Home
**Artists**
Verses
Songs
Novels
Stories
Plays
Essays
Others
Tagore's Biography
Contact Us
Acknowledgement
Privacy Statement
Terms of Use
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023
Home
Verses
বর্ণানুক্রমিক সূচী
আ
আ
আঁখি চাহে তব মুখ-পানে (ছায়া: মহুয়া)
আঁখি পানে যবে আঁখি তুলি (অনুবাদ কবিতা)
আঁধার আসিতে রজনীর দীপ (15: নৈবেদ্য)
আঁধার একেরে দেখে একাকার ক'রে (১৭৪: লেখন)
আঁধার নিশার (23: স্ফুলিঙ্গ)
আঁধার রাতি জ্বেলেছে বাতি (14: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আঁধার সে যেন বিরহিণী বধূ (২৯: লেখন)
আঁধারে আবৃত ঘন সংশয় (11: নৈবেদ্য)
আঁধারে ডুবিয়া ছিল যে জগৎ (15: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আঁধারে প্রচ্ছন্ন ঘন বনে (পদধ্বনি: পূরবী)
আঁধারের লীলা আকাশে আলোক-লেখায় (16: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আইডিয়াল নিয়ে থাকে, নাহি চড়ে হাঁড়ি (খাপছাড়া)
আকর্ষণগুণে প্রেম এক ক'রে তোলে (৭৫: লেখন)
আকাশ আজিকে নির্মলতম নীল (আশ্বিনে: বীথিকা)
আকাশ কভু পাতে না ফাঁদ (১৬৮: লেখন)
আকাশ ধরারে বাহুতে বেড়িয়া রাখে (১৬: লেখন)
আকাশ নিঠুর, বাতাস নীরস (8: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আকাশ ভেঙে বৃষ্টি পড়ে (ঝড়: খেয়া)
আকাশ-ভরা তারার মাঝে আমার তারা কই (তারা: পূরবী)
আকাশ-সিন্ধু-মাঝে এক ঠাঁই (15: উৼসর্গ)
আকাশতলে উঠল ফুটে (গীতাঞ্জলি)
আকাশে ঈশানকোণে মসীপুঞ্জ মেঘ (শেষ অভিসার: সানাই)
আকাশে উঠিল বাতাস, তবুও নোঙর রহিল পাঁকে (৩৩: লেখন)
আকাশে চেয়ে আলোক-বর (23: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আকাশে চেয়ে দেখি (ছাব্বিশ: শেষ সপ্তক)
আকাশে ছড়ায়ে বাণী (16: স্ফুলিঙ্গ)
আকাশে তো আমি রাখি নাই, মোর (৫৬: লেখন)
আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায় ও কে (108: গীতিমাল্য)
আকাশে বাতাসে ভাসে (9: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আকাশে মন কেন তাকায় ফলের আশা পুষি (১০৫: লেখন)
আকাশে যুগল তারা (17: স্ফুলিঙ্গ)
আকাশে সোনার মেঘ (18: স্ফুলিঙ্গ)
আকাশের আলো মাটির তলায় (19: স্ফুলিঙ্গ)
আকাশের চুম্বনবৃষ্টিরে (20: স্ফুলিঙ্গ)
আকাশের তারায় তারায় বিধাতার যে হাসিটি জ্বলে (৫৮: লেখন)
আকাশের দুই দিক হতে (ক্ষণিক মিলন: কড়ি ও কোমল)
আকাশের দূরত্ব যে, চোখে তারে দূর বলে জানি (প্রলয়: বীথিকা)
আকাশের নীল বনের শ্যামলে চায় (৩৪: লেখন)
আকাশের বাণী বাজে (10: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আগা বলে, আমি বড়ো, তুমি ছোটো লোক (মূল: কণিকা)
আগুন জ্বলিত যবে (21: স্ফুলিঙ্গ)
আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে (গীতালি)
আগে খোঁড়া করে দিয়ে পরে লও পিঠে (১৭৯: লেখন)
আগে যেথায় ভিড় জমত (11: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আঘাত করে নিলে জিনে (গীতালি)
আঘাতসংঘাত-মাঝে দাঁড়াইনু আসি (47: নৈবেদ্য)
আচ্ছাদন হতে (প্রকাশ: মহুয়া)
আছি আমি বিন্দুরূপে, হে অন্তরযামী (22: উৼসর্গ)
আছে আমার হৃদয় আছে ভরে (গীতাঞ্জলি)
আছে, আছে স্থান (যাত্রী: ক্ষণিকা)
আজ ধানের খেতে রৌদ্রছায়ায় (গীতাঞ্জলি)
আজ আমার প্রণতি গ্রহণ করো, পৃথিবী (তিন: পত্রপুট)
আজ আমি কথা কহিব না (সমাপন: প্রভাতসংগীত)
আজ এ মনের কোন্ সীমানায় (মায়া: সানাই)
আজ এই দিনের শেষে (32: বলাকা)
আজ এই বাদলার দিন (বিচ্ছেদ: পুনশ্চ)
আজ একেলা বসিয়া, আকাশে চাহিয়া (জাগ্রত স্বপ্ন: ছবি ও গান)
আজ কি তপন তুমি যাবে অস্তাচলে (অস্তমান রবি: কড়ি ও কোমল)
আজ কিছু করিব না আর (স্মৃতি-প্রতিমা: ছবি ও গান)
আজ কোনো কাজ নয়-- সব ফেলে দিয়ে (মানসসুন্দরী: সোনার তরী)
আজ গড়ি খেলাঘর (22: স্ফুলিঙ্গ)
আজ জ্যোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে (86: গীতিমাল্য)
আজ তুমি কবি শুধু, নহ আর কেহ (কালিদাসের প্রতি: চৈতালি)
আজ তুমি ছোটো বটে, যার সঙ্গে গাঁঠছড়া বাঁধা (প্রকাশিতা: বিচিত্রিতা)
আজ পুরবে প্রথম নয়ন মেলিতে (টিকা: খেয়া)
আজ প্রথম ফুলের পাব প্রসাদখানি (2: গীতিমাল্য)
আজ প্রভাতের আকাশটি এই (35: বলাকা)
আজ ফুল ফুটেছে মোর আসনের (109: গীতিমাল্য)
আজ বরষার রূপ হেরি (গীতাঞ্জলি)
আজ বসন্তে বিশ্বখাতায় (অতিবাদ: ক্ষণিকা)
আজ বারি ঝরে ঝর ঝর (গীতাঞ্জলি)
আজ বিকালে কোকিল ডাকে (কোকিল: খেয়া)
আজ বুকের বসন ছিঁড়ে ফেলে (বিকাশ: খেয়া)
আজ ভাবি মনে-মনে, তাহারে কি জানি (আমি: পরিশেষ)
আজ মনে হয় সকলেরই মাঝে (13: উৼসর্গ)
আজ মম জন্মদিন। সদ্যই প্রাণের প্রান্তপথে (জন্মদিন: সেঁজুতি)
আজ শরতের আলোয় এই যে চেয়ে দেখি (তেইশ: শেষ সপ্তক)
আজ হল রবিবার, খুব মোটা বহরের (9: ছড়া)
আজকে আমার বেড়া-দেওয়া বাগানে (সম্বরণ: ক্ষণিকা)
আজকে আমি কতদূর যে (পথহারা: শিশু ভোলানাথ)
আজি কোন্ ধন হতে বিশ্ব আমারে (প্রার্থনা: চৈতালি)
আজি আষাঢ়ের মেঘলা আকাশে (মানসী: সানাই)
আজি উন্মাদ মধুনিশি ওগো (চৈত্ররজনী: কল্পনা)
আজি এ আঁখির শেষদৃষ্টির দিনে (শেষদৃষ্টি: নবজাতক)
আজি এ নিরালা কুঞ্জে, আমার (বরণডালা: মহুয়া)
আজি এ প্রভাতে প্রভাতবিহগ (নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ: প্রভাতসংগীত)
আজি এই আকুল আশ্বিনে (ঝড়ের দিনে: কল্পনা)
আজি এই মেঘমুক্ত সকালের স্নিগ্ধ নিরালায় (স্মৃতির ভূমিকা: সানাই)
আজি কি তোমার মধুর মূরতি (শরৎ: কল্পনা)
আজি গন্ধবিধুর সমীরণে (গীতাঞ্জলি)
আজি জন্মবাসরের বক্ষ ভেদ করি (8: জন্মদিনে)
আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার (গীতাঞ্জলি)
আজি তব জন্মদিনে এই কথা করাব স্মরণ (উত্তিষ্ঠত নিবোধত: পরিশেষ)
আজি তোমাদের শুভপরিণয়-রাতে (12: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে জাগে কে জাগে (আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে : গীতালি)
আজি প্রভাতেও শ্রান্ত নয়নে (1: স্মরণ)
আজি ফাল্গুনে দোলপূর্ণিমারাত্রি (অস্পষ্ট: নবজাতক)
আজি বরষনমুখরিত (প্রতীক্ষা: বীথিকা)
আজি বর্ষশেষ-দিনে, গুরুমহাশয় (অভয়: চৈতালি)
আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে (গীতাঞ্জলি)
আজি মগ্ন হয়েছিনু ব্রহ্মাণ্ডমাঝারে (অনবচ্ছিন্ন আমি: কল্পনা)
আজি মানুষের সব সাধনার (13: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আজি মেঘমুক্ত দিন; প্রসন্ন আকাশ (সুখ: চিত্রা)
আজি মোর দ্রাক্ষাকুঞ্জবনে (উৎসর্গ: চৈতালি)
আজি যে রজনী যায় ফিরাইব তায় (ব্যর্থ যৌবন: সোনার তরী)
আজি শরততপনে প্রভাতস্বপনে (আকাঙক্ষা: কড়ি ও কোমল)
আজি শ্রাবণ-ঘন-গহন-মোহে (গীতাঞ্জলি)
আজি হতে শতবর্ষ পরে (১৪০০ সাল: চিত্রা)
আজি হেমন্তের শান্তি ব্যাপ্ত চরাচরে (23: নৈবেদ্য)
আজি হেরিতেছি আমি, হে হিমাদ্রি, গভীর নির্জনে (26: উৼসর্গ)
আজিকার অরণ্যসভারে (31: রোগশয্যায়)
আজিকার দিন না ফুরাতে (শেষ বসন্ত: পূরবী)
আজিকে এই সকালবেলাতে (27: গীতিমাল্য)
আজিকে গহন কালিমা লেগেছে গগনে (31: উৼসর্গ)
আজিকে তুমি ঘুমাও, আমি জাগিয়া রব দুয়ারে (26: স্মরণ)
আজিকে হয়েছে শান্তি (মৃত্যুর পরে: চিত্রা)
আজু সখি, মুহু মুহু (11: ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী)
আতার বিচি নিজে পুঁতে পাব তাহার ফল (আতার বিচি: ছড়ার ছবি)
আদর ক'রে মেয়ের নাম (খাপছাড়া)
আদি অন্ত হারিয়ে ফেলে (মেঘ: খেয়া)
আধখানা বেল (খাপছাড়া)
আধবুড়ো ঐ মানুষটি মোর নয় চেনা (শনির দশা: ছড়ার ছবি)
আধবুড়ো হিন্দুস্থানি (একজন লোক: পুনশ্চ)
আধা রাতে গলা ছেড়ে (খাপছাড়া)
আনন্দ-গান উঠুক তবে বাজি (20: বলাকা)
আনন্দময়ীর আগমনে (কাঙালিনী: কড়ি ও কোমল)
আনন্দেরই সাগর থেকে (গীতাঞ্জলি)
আনমনা গো, আনমনা (আনমনা: পূরবী)
আপন অসীম নিষ্ফলতার পাকে (৯৭: লেখন)
আপন প্রাণের গোপন বাসনা (প্রকাশবেদনা: মানসী)
আপন মনে বেড়ায় গান গেয়ে (পাগল: ছবি ও গান)
আপন মনে যে কামনার চলেছি পিছু পিছু (অন্তরতম: বীথিকা)
আপন শোভার মূল্য (24: স্ফুলিঙ্গ)
আপন হতে বাহির হয়ে (গীতালি)
আপনাকে এই জানা আমার (84: গীতিমাল্য)
আপনার মাঝে আমি করি অনুভব (12: স্মরণ)
আপনার রুদ্ধদ্বার-মাঝে (25: স্ফুলিঙ্গ)
আপনারে তুমি করিবে গোপন (5: উৼসর্গ)
আপনারে তুমি লুকাবে কেমন করে (58: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আপনারে তুমি সহজে ভুলিয়া থাক (উৼসর্গ: বলাকা)
আপনারে দীপ করি জ্বালো (26: স্ফুলিঙ্গ)
আপনারে নিবেদন (27: স্ফুলিঙ্গ)
আপনি কণ্টক আমি, আপনি জর্জর (আত্মাভিমান: কড়ি ও কোমল)
আপনি ফুল লুকায়ে বনছায়ে (28: স্ফুলিঙ্গ)
আপিস থেকে ঘরে এসে (খাপছাড়া)
আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে (গীতালি)
আবার আবার কেন রে আমার (অনুবাদ কবিতা)
আবার আমার হাতে বীণা দাও তুলি (25: নৈবেদ্য)
আবার আহ্বান (অশেষ: কল্পনা)
আবার এরা ঘিরেছে মোর মন (গীতাঞ্জলি)
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে (গীতাঞ্জলি)
আবার জাগিনু আমি (বিস্ময়: পরিশেষ)
আবার মোরে পাগল করে (শূন্য হৃদয়ের আকাঙক্ষা: মানসী)
আবার যদি ইচ্ছা কর (গীতালি)
আমরা কি সত্যই চাই শোকের অবসান (আঠারো: শেষ সপ্তক)
আমরা কোথায় আছি, কোথায় সুদূরে (59: নৈবেদ্য)
আমরা খেলা খেলেছিলেম (নূতন: পরিশেষ)
আমরা চলি সমুখপানে (3: বলাকা)
আমরা ছিলেম প্রতিবেশী (কনি: শ্যামলী)
আমরা তো আজ পুরাতনের কোঠায় (আশীর্বাদী: পরিশেষ)
আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি (এক গাঁয়ে: ক্ষণিকা)
আমরা দুজনা স্বর্গ-খেলনা (নির্ভয়: মহুয়া)
আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ (গীতাঞ্জলি)
আমাকে এনে দিল এই বুনো চারাগাছটি (আট: পত্রপুট)
আমাকে শুনতে দাও (প্রাণের রস: শ্যামলী)
আমাদের এই নদীর কূলে (কূলে: ক্ষণিকা)
আমাদের এই পল্লিখানি পাহাড় দিয়ে ঘেরা (44: উৼসর্গ)
আমাদের কালে গোষ্ঠে যখন সাঙ্গ হল (নূতন কাল: পুনশ্চ)
আমার আর হবে না দেরি (গীতালি)
আমার এ গান ছেড়েছে তার (গীতাঞ্জলি)
আমার এ গান তুমি যাও সাথে করে (অস্তাচলের পরপারে: কড়ি ও কোমল)
আমার এ গান শুনবে তুমি যদি (গান শোনা: খেয়া)
আমার এ ঘরে আপনার করে (2: নৈবেদ্য)
আমার এ জন্মদিন-মাঝে আমি হারা (10: শেষ লেখা)
আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু (গীতাঞ্জলি)
আমার এ ভাগ্যরাজ্যে পুরানো কালের যে প্রদেশ (ভাগ্যরাজ্য: নবজাতক)
আমার এ মনোজ্বালা (কবিতা)
আমার এ মানসের কানন কাঙাল (87: নৈবেদ্য)
আমার এই ছোটো কলসখানি (ঘট ভরা: শেষ সপ্তক)
আমার এই ছোটো কলসিটা পেতে রাখি (সাতাশ: শেষ সপ্তক)
আমার এই পথ-চাওয়াতেই (7: গীতিমাল্য)
আমার একলা ঘরের আড়াল ভেঙে (গীতাঞ্জলি)
আমার কণ্ঠ তাঁরে ডাকে (48: গীতিমাল্য)
আমার কাছে রাজা আমার রইল অজানা (27: বলাকা)
আমার কাছে শুনতে চেয়েছ (সতেরো: শেষ সপ্তক)
আমার কাব্যের ঋতুপরিবর্তন ঘটেছে বারে বারে (সূচনা: নবজাতক)
আমার কীর্তিরে আমি করি না বিশ্বাস (26: রোগশয্যায়)
আমার খেলা যখন ছিল তোমার সনে (গীতাঞ্জলি)
আমার খোকা করে গো যদি মনে (চাতুরী: শিশু)
আমার খোকার কত যে দোষ (বিচার: শিশু)
আমার খোলা জানালাতে (36: উৼসর্গ)
আমার গোধূলিলগন এল বুঝি কাছে (গোধূলিলগ্ন: খেয়া)
আমার ঘরেতে আর নাই সে যে নাই (5: স্মরণ)
আমার ঘরের আশেপাশে যে-সব আমার বোবা-বন্ধু (ভূমিকা: বনবাণী)
আমার ঘরের সম্মুখেই (বোবার বাণী: পরিশেষ)
আমার চিত্ত তোমায় নিত্য হবে (গীতাঞ্জলি)
আমার ছুটি আসছে কাছে সকল ছুটির শেষ (ছুটি: সেঁজুতি)
আমার ছুটি চার দিকে ধু ধু করছে (দুই: পত্রপুট)
আমার তরে পথের 'পরে কোথায় তুমি থাক (আহ্বান: পরিশেষ)
আমার দিনের শেষ ছায়াটুকু (10: রোগশয্যায়)
আমার নাই-বা হল পারে যাওয়া (ঘাটে: খেয়া)
আমার নামটা দিয়ে ঢেকে রাখি (গীতাঞ্জলি)
আমার নামের আখরে জড়ায়ে (29: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আমার নৌকো বাঁধা ছিল পদ্মানদীর পারে (পদ্মায়: ছড়ার ছবি)
আমার নয়ন তব নয়নের নিবিড় ছায়ায় (সন্ধান: মহুয়া)
আমার নয়ন-ভুলানো এলে (গীতাঞ্জলি)
আমার পাচকবর গদাধর মিশ্র (খাপছাড়া)
আমার প্রাণের 'পরে চলে গেল কে (কে?: ছবি ও গান)
আমার প্রাণের গানের পাখির দল (৮৪: লেখন)
আমার প্রাণের মাঝে যেমন করে (110: গীতিমাল্য)
আমার প্রিয়ার সচল ছায়াছবি (ছায়াছবি: সানাই)
আমার প্রেম রবি-কিরণ-হেন (৯: লেখন)
আমার ফুলবাগানের ফুলগুলিকে (চব্বিশ: শেষ সপ্তক)
আমার বাণী আমার প্রাণে লাগে (79: গীতিমাল্য)
আমার বাণীর পতঙ্গ গুহাচর (১৯: লেখন)
আমার বুড়ো বয়সখানা ছিল বসে একা (59: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আমার বোঝা এতই করি ভারী (গীতালি)
আমার ব্যথা যখন আনে আমায় (64: গীতিমাল্য)
আমার বয়সে (ফাঁক: পুনশ্চ)
আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় (63: গীতিমাল্য)
আমার মনে একটুও নেই বৈকুন্ঠের আশা (অমর্ত: সেঁজুতি)
আমার মনের জানলাটি আজ হঠাৎ গেল খুলে (34: বলাকা)
আমার মা না হয়ে তুমি (অন্য মা: শিশু ভোলানাথ)
আমার মাঝারে যে আছে কে গো সে (10: উৼসর্গ)
আমার মাঝে তোমার লীলা হবে (গীতাঞ্জলি)
আমার মাথা নত করে (গীতাঞ্জলি)
আমার মিলন লাগি তুমি (গীতাঞ্জলি)
আমার মুখের কথা তোমার (44: গীতিমাল্য)
আমার মূর্তি পূর্ণ করি (4: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আমার যে আসে কাছে, যে যায় চলে দূরে (45: গীতিমাল্য)
আমার যে সব দিতে হবে, সে তো আমি জানি (101: গীতিমাল্য)
আমার যেতে ইচ্ছে করে (মাঝি: শিশু)
আমার যৌবন-স্বপ্নে যেন (যৌবন-স্বপ্ন: কড়ি ও কোমল)
আমার রাজার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না সে তো (রাজার বাড়ি: শিশু)
আমার লিখন ফুটে পথধারে (The same voice murmurs) (২: লেখন)
আমার শেষবেলাকার ঘরখানি (চুয়াল্লিশ: শেষ সপ্তক)
আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ (75: নৈবেদ্য)
আমার সকল কাঁটা ধন্য ক'রে (49: গীতিমাল্য)
আমার সকল রসের ধারা (গীতালি)
আমার সুরের সাধন রইল পড়ে (গীতালি)
আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে (92: গীতিমাল্য)
আমার হৃদয় প্রাণ (লজ্জা: সোনার তরী)
আমার হৃদয়ভূমি-মাঝখানে (অচল স্মৃতি: সোনার তরী)
আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ (আমি: শ্যামলী)
আমারে ডেকো না আজি, এ নহে সময় (বিজনে: কড়ি ও কোমল)
আমারে তুমি অশেষ করেছ (23: গীতিমাল্য)
আমারে দিই তোমার হাতে (77: গীতিমাল্য)
আমারে ফিরায়ে লহ অয়ি বসুন্ধরে (বসুন্ধরা: সোনার তরী)
আমারে বলে যে ওরা রোম্যাণ্টিক (রোম্যাণ্টিক: নবজাতক)
আমারে যদি জাগালে আজি নাথ (গীতাঞ্জলি)
আমারে যে ডাক দেবে এ জীবনে তারে বারংবার (আহ্বান: পূরবী)
আমারে সাহস দাও, দাও শক্তি, হে চিরসুন্দর (মুক্তি: পরিশেষ)
আমারে সৃজন করি যে মহাসম্মান (54: নৈবেদ্য)
আমায় অমনি খুশি করে রাখো (বর্ষাসন্ধ্যা: খেয়া)
আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে (90: গীতিমাল্য)
আমায় বোলো না গাহিতে বোলো না (বঙ্গবাসীর প্রতি: কড়ি ও কোমল)
আমায় ভুলতে দিতে নাইকো তোমার ভয় (71: গীতিমাল্য)
আমায় যদি মনটি দেবে (অসাবধান: ক্ষণিকা)
আমায় রেখো না ধরে আর (বিদেশী ফুলের গুচ্ছ - ৩: অনূদিত কবিতা)
আমি অতি পুরাতন (29: স্ফুলিঙ্গ)
আমি অধম অবিশ্বাসী (গীতালি)
আমি অন্তঃপুরের মেয়ে (সাধারণ মেয়ে: পুনশ্চ)
আমি আজ কানাই মাস্টার (মাস্টারবাবু: শিশু)
আমি আমায় করব বড়ো (15: গীতিমাল্য)
আমি এ কেবল মিছে বলি (আত্মসমর্পণ: মানসী)
আমি এ পথের ধারে (মূল্য: বীথিকা)
আমি একাকিনী যবে চলি রাজপথে (গৃহশত্রু: চিত্রা)
আমি এখন সময় করেছি (প্রতীক্ষা: খেয়া)
আমি কেবলি স্বপন করেছি বপন (কাল্পনিক: কল্পনা)
আমি কেমন করিয়া জানাব আমার (মিলন: খেয়া)
আমি চঞ্চল হে (8: উৼসর্গ)
আমি চলে গেলে ফেলে রেখে যাব পিছু (অবর্জিত: নবজাতক)
আমি চাহিতে এসেছি শুধু একখানি মালা (প্রার্থী: কল্পনা)
আমি চেয়ে আছি তোমাদের সবাপানে (গীতাঞ্জলি)
আমি ছেড়েই দিতে রাজি আছি (জন্মান্তর: ক্ষণিকা)
আমি জানি (পুরানো বই: পরিশেষ)
আমি জানি মোর ফুলগুলি ফুটে হরষে (৬৫: লেখন)
আমি তখন ছিলেম শিলঙ পাহাড়ে (দেবদারু: বনবাণী)
আমি তো চাহি নি কিছু (পিয়াসী: কল্পনা)
আমি তোমার শ্যালী ক্ষুদ্রতমা (32: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আমি থাকি একা (যুগল: বিচিত্রিতা)
আমি ধরা দিয়েছি গো আকাশের পাখি (হৃদয়-আকাশ: কড়ি ও কোমল)
আমি নিশি নিশি কত রচিব শয়ন (বিরহ: কড়ি ও কোমল)
আমি পথ, দূরে দূরে দেশে দেশে ফিরে ফিরে শেষে (পথ: পূরবী)
আমি পথিক, পথ আমারি সাথি (গীতালি)
আমি পরানের সাথে খেলিব আজিকে (ঝুলন: সোনার তরী)
আমি প্রজাপতি ফিরি রঙিন পাখায় (গুণজ্ঞ: কণিকা)
আমি বদল করেছি আমার বাসা (পনেরো: শেষ সপ্তক)
আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই (গীতাঞ্জলি)
আমি বিকাব না কিছুতে আর (প্রার্থনা: খেয়া)
আমি বিন্দুমাত্র আলো, মনে হয় তবু (ধ্রুবসত্য: কণিকা)
আমি বেসেছিলেম ভালো (30: স্ফুলিঙ্গ)
আমি ভালোবাসি আমার (দুই তীরে: ক্ষণিকা)
আমি ভালোবাসি, দেব, এই বাঙালার (73: নৈবেদ্য)
আমি ভিক্ষা করে ফিরতেছিলেম (কৃপণ: খেয়া)
আমি যখন পাঠশালাতে যাই (বিচিত্র সাধ: শিশু)
আমি যদি জন্ম নিতেম (সেকাল: ক্ষণিকা)
আমি যদি দুষ্টুমি ক'রে (লুকোচুরি: শিশু)
আমি যারে ভালোবাসি সে ছিল এই গাঁয়ে (34: উৼসর্গ)
আমি যে আর সইতে পারি নে (গীতালি)
আমি যে তোমায় জানি, সে তো কেউ জানে না (অন্তরতম: ক্ষণিকা)
আমি যে বেশ সুখে আছি (কবি: ক্ষণিকা)
আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে (19: বলাকা)
আমি যেদিন সভায় গেলেম প্রাতে (মালা: পলাতকা)
আমি যেন গোধূলিগগন (দ্বৈত: মহুয়া)
আমি রাত্রি, তুমি ফুল। যতক্ষণ ছিলে কুঁড়ি (শেষ উপহার: মানসী)
আমি শরৎশেষের মেঘের মতো (লীলা: খেয়া)
আমি শুধু বলেছিলেম (জ্যোতিষ-শাস্ত্র: শিশু)
আমি হব না তাপস, হব না, হব না (প্রতিজ্ঞা: ক্ষণিকা)
আমি হাল ছাড়লে তবে (6: গীতিমাল্য)
আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি (গীতালি)
আমি হেথায় থাকি শুধু (গীতাঞ্জলি)
আম্র কহে, এক দিন, হে মাকাল ভাই (পর-বিচারে গৃহভেদ: কণিকা)
আম্র, তোর কী হইতে ইচ্ছা যায় বল্ (আকাঙক্ষা: কণিকা)
আর আমায় আমি নিজের শিরে (গীতাঞ্জলি)
আর কত দূরে নিয়ে যাবে মোরে (নিরুদ্দেশ যাত্রা: সোনার তরী)
আর নাই রে বেলা (গীতাঞ্জলি)
আরঙজেব ভারত যবে (মানী: কথা)
আরবার কোলে এল শরতের (মাটিতে-আলোতে: বীথিকা)
আরবার ফিরে এল উৎসবের দিন (4: জন্মদিনে)
আরম্ভিছে শীতকাল, পরিছে নীহারজাল (দুদিন: সন্ধ্যাসংগীত)
আরেক দিনের কথা পড়ি গেল মনে (সঙ্গী: চৈতালি)
আরো আঘাত সইবে আমার (গীতাঞ্জলি)
আরো একবার যদি পারি (5: শেষ লেখা)
আরো কিছুখন নাহয় বসিয়ো পাশে (গুপ্তধন: মহুয়া)
আরো চাই যে, আরো চাই গো (78: গীতিমাল্য)
আরোগ্যশালার রাজকবি (53: স্ফুলিঙ্গ - অপ্রচলিত সংগ্রহ)
আরোগ্যের পথে (23: রোগশয্যায়)
আর্দ্র তীব্র পূর্ববায়ু বহিতেছে বেগে (আকাঙক্ষা: মানসী)
আলো আসে দিনে দিনে (32: স্ফুলিঙ্গ)
আলো এল-যে দ্বারে তব (18: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আলো তার পদচিহ্ন (33: স্ফুলিঙ্গ)
আলো নাই, দিন শেষ হল (42: উৼসর্গ)
আলো যবে ভালোবেসে মালা দেয় আঁধারের গলে (৪০: লেখন)
আলো যে (গীতালি)
আলো যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো (গীতালি)
আলোকে আসিয়া এরা লীলা করে যায় (37: উৼসর্গ)
আলোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই (32: আরোগ্য)
আলোকের আভা তার অলকের চুলে (অসম্ভব ছবি: সানাই)
আলোকের সাথে মেলে আঁধারের ভাষা (১০২: লেখন)
আলোকের স্মৃতি ছায়া বুকে করে রাখে (৪১: লেখন)
আলোর আশীর্বাদ জাগিল (19: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আলোয় আলোকময় ক'রে হে (গীতাঞ্জলি)
আশার আলোকে (34: স্ফুলিঙ্গ)
আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজি (পূজার সাজ: শিশু)
আশ্বিনের রাত্রিশেষে ঝরে-পড়া শিউলি-ফুলের (যাত্রা: পূরবী)
আশ্রমসখা হে শাল, বনস্পতি (বসন্ত উৎসব: পরিশেষ)
আশ্রমের হে বালিকা (আশ্রমবালিকা: পরিশেষ)
আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল (গীতাঞ্জলি)
আসন দিলে অনাহূতে (20: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আসনতলের মাটির 'পরে লুটিয়ে রব (গীতাঞ্জলি)
আসা-যাওয়ার পথ চলেছে (35: স্ফুলিঙ্গ)
আসিবে সে, আছি সেই আশাতে (অদেখা: পূরবী)
আসে অবগুণ্ঠিতা প্রভাতের অরুণ দুকূলে (মেঘমালা: বীথিকা)
আয় চলে আয়, রে ধূমকেতু (17: স্ফুলিঙ্গ - সংযোজন)
আয় দুঃখ, আয় তুই (দুঃখ-আবাহন: সন্ধ্যাসংগীত)
আয় রে বসন্ত, হেথা (31: স্ফুলিঙ্গ)
আয় রে বাছা কোলে বসে চা' মোর মুখ-পানে (স্নেহ উপহার: প্রভাতসংগীত)
আয় লো প্রমদা! নিঠুর ললনে (প্রলাপ ৩: কবিতা)
আয়না দেখেই চমকে বলে (খাপছাড়া)
© Kriya Unlimited, 2010 - 2023