণিকা)
পণ্ডিত কুমিরকে (খাপছাড়া)
পতিত ক্ষেতের ধূসরিত ভূমে (59: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
পতিত ভারতে তুমি কোন্ জাগরণে (63: নৈবেদ্য)
পত্র দিল পাঠান কেসর খাঁ'রে (হোরিখেলা: কথা)
পথ চেয়ে তো কাটল নিশি (জাগরণ: খেয়া)
পথ চেয়ে যে কেটে গেল (গীতালি)
পথ দিয়ে কে যায় গো চলে (গীতালি)
পথ বাকি আর নাই তো আমার, চলে এলাম একা (অপরিচিতা: পূরবী)
পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি (পথের বাঁধন: মহুয়া)
পথিক আমি (চৌত্রিশ: শেষ সপ্তক)
পথিক ওগো পথিক, যাবে তুমি (পথিক: খেয়া)
পথিক দেখেছি আমি পুরাণে-কীর্তিত কত দেশ (16: প্রান্তিক)
পথে পথে অরণ্যে পর্বতে (60: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
পথে পথেই বাসা বাঁধি (গীতালি)
পথে যতদিন ছিনু ততদিন অনেকের সনে দেখা (সমাপ্তি: ক্ষণিকা)
পথে যবে চলি মোর ছায়া পড়ে লুটায়ে (56: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
পথে যেতে যেতে হল (61: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
পথে হল দেরি, ঝরে গেল চেরি (৪৭: লেখন)
পথের ধারে অশথতলে (খেলা: কড়ি ও কোমল)
পথের নেশা আমায় লেগেছিল (পথের শেষ: খেয়া)
পথের পথিক করেছ আমায় (41: উৼসর্গ)
পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয় (৭৭: লেখন)
পথের শেষে নিবিয়া আসে আলো (রাতের দান: বীথিকা)
পথের সাথি, নমি বারম্বার (গীতালি)
পদ্মা কোথায় চলেছে দূর আকাশের তলায় (কোপাই: পুনশ্চ)
পদ্মাসনার সাধনাতে দুয়ার থাকে বন্ধ (ধ্যানভঙ্গ: প্রহাসিনী)
পদ্মের পাতা পেতে আছে অঞ্জলি (130: স্ফুলিঙ্গ)
পবন দিগন্তের দুয়ার নাড়ে (বরযাত্রা: মহুয়া)
পরজন্ম সত্য হলে (কর্মফল: ক্ষণিকা)
পরবাসী চলে এসো ঘরে (প্রবাসী: পরিশেষ)
পরম আত্মীয় বলে যারে মনে মানি (ক্ষণমিলন: চৈতালি)
পরম সুন্দর (2: আরোগ্য)
পরমস্নেহাস্পদ (উৎসর্গ: নদী)
পরান কহিছে ধীরে-- হে মৃত্যু মধুর (মৃত্যুমাধুরী: চৈতালি)
পরিচিত সীমানার (131: স্ফুলিঙ্গ)
পরিপূর্ণ বরষায় আছি তব ভরসায় (শ্রাবণের পত্র: মানসী)
পর্বতমালা আকাশের পানে চাহিয়া না কহে কথা (৬০: লেখন)
পর্বতের অন্য প্রান্তে ঝর্ঝরিয়া ঝরে রাত্রিদিন (বিদ্রোহী: বীথিকা)
পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাগুনদিনের (11: আরোগ্য)
পশুর কঙ্কাল ওই মাঠের পথের এক পাশে (কঙ্কাল: পূরবী)
পশ্চাতের নিত্যসহচর, অকৃতার্থ হে অতীত (5: প্রান্তিক)
পশ্চিম দিকের প্রান্তে ম্লায়মান রবি (12: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
পশ্চিমে ডুবেছে ইন্দু, সম্মুখে উদার সিন্ধু (যোগী: ছবি ও গান)
পশ্চিমে বাগান বন চষা-খেত (খোয়াই: পুনশ্চ)
পশ্চিমে রবির দিন (132: স্ফুলিঙ্গ)
পশ্চিমে শহর (স্মৃতি: পুনশ্চ)
পশ্চিমের দিক্সীমায় দিনশেষের আলো (আবেদন: বীথিকা)
পসারিনী, ওগো পসারিনী (পসারিনী: বিচিত্রিতা)
পাঁচদিন ভাত নেই, দুধ একরত্তি (খাপছাড়া)
পাঁচিলের এধারে (পঁচিশ: শেষ সপ্তক)
পাকা চুল মোর চেয়ে এত মান্য পায় (প্রবীণ ও নবীন: কণিকা)
পাকুড়তলির মাঠে (ঢাকিরা ঢাক বাজায় খালে বিলে: আকাশপ্রদীপ)
পাখি বলে ‘আমি চলিলাম’ (শীত: শিশু)
পাখি যবে গাহে গান (133: স্ফুলিঙ্গ)
পাখি, তোর সুর ভুলিস নে (সংযোজন - ২: রোগশয্যায়)
পাখিওয়ালা বলে (খাপছাড়া)
পাখিরে দিয়েছ গান, গায় সেই গান (28: বলাকা)
পাগল বসন্তদিন কতবার অতিথির বেশে (19: স্মরণ)
পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি (7: উৼসর্গ)
পাছে দেখি তুমি আস নি, তাই (অনুমান: খেয়া)
পাঠশালে হাই তোলে (খাপছাড়া)
পাঠাইলে আজি মৃত্যুর দূত (18: নৈবেদ্য)
পাঠানেরা যবে বাঁধিয়া আনিল (প্রার্থনাতীত দান: কথা)
পাঠালে এ যে আমসত্ত্ব (44: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
পাতালে বলিরাজার যত বলীরামরা (খাপছাড়া)
পাতায় পাতায় দুলিছে শিশির (অনুবাদ কবিতা)
পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে (গীতালি)
পাবনায় বাড়ি হবে (খাপছাড়া)
পার কি বলিতে কেহ (কবিতা)
পারবি না কি যোগ দিতে (গীতাঞ্জলি)
পারের ঘাটা পাঠালো তরী ছায়ার পাল তুলে (অবসান: পূরবী)
পারের তরীর পালের হাওয়ার পিছে (১১৩: লেখন)
পাশ দিয়ে গেল চলি চকিতের প্রায় (অঞ্চলের বাতাস: কড়ি ও কোমল)
পাষাণ-হৃদয়ে কেন সঁপিনু হৃদয় (কবিতা)
পাষাণে পাষাণে তব শিখরে শিখরে (135: স্ফুলিঙ্গ)
পাষাণে-বাঁধা কঠোর পথ (ছন্দোমাধুরী: বীথিকা)
পাহাড়ের নীলে আর দিগন্তের নীলে (14: জন্মদিনে)
পাড়াতে এসেছে এক (খাপছাড়া)
পাড়ায় আছে ক্লাব (একত্রিশ: শেষ সপ্তক)
পাড়ায় কোথাও যদি কোনো মৌচাকে (মধুসন্ধায়ী - ১: প্রহাসিনী)
পায়ে চলার বেগে (134: স্ফুলিঙ্গ)
পিতা নোহসি (বেদ: সংহিতা ও উপনিষৼ: রূপান্তর)
পিলসুজের উপর পিতলের প্রদীপ (বত্রিশ: শেষ সপ্তক)
পিয়র্সন কয়েক জোড়া সবুজরঙের বিদেশী পাখি আশ্রমে ছেড়ে দিয়েছিলেন (পরদেশী: বনবাণী)
পুঁথি-কাটা ওই পোকা (১০৪: লেখন)
পুজোর ছুটি আসে যখন (দূর: শিশু ভোলানাথ)
পুণ্য নগরে রঘুনাথ রাও (বিচারক: কথা)
পুণ্যধারার অভিষেক বারি (62: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
পুণ্যলোভীর নাই হল ভিড় (ভাঙা-মন্দির: পূরবী)
পুরাণে বলেছে (বরণ: মহুয়া)
পুরাতন বৎসরের জীর্ণক্লান্ত রাত্রি (45: বলাকা)
পুরানো কালের কলম লইয়া হাতে (136: স্ফুলিঙ্গ)
পুরানো মাঝে যা-কিছু ছিল (১২৩: লেখন)
পুরুষের পক্ষে সব তন্ত্রমন্ত্র মিছে (নারীর কর্তব্য: প্রহাসিনী)
পুষ্প ছিল বৃক্ষশাখে, হে নারী, তোমার অপেক্ষায় (পুষ্প: বিচিত্রিতা)
পুষ্প দিয়ে মার যারে (গীতালি)
পুষ্পের মুকুল (137: স্ফুলিঙ্গ)
পূণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে (বঙ্গমাতা: চৈতালি)
পূর্ণ করি নারী তার জীবনের থালি (বাধা: বীথিকা)
পূর্ণ করি মহাকাল পূর্ণ করি অনন্ত গগন (মহাস্বপ্ন: প্রভাতসংগীত)
পূর্ণ হয়েছে বিচ্ছেদ, যবে ভাবিনু মনে (অসম্ভব: সানাই)
পূর্ণতা আসুক আজি তোমাদের তরুণ জীবনে (5: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
পূর্ণতার সাধনায় বনস্পতি চাহে ঊর্ধ্বপানে (বনস্পতি: পূরবী)
পূর্বযুগে, ভাগীরথী, তোমার চরণে দিল আনি (ভাগীরথী: সেঁজুতি)
পূর্বের দিগন্তমূলে (17: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
পৃথিবী জুড়িয়া বেজেছে বিষাণ (আহ্বানগীত: কড়ি ও কোমল)
পেঁচা রাষ্ট্র করি দেয় পেলে কোনো ছুতা (শত্রুতাগৌরব: কণিকা)
পেঁচোটাকে মাসি তার (খাপছাড়া)
পেন্সিল টেনেছিনু হপ্তায় সাতদিন (খাপছাড়া)
পেয়েছি ছুটি বিদায় দেহ ভাই (26: গীতিমাল্য)
পেয়েছি যে-সব ধন (138: স্ফুলিঙ্গ)
পোড়ো বাড়ি শূন্য দালান (24: জন্মদিনে)
পৌরপথের বিরহী তরুর কানে (১৫১: লেখন)
প্রখর মধ্যাহ্নতাপে প্রান্তর ব্যাপিয়া কাঁপে (কুহুধ্বনি: মানসী)
প্রচ্ছন্ন দাক্ষিণ্যভারে চিত্ত তার নত (নাম্নী - কাজলী: মহুয়া)
প্রজাপতি পায় অবকাশ (১০৮: লেখন)
প্রজাপতি যাঁদের সাথে (নিমন্ত্রণ: প্রহাসিনী)
প্রজাপতি সেতো বরষ না গণে (The butterfly does not count years) (৩: লেখন)
প্রণাম আমি পাঠানু গানে (প্রণতি: বীথিকা)
প্রতি অঙ্গ কাঁদে তব প্রতি অঙ্গ-তরে (দেহের মিলন: কড়ি ও কোমল)
প্রতি সন্ধ্যায় নব অধ্যায় (দীপিকা: পরিশেষ)
প্রতিকূল বায়ুভরে, ঊর্মিময় সিন্ধু-'পরে (বিচ্ছেদ: অনুবাদ কবিতা)
প্রতিদিন আমি হে জীবনস্বামী (1: নৈবেদ্য)
প্রতিদিন তব গাথা (19: নৈবেদ্য)
প্রতিদিন নদীস্রোতে পুষ্পপত্র করি অর্ঘ্য দান (প্রাণগঙ্গা: পূরবী)
প্রতিদিন প্রাতে শুধু গুন গুন গান (কল্পনা-মধুপ: কড়ি ও কোমল)
প্রত্যহ প্রভাতকালে ভক্ত এ কুকুর (14: আরোগ্য)
প্রত্যুষে দেখিনু আজ নির্মল আলোকে (24: রোগশয্যায়)
প্রথম আলোর আভাস লাগিল গগনে (139: স্ফুলিঙ্গ)
প্রথম তোমাকে দেখেছি তোমার (সম্পূর্ণ: সানাই)
প্রথম দিনের সূর্য (13: শেষ লেখা)
প্রথম পঞ্চাশ বর্ষ রচি দিক প্রথম সোপান (আশীর্বাদ: পরিশেষ)
প্রথম পাতাখানি মেলেছে শতদল (1: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
প্রথম মিলনদিন, সে কি হবে নিবিড় আষাঢ়ে (লগ্ন: মহুয়া)
প্রথম যুগের উদয়দিগঙ্গনে (উদ্বোধন: নবজাতক)
প্রথম শীতের মাসে (শীতে ও বসন্তে: চিত্রা)
প্রথম সৃষ্টির ছন্দখানি (নাম্নী - নন্দিনী: মহুয়া)
প্রথমে আশাহত হয়েছিনু (অনুবাদ কবিতা)
প্রদীপ থাকে সারাটা দিন (63: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্রদীপ যখন নিবেছিল (অন্তর্হিতা: পূরবী)
প্রদোষের দেশে (64: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্রবাসের দিন মোর পরিপূর্ণ করি দিলে, নারী (অতিথি: পূরবী)
প্রভাত-আলোরে বিদ্রূপ করে ও কি (১৭০: লেখন)
প্রভাতরবির ছবি আঁকে ধরা (140: স্ফুলিঙ্গ)
প্রভাতে একটি দীর্ঘশ্বাস (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৪: অনূদিত কবিতা)
প্রভাতে প্রভাতে পাই আলোকের প্রসন্ন পরশে (32: রোগশয্যায়)
প্রভাতে যখন শঙ্খ উঠেছিল বাজি (38: নৈবেদ্য)
প্রভাতের 'পরে দক্ষিণ করে (65: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্রভাতের ফুল ফুটিয়া উঠুক (141: স্ফুলিঙ্গ)
প্রভু (নমস্কার: বীথিকা)
প্রভু তোমা লাগি আঁখি জাগে (গীতাঞ্জলি)
প্রভু আমার, প্রিয় আমার, পরমধন হে (গীতালি)
প্রভু বুদ্ধ লাগি আমি ভিক্ষা মাগি (শ্রেষ্ঠ ভিক্ষা: কথা)
প্রভু, আজি তোমার দক্ষিণ হাত (গীতাঞ্জলি)
প্রভু, তুমি পূজনীয় (জলপাত্র: পরিশেষ)
প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে (51: গীতিমাল্য)
প্রভুগৃহ হতে আসিলে যেদিন (গীতাঞ্জলি)
প্রভেদেরে মানো যদি ঐক্য পাবে তবে (১৭২: লেখন)
প্রহর-খানেক রাত হয়েছে শুধু (বিবাহ: কথা)
প্রহরিষ্যন্ প্রিয়ং ব্রূয়াৼ (মহাভারত। মনুসংহিতা: রূপান্তর)
প্রাইমারি ইস্কুলে (খাপছাড়া)
প্রাঙ্গণে নামল অকালসন্ধ্যার ছায়া (চিররূপের বাণী: পুনশ্চ)
প্রাঙ্গণে মোর শিরীষশাখায় ফাগুন মাসে (প্রত্যাশা: মহুয়া)
প্রাচীরের ছিদ্রে এক নামগোত্রহীন (উদারচরিতানাম্: কণিকা)
প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে (28: গীতিমাল্য)
প্রাণ-ধারণের বোঝাখানা বাঁধা পিঠের 'পরে (দেশান্তরী: ছড়ার ছবি)
প্রাণমন দিয়ে ভালোবাসিয়াছে (পূর্বকালে: মানসী)
প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে (36: গীতিমাল্য)
প্রাণে গান নাই, মিছে তাই ফিরিনু যে (93: গীতিমাল্য)
প্রাণের সাধন কবে নিবেদন (অনাবৃষ্টি: সানাই)
প্রাসাদভবনে নীচের তলায় (গোধূলি: বীথিকা)
প্রায় ত্রিশ বছর হল শান্তিনিকেতনের শালবীথিকায় (শাল: বনবাণী)
প্রিয়ার দৌত্যের পথে (67: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্রেম এসেছিল, চলে গেল সে যে খুলি দ্বার (3: স্মরণ)
প্রেম কহে, হে বৈরাগ্য, তব ধর্ম মিছে (অনুরাগ ও বৈরাগ্য: কণিকা)
প্রেমে প্রাণে গানে গন্ধে (গীতাঞ্জলি)
প্রেমের আদিম জ্যোতি আকাশে সঞ্চরে (142: স্ফুলিঙ্গ)
প্রেমের আনন্দ থাকে (143: স্ফুলিঙ্গ)
প্রেমের দূতকে পাঠাবে নাথ কবে (গীতাঞ্জলি)
প্রেমের প্রাণে সইবে কেমন করে (গীতালি)
প্রেমের হাতে ধরা দেব (গীতাঞ্জলি)
প্রেয়সী মোর পুপে (68: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্রয়াগে যেখানে গঙ্গা যমুনা (66: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
প্লাটিনমের আঙটির মাঝখানে যেন হীরে (সুন্দর: পুনশ্চ)
পড়িতেছিলাম গ্রন্থ বসিয়া একেলা (পূর্ণিমা: চিত্রা)
পড়েছি আজ রেখার মায়ায় (ষোলো: শেষ সপ্তক)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023